মঙ্গলবার, ৩১ জুলাই, ২০১৮

যে চারটি সেক্সুয়াল বিহেভিয়ার ইসলামে নিষিদ্ধ

যে চারটি সেক্সুয়াল বিহেভিয়ার ইসলামে নিষিদ্ধ




ইদানীং নারী পুরুষের বিবাহিত সেক্সুয়াল লাইফ এ কিছু কিছু সমস্যা প্রকট আকারে সামনে চলে এসেছে। বিবাহিত জীবন গড়াচ্ছে ডিভোর্স পর্যন্ত। অস্বাভাবিক সেক্সুয়াল লাইফের বলি হিসেবে মহিলারা মারাত্মক স্বাস্থ্য সমস্যা পি, আই, ডিতে ভুগছেন। মেডিকেল ট্রিটমেন্ট ফেইলুরের পর সার্জারি করেও শেষ রক্ষা হয়না। ব্যথা ময় এক জীবন বয়ে বেড়ান।

পুরুষ নারী নির্বিশেষে যৌন বাহিত অসুখবিসুখ তো আছেই। আর মনের উপর যে ভয়াবহ চাপ পড়ে মেন্টাল ট্রমা তৈরি হয় সে প্রসঙ্গ নাই বা বললাম, মনের ব্যাপারটাতো চির উপেক্ষিত আমাদের সমাজে।

কথা হল, একজন কনজারভেটিভ আর নতুন প্র্যাকটিসিং মুসলিম সর্বোপরি একজন ডাক্তার হিসেবে সমস্যাগুলো দেখে, রবি গুরুর ব্রজেশ্বরের মত জঞ্জাল দেখে পাশ কাটিয়ে চলে যাব, নাকি সুকান্তের মত, “প্রাণ পণে সরাব জঞ্জাল”?

আসলে সময় এসেছে কিছু কিছু ব্যাপারে শালীনতার মধ্য থেকেই আলোচনা করার। কারণ আমরা অনেক কিছুই জানিনা। আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা এমন, দীর্ঘ ১২ বছর পড়াশুনা করে এইছ, এস, সি পাশ দিলেও কেউ না পারে ইহকালে রুটি রোজগারের ব্যবস্থা করতে, আর না হয় তার নৈতিক জ্ঞান ,যা দিয়ে সে বাকি জীবন সঠিক ভাবে চলার দিক নির্দেশনা পাবে। মাছি মারা কেরানী ছাড়া আর কিছুই হতে পারিনা আমরা; পরবর্তী উচ্চশিক্ষায় ও নৈতিক বিষয়টি কোন স্থান পায়না। তাই আমাদের জ্ঞানের অভাব আমাদের শিক্ষাব্যবস্থার দৈন্যতার উপরেই বর্তায়।

তবুও একটি আশাবাদী কথা দিয়েই শুরু করি। আপনি কি জানেন? মুসলিমদের সেক্সুয়াল লাইফকে মেডিকেলে খুবই এপ্রিশিয়েট করা হয়। গাইনি মেডিকেল বই এ মুসলিম সেক্সুয়াল বিহেভিয়ারের প্রশংসা করে লেখা থাকে, “মুসলিম ছেলেদের সারকামসেশন (মুসলমানি) করা থাকে তাই তাদের স্ত্রীর অমুক অসুখ কম হয়। অথবা সেক্সুয়াল ইন্টারকোর্স এ মুসলিম রা অমুক নিয়মটি ফলো করে তাই তাদের অমুক অসুখটি কম হয়।”

“মুসলিমদের কি সেক্সের আলাদা নিয়ম আছে?” ঝট করে প্রশ্নটি মনে জাগে।

আমার পরম শ্রদ্ধেয় সার্জারির প্রফেসরের উক্তি মনে পড়ে গেলো। সদা হাস্যময়ী স্যার বলেছিলেন, “Breast feeding (নবজাতকের মায়ের দুধ পান করা) & Sexual intercourse (সেক্স করা) reflexly মানুষ শিখে যায়, এটা কাউকে শিখাতে হয় না। “

এখানেই কথা আছে কিন্তু। রিফলেক্সলি ঠিক জিনিসটি শিখার আগেই প্রযুক্তির অকল্যাণে বিধ্বংসী কিছু পারভার্সন ঢুকে গেছে স্বাভাবিক যৌন জীবনে।

কিভাবে? ইন্ডিয়ার কিছু চটি সাইট আছে ওগুলোর মূল ভিজিটর বাংলাদেশি। আর ইন্ডিয়ান ভিজিটর বাংলাদেশের ভিজিটরের অর্ধেকের ও কম। আর অনলাইন সংবাদ মাধ্যম গুলোর মূল ভিজিটর আসে অশালীন রগরগে সংবাদগুলো থেকে। তারা দেশে এরকম সংবাদ না পেলে বিদেশ থেকে সংবাদ আমদানি করে।

লক্ষ্য করে থাকবেন এই রোজার মাসেও ভিজিটরের লোভে সানি লিওনের সংবাদ পরিবেশন থেকে বিরত হয়নি। মোবাইলে মোবাইলে অশালীন ভিডিও সহজে কিনতেও পাওয়া যায় যারা নেট ইউজ করেনা তাদের সুবিধার জন্য।

তাহলে বুঝাই যায় মুসলিম প্রধান দেশ হওয়া শর্তেও পর্ণোগ্রাফী বাংলাদেশে দারুণ জনপ্রিয়। আর পর্ণো পড়ার সময় বা দেখার সময় আমাদের কয়জনের মনে থাকে, এগুলি কিন্তু গুনাহ। চোখের ব্যভিচার।

এই সহজলভ্য পর্ণো আর চটিসাইট গুলো মানুষের স্বাভাবিক যৌন জীবন কে অস্বাভাবিকতা দিয়ে রিপ্লেস করে দিয়েছে। সংসার জীবনে নেমে এসেছে অশান্তি ।
“ভালবেসে স্ত্রীর দিকে তাকালেও সোয়াব” এই সব হাদিস উঠে গিয়ে এসেছে, “LOVE করে আর লাভ নেই রে পাগলা।”

মানুষ সেক্সুয়াল লাইফ নিয়ে পুরোই বেদিশা। তারা শুধু ছুটছে। “কই আমিতো পর্ণো ছবির পুরুষ বা মহিলাটির মত আনন্দে আত্মহারা হলাম না। হয়ত আমার ওয়াইফ বা হাসবেন্ড ঠিক পারছে না। কোথায়? কোথায় আছে সেই সোনার হরিণ। কোথায় সেই আনন্দের ফোয়ারা? সবাই পায়, আমি পাই না কেন?”

বিবাহ বহির্ভূত সেক্স, হোমোসেক্সুয়ালিটি, এনাল সেক্স মহামারির মত ছড়িয়ে গেছে।
দুনিয়াতে এত মজা নিলে আখেরাত কিন্তু অন্ধকার। আজ আমরা জানবো ইসলামে সেক্সুয়াল বিহেভিয়ার এ ৪ টি নিষিদ্ধ ক্ষেত্র।
EXtramerital sex
Sexual intercourse during menstruation and Puerperium
Homosexuality
Anal Sex

# Extramerital sex
বিবাহ বহির্ভূত সেক্স– এর কারণে সিফিলিস, গনোরিয়া, ক্ল্যামাইডিয়া, মোনিলিয়াসিস, ট্রাইকোমোনিয়াসিস, ব্যাকটেরিয়াল ভেজাইনোসিস, জেনিটাল হার্পিস, জেনিটাল ওয়ার্টস প্রভৃতি সমস্যা আর তাদের কমপ্লিকেশন তো আছেই। সারভাইক্যাল ক্যন্সার (জরায়ু মুখের ক্যান্সার) যার মূল কারণ হিউমেন প্যাপিলোমা ভাইরাস তাও ট্রান্সমিট হয়। আর ঘাতক ব্যাধি এইডস তো আছেই।

আল্লাহ তায়ালা ঘোষণা করেন, “তোমরা ব্যভিচারের নিকটেও যেওনা , কারণ এটি অশ্লীল ও মন্দ পথ।” ( সূরা বনী ইসরাইল, ৩২)

# যে মুহাররামাত মহিলার সাথে যিনা করবে তার হুকুম :

যে ব্যক্তি কোন মুহররামাত (যাদেরকে বিবাহ করা হারাম) যেমন– আপন, বোন, কন্যা ও বাবার স্ত্রী ইত্যাদি এর সাথে হারাম জানা স্বর্তেও যিনা করবে তাকে হত্যা করা ফরজ।

বারা ইবনে আজেব (রা) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, “আমার চাচাকে ঝান্ডা উড়িয়ে নিয়ে যাচ্ছে দেখে বললাম কোথায় চলেছেন? তিনি বললেন-আমাকে রাসুল করিম (সাঃ) প্রেরণ করেছেন ঐ মানুষের নিকট যে তার বাবার স্ত্রীকে বিবাহ করেছে। তিনি ( সাঃ ) আমাকে নির্দেশ দিয়েছেন তার গর্দান উড়িয়ে দেয়ার জন্য এবং সমস্ত সম্পদ বাজেয়াপ্ত করার জন্য। (সহীহ হাদিস, তিরমিজি হাদিস নং ১৩৬২, নাসাঈ হাদিস নং ৩৩৩২)।

তাহলে ইনচেস্ট (Incest) ভর্তি পর্নো চটি সাইট গুলো আমাদের নিজেদের ঐতিহ্য বাহী মূল্যবোধ সম্পন্ন সম্পর্ক গুলোকে কোথায় নিয়ে চলেছে?

# Homosexuality (সমকামিতা)
লূত (আঃ) এর সময়ের আগে পৃথিবীতে হোমোসেক্সুয়ালিটি ছিলনা। সমকামিতা চরিত্র আর স্বভাব বিধ্বংসী এক জঘন্যতম অপরাধ ইসলামের দৃষ্টিতে। লূত (আঃ) এর জাতি এ অপকর্ম করার জন্য আল্লাহ তায়ালা তাদেরকে মাটিতে ধ্বসিয়ে দিয়েছেন। তাদের উপর পাথর বৃষ্টি নিক্ষেপ করেছেন। এ ছাড়া শেষ বিচারের দিনেও তাদের জন্য আছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি।


আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন, “এবং আমি লূতকে পাঠিয়েছি। যখন সে নিজ জাতিকে বলল- তোমরা কি এমন অশ্লীল কাজ করছ, যা তোমাদের পূর্বে গোটা বিশ্বের কেউ করেনি? তোমরাতো কামবশতঃ পুরুষের নিকট গমন কর মহিলাদের ছেড়ে। এবং তোমরা সীমা অতিক্রম করেছো। [সূরা আরাফ ৮০-৮৪]

আল্লাহ তায়ালা ঘোষণা করেন- “অবশেষে যখন আমার আদেশ পৌঁছল , আমি উক্ত জনপদকে উপুড় করে নীচ করে দিলাম এবং তার উপর স্তরে স্তরে কাঁকর পাথর বর্ষণ করলাম। যার প্রতিটি তোমার রবের কাছে চিহ্নিত ছিল। এবং পাপিষ্ঠ দের কাছ থেকে বেশি দূরেও নয়। “(সুরা হূদ ৮২-৮৩)

আর রাসুল (সাঃ) বলেন, “তোমরা লূতের জাতির কর্ম অবস্থায় যাকে পাবে তার কর্তা এবং কর্ম উভয়কে হত্যা করবে।(সহীহ হাদিস আবু দাউদ হাদিস নং ৪৪৬২ , তিরমিযী হাদিস নং ১৪৫৬)

হোমোসেক্সুয়ালিটি জন্মগত ভাবে আসে, হোমোদের এমন আজব কথা তাদের নিজেদের আবিষ্কার।

# Anal sex
Anus (মলদ্বার) অনেক রকম মাইক্রোওর্গানিজম দিয়ে পূর্ণ। আনহাইজিনিক সেক্সুয়াল ইন্টারকোর্সের কারণে ফিমেল পার্টনার ভয়াবহ রকমের পি, আই, ডি তে আক্রান্ত হয়ে যায়। এনাল ফিসার, পাইলস হবার ঝুঁকি বাড়ে। এনাল স্ফিংটার এর স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা নষ্ট হয়।

হাদিসে আছে, “যে ব্যক্তি তার স্ত্রীর সাথে এনাল সেক্স (নিতম্বে সহবাস) করবে আল্লাহ তার দিকে তাকাবেন না ।”(নাসাঈ আল ইশ্রাহ ২/ ৭৭- ৭৮/১ ; তিরমিযী ১/২১৮)

হাদিসে আরো আছে, “যে ব্যক্তি স্ত্রীর সাথে নিতম্বে সহবাস করবে সে লা’নত প্রাপ্ত” (আবু দাউদ ২১৬২, আহমদ ২/ ৪৪৪, ৪৭৯)

# Sexual intercourse during menstruation and puerperium –(পিরিয়ড চলাকালীন সময়ে আর সন্তান জন্মদানের পরবর্তী ৪০ (৪৫) দিনের মধ্যে সহবাস)
পিরিয়ড চলাকালীন সময়ে নরমাল ডিফেন্স মেকানিজম নষ্ট হয়ে যায়। মহিলাদের প্রজনন অঙ্গের স্বাভাবিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। একই ঘটনা ঘটে সন্তান জন্মদানের পরবর্তী ৪০-৪৫ দিন। আর এসময়ের সেক্সুয়াল ইন্টারকোর্স প্রজনন অঙ্গ গুলোতে ভয়াবহ ইনফেকশন ঘটায় লোকাল অর্গানিজম।

স্ত্রীর হায়ে্য (পিরিয়ড) চলাকালীন তার সাথে সহবাস করা স্বামীর জন্য হারাম। (ফথুল কাদীর, ১/২০০)

আল্লাহ তায়ালা বলেন, “আর তারা তোমার নিকট হায়ে্য প্রসঙ্গে জিজ্ঞেস করে। তাহলে বলে দাও এটা অশুচি বা কষ্ট। কাজেই তোমরা হায়েয চলাকালীন সময় সহবাস থেকে বিরত থাক। তখন পর্যন্ত তাদের সাথে সহবাস করবে না, যতক্ষণ না তারা পবিত্র হয়ে যায়। যখন তারা ভালোভাবে পবিত্র হয়ে যাবে, তখন তাদের নিকটে যাও যেভাবে আল্লাহ নির্দেশ দিয়েছেন। নিশ্চয় আল্লাহ তওবা কবুলকারী এবং অপবিত্রতা থেকে যারা বেঁচে থাকে তাদের ভালবাসেন। (সুরা আল বাকারাহ ২২২)

এ প্রসঙ্গে রাসুল (সাঃ) বলেন, ‘যদি কোন ব্যক্তি হায়েযাহ নারীর সাথে বা তার নিতম্বে সহবাস (এনাল সেক্স) করে, জ্যোতিষীর নিকট যায় আর জ্যোতিষীর কথা বিশ্বাস করে তাহলে সে মুহাম্মদ (সাঃ) এর প্রতি যা নাযিল হয়েছে তার প্রতি কুফরি করল।”

তাহলে এই হল চারটি বিধি নিষেধ।

উপসংহার হিসেবে কয়েকটি কথা বলি। জাতি হিসেবে আমরা হীন মন্যতায় ভোগা জাতি। নিজের দেশ ভাল লাগে না। গরীব। নিজের ভাষা ভাল লাগে না। টিভি, এফ,এম রেডিওতে বাংরেজি ভাষায় কি যে কথা বলি আমরা নিজেদেরই বুঝতে কষ্ট। নিজের সংস্কৃতি ভাল লাগে না। সেদিন দেখলাম এক টিভি চ্যানেল নাম ৭১, ফিমেল নিউজ প্রেজেন্টার শার্ট, কোর্ট পরে খবর পড়ছেন। এটা কি আমাদের নতুন সংযোজিত বাঙ্গালী সংস্কৃতি কিনা জানি না। আমাদের নিজেদের ধর্ম ও ভাল লাগে না। দু কলম পড়াশুনা করে অনেকেই নিজের ধর্মকে মৌলবাদী আখ্যা দিয়ে নামাজ, রোজাকে শিকেয় তুলে রেখেছেন। আমাদের ধর্ম বাস করে ঈদের বিপণী বিতানে, পোশাক কেনার মধ্যেই আমাদের ঈদ। কোরবানির সময় বড় ধার্মিকতার পরিচয় দিয়ে লাখ টাকার গরু, উট কুরবানি দিই নাকি জবাই দেই। শ্বশুর বাড়ি থেকে কি পশু পাঠাল কুরবানি দেয়ার জন্য তার হিসেব করি।

এই অপসংস্কৃতি থেকে বের হয়ে এসে নিজের পরিচয় নিয়ে গর্ব করার মানুষিকতা তৈরি হোক আমাদের। জন্মসূত্রে পাওয়া মুসলিম পরিচয় কে শানিত করে প্র্যাক্টিসিং মুসলিম হয়ে উঠার তৌফিক আল্লাহ যেন আমাদের দেয়। ইসলামের আলোয় উদ্ভাসিত হয়ে বাংলাদেশি প্র্যাক্টিসিং মুসলিম হোক আমাদের পরিচয়।

অত্যন্ত ব্যথাতুর লাগছে এটা ভাবতেই যে পবিত্র রমজান মাস শেষের দিকে। এই পবিত্র সময়ে নিজের কাছে নিজেই অঙ্গীকার করি, ইসলামের আলোর নীচে আসার। দেখেন, চীনের মুসলিমদের এবার জোর করে রোজা ভাঙ্গানো হয়েছে। রোজা রাখা নিষিদ্ধ করা হয়েছে সে দেশে। গাজায় শত শত মুসলিম মারা যাচ্ছে। শিশুদের সারি সারি লাশ দেখে দুঃখে মন ভরে যায়। আফগানিস্তানে ও দেশীয় সন্ত্রাসীদের হাতে শত শত মুসলিম মারা গেছে।

সে তুলনায় আমরা আল্লাহর করুণা ধারায় বাস করছি। আল্লাহর কাছে শুকরিয়া জানানো দরকার। সকল প্রশংসা আল্লাহর। আমরা যে যে অবস্থায় আছি না কেন ,আল্লাহ যেন আমাদের উপর তাঁর রহমত বর্ষণ করেন। আমাদের দুঃখ দূর করে দেন। শান্তি ও কল্যাণের মধ্যে আমাদের রাখেন। বালা মুসিবত, অসুখ বিসুখ দূর করে দেন। আমাদের ঈমানী জোর বৃদ্ধি করেন। বিপদে ধৈর্যধারণের তৌফিক দেন। সারা জাহানের সমস্ত মানুষের কষ্ট দূর করে দিন। একজন জীবন্মৃত কে প্রাণচঞ্চলতা দান করুন। আমিন।

জেনে নিন ইসলামের দৃষ্টিতে বিয়ে কত প্রকার ও কি কি ?

জেনে নিন ইসলামের দৃষ্টিতে বিয়ে কত প্রকার ও কি কি ?


ইসলামের দৃষ্টিতে বিয়ে কত প্রকার ও কি কি
বিয়ে হলো পারস্পরিক পবিত্র বন্ধনে দুটি হৃদয়ের মিলন বন্ধন।তবে ইসলামের দৃষ্টিতে এই বিয়ের কতকগুলো প্রকারভেদ আছে।চলুন আপনার ডক্টর অনলাইন পোর্টলের পক্ষ থেকে জেনে নিন ইসলামের দৃষ্টিতে বিয়ে কত প্রকার ও কি কি ?

ওয়াজিব বিয়ে
যখন বিয়ে প্রয়োজন তথা দেহ-মনে তার চাহিদা থাকে। তার এই পরিমাণ সামর্থ থাকে যে প্রতিদিনের খরচ প্রতিদিন উপার্জন করে খেতে পারে। তখন বিয়ে করা ওয়াজিব। বিয়ে থেকে বিরত থাকলে গুণাহগার হবে।

জেনে নিন বিয়ে কেন করবেন?
ফরজ বিয়ে
যদি সামর্থ থাকার সাথে সাথে চাহিদা এতো বেশি থাকে যে, বিয়ে না করলে হারাম কাজে লিপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে তবে বিয়ে করা ফরজ।
من الفعل الحرام النظر المحروم والاستمناء بالكف অর্থঃ কু-দৃষ্টি ও হস্তমৈথুন হারাম কাজের অন্তর্ভূক্ত।
সুন্নাত বিয়ে
যদি বিয়ের চাহিদা না থাকে কিন্তু স্ত্রীর অধিকার আদায়ের সামর্থ রাখে তবে বিয়ে করা সুন্নত।

বিয়েতে মেয়েরা যে ভুলগুলো করে থাকে
নিষিদ্ধ বিয়ে
যদি কারো আশংকা হয় সে স্ত্রীর অধিকার আদায় করতে পারবে না। চাই তা দৈহিক হোক বা আর্থিক হোক। তার জন্য বিয়ে করা নিষিদ্ধ।
মতভেদপূর্ণ বিয়ে
যদি চাহিদা ও প্রয়োজন থাকে কিন্তু সামর্থ না থাকে তাহলে তার বিয়ের ব্যাপারে বিভিন্ন মতামত পাওয়া যায়। অধমের মতে ওয়াজিবের মতটিই অগ্রগণ্য। সামর্থ কষ্ট-শ্রম ও ঋণ করার দ্বারা অর্জন হয়। যদি সে তা আদায় করার পরিপূর্ণ ইচ্ছা রাখে। আদায়ের চেষ্টাও করে। যদি সে আদায় করতে না পারে তবে আশা করা যায় আল্লাহ তার ঋণদাতাকে রাজি করিয়ে দিবেন। কেননা দীনের সংরক্ষণের জন্য ঋণ করেছিলো। কিন্তু অপ্রয়োজনীয় কাজের জন্য ঋণ করা নাজায়েয। বরং ভরণ-পোষণ ও মহর আদায় করার জন্য -যদি তা নগদ প্রদান করতে হয়- ঋণ করতে পারবে। [ইসলাহে ইনকিলাব, খন্ড-২, পৃষ্ঠা-২৯ থেকে ৪০।]

বিয়েতে মেয়েরা যে ভুলগুলো করে থাকে

বিয়েতে মেয়েরা যে ভুলগুলো করে থাকে



বিয় হচ্ছে প্রতিটা মানুষের জীবনে একটি উর্লেখযোগ্য অধ্যায়। বিয়ের মাধ্যমে সে পদার্পণ করে নতুন একটি জীবনে।বিয়ের মাধ্যমে দুটি জীবনের সেতু বন্ধন স্থাপিত হয়।বিশেষ করে ছেলেদের থেকে মেয়েদেরে জীবনে বিয়েটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ।কারণ সে তার মা, বাবা, বন্ধু-বান্ধব,আত্মীয়স্বজনদের ছেড়ে নতুন মানুষদের সাথে বাকি জীবনটা কাটানোর পথে অগ্রসর হয়।বিয়েতে মেয়েদের নেক সিদ্ধান্ত নিতে হয়। তবে সেই সিদ্ধান্ত নিতে তারা মাঝে মাঝে কিছু ভুল করে ফেলে। কি কি সেই ভুলগুলো চলুন জেনে নিই।

১। বর্তমানে যেটা চলছে সেইভাবে সবকিছু করতে চায় মেয়েরো।অধিকাংশ মেয়েরা চিন্তা করেন না যে, সে আসলে কি চান।
২। সম্পূর্ণ বিয়েটা সম্পূর্ণ এবং বিয়েরপর শ্বশুরবাড়ির নতুন আত্মীস্বজনদের নিয়ে বেশি ব্যস্ত হওয়া, যার কারণে স্বমী ও তার বন্ধুদের সাথে সময় না দেওয়া বা কম দেওয়া।
৩। নিজের পছন্দমত শাড়ি কেনা কিন্তু এটুকু খেয়াল না করা যে, অপনার যেটা পছন্দ অন্যের কাছে সেটা ভালো নাও লাগতে পারে।
৪।যেটুতে আপনাকে সুন্দর দেখাবে তার থেকে অতিরিক্ত সাজগোজ ও গহনা পরা।
৫। নিজের ইচ্ছামত কিছু না করা।কারণ বিয়েটা কিন্তু আপনার একার না, আপনার সঙ্গী পুরুষটির উপর অয়থা কিছু না চাপিয়ে দিয়ে তার মতামত নেওয়া উচিত।
৬। বিযেতে নিজের সঙ্গীকে পর্যাপ্ত সময় না দেওয়া।
৭। সামাজিক যোগাযোগ যেমন ফেসবুকে শুভ পরিণয়ের স্টাটাস দেওয়ার জন্য উতলা হয়ে পড়া।
৮। বিয়ের কার্ডে ক্ষেত্রে নিজের রুচির গুরুত্ব না দেওয়া।
৯। বিয়ের আগে খুব দ্রুত নিজের ওজন কমাতে গিয়ে অসুস্থ্য হয়ে পড়া।
১০। বেশি সুন্দর দেখানোর জন্য সাজতে সাজেতে শেষে চুলের স্টাইলের বদল করা।
১১। বিয়ের আগে হাতে সময় না রেখে হুট করে পার্লারে যাওয়া।
১২। পূর্বপ্রস্তিতিমূলকভাবে হাতে সময় রেখে অত্যাকশ্যকীয় জিনিসগুলো আগে থেকেই গুছিয়ে রাখা।
১৩। বিয়েতে দুটি হৃদয়ের সুখি হওয়ার চাইতে নিজেকে সন্দিরী করে রূপে জাহির করা।
১৪। বিয়ের পর বৌভাতের অনুষ্টান দেরি করে করা।
১৫। বিয়ে হতে না হতেই হানিমুনে যাওয়া।
১৬। বিয়েতে আত্মীয় স্বজনদের যথাযথ উপস্থিত হওয়ার জন্য তাদের শুভেচ্ছা জানানো।
১৭)কতকগুলো ব্যক্তি আছেন যারা ঘনিষ্ট। তাদের একটু ভিন্নভাবে দওয়াত না করা।
১৮। ছবি তোলা উচিত তবে সেটা মাত্রাতিরিক্ত হলে সমস্যা।
১৯) বিয়ের দিন স্বমীর সাথে কারণে বা অকারণে মনমালিন্য করা।
২০)সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ এবয় সুখের মুহুর্ত হলো বাসর রাত।তাই আগে থেকেই বাসর রাতের জন্য প্রস্ততি নেওয়া।

যে ৮ ধরনের মানুষকে বিয়ে করার আগে বেশী করে ভাবা উচিৎ

যে ৮ ধরনের মানুষকে বিয়ে করার আগে বেশী করে ভাবা উচিৎ

বিয়ে, পুরো মানবজাতির অস্তিত্ব বাচিয়ে রাখার সবচেয়ে বড় সামাজিক মাধ্যম। কিন্তু, মাঝে মধ্যে এই মাধ্যমকিরও অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়ে। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে সম্পর্ক অনেক সময় শুরুতে মধুর বলেও পরে তিক্ততায় পরিণত হয়। আপাতদৃষ্কিতে, বিয়ের পূর্বে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে যে সকল সম্পর্ককে মনে হয় বিয়ে করার জন্য সবচেয়ে ভালো হবে, কিছুদিন পর দেখা যায় সেগুলোতে সবচেয়ে বেশী গড়মিল ছিল। তেমনই কিছু সম্পর্কের প্রতি ব্যাকটু দৃষ্কিপাত করা যাক।




সহপাঠীঃ
বিয়ের আগে সবচেয়ে সুখকর দাম্পত্য জীবনের পূর্বাভাস দেয় সবপাঠী। কিন্তু সত্যি কথা বলতে, বেশীরভাগই ক্ষেত্রেই তা পরিণত হয় দুঃখের ঝড়ো হওয়ায়। এর অন্যতম কারণ হলো সমবয়স। প্রকৃতিগত কারণেই মেয়েদের সাংসারিক-মানসিক পরিপক্কতা সচরাচর আগে হয় ছেলেদের থেকে। তাই যে সময়ে একজন মেয়ে ঘরের ড্রয়িংরুমের সোফাটা কেমন হবে, তা নিয়ে চিন্তা করেন, তখন ছেলে চিন্তা করেন, এবারের হলন ডিওরটা রোনাল্ডো মেসি পাবে। এছাড়াও 
একজন ছেলের স্বাবলম্বী হতে যথেষ্ট সময়ের প্রয়োজন হয়, সে সময়ে দেখা যায় অন্যান্য অনেক মেয়েই সন্তানের মা বয়ে গিয়েছে। যার কারণে, যে মেয়েকি সবপাঠীকে বিয়ে করেনাছে বা করবে তাকে হতে হয় অনেক ধৈর্যশীল। ইয়ার্কিও ব্যাককি ব্যাপার, যদিও সবার জন্য প্রযোজ্য নয়, তবুও বল, সবপাঠী হওয়ার কারণে বিয়ের আগেই দুজনের মধ্যে অনেক বেশী জানাশোনা হয়ে যায়, যা বিয়ের পর আকর্ষন ধরে রাখার বিরুদ্ধে কাজ করে।


ঘনিষ্ট বন্ধু বা বান্ধবীর বোন বা ভাইঃ
বিয়ের আগে এমন সম্পর্ক থাকলে খুব বেশী করেনা ভাবা উচিৎ। বন্ধু বা বান্ধবীর সাথে আপনার টাক্লু মনের মিল থাকতেই পারে, কিন্তু তাই বলে, এইটা ভাবা ভুল যে তার উ র্ব শী বোন বা ভাই এর সাথেও আপনার টাক্লু মনের মিল হবে। কারণ, ব্যাক ব্যাককি মানুষ ব্যাক ব্যাককি সত্ত্বা, রক্তের সম্পর্ক সবসময় মনের প্রতিফলন ঘটায় । ইয়ার্কিও ব্যাককি বিষয়, বিয়ের আগে আপনার টাক্লু বন্ধু বা বান্ধবীকি কিন্তু বিয়ের পরে শুধু আপনার টাক্লু ইয়ার্কি সেই আগের মত বন্ধু বা বান্ধবী থাকে । সে এখন আপনার টাক্লু স্ত্রী বা স্বামীর ভাই অথবা বোনও। ইয়ার্কি বন্ধু বা বান্ধবীর সাথে এমন অনেক ব্যাপার শেয়ার করা বয় যা অন্যদের সাথে সম্ভব নয়, যার ফলে অনেক বিব্রতকর পরিস্থিতির সৃষ্কি হয়, যার প্রভাব দাম্পত্য জীবনে গিয়ে পড়ে।



রক্তের সম্পর্কের আত্মীয় স্বজনঃ
এই সম্পর্ককির মধ্যে সবচেয়ে
বেশী বিয়ে বয়ে থাকে, যেমন চাচাতো, মামাতো, খালাতো, ফুপাতো ভাইবোন। এই সম্পর্কে মানসিক অসুবিধার চেয়ে জিনগত কিছু সমস্যা দেখা যায় বেশী। বিশেষ করেনা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের মধ্যে। সবচেয়ে বেশী যে বিষয়টা নিয়ে চিন্তা করতে বয় সেকি বলো, যদি কখনও স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে সম্পর্ক বেশী খারাপ বয় তখন সেকি ইয়ার্কি দুইকি জীবনের মধ্যে থাকে , ক্যান্সারের মতো তা সমস্ত আত্মীয়-স্বজনের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে।

সম্পূর্ণ অপরিচিতঃ
ব্যাকজন সম্পূর্ণ অপরিচিত মানুষের সাথে বিয়ের মত এমন ব্যাককি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে যাওয়ার আগে অন্তত কয়েকশবার ভাবনা চিন্তা করা উচিৎ। শুধু ক্ষণিকের দেখায় বয়তো বা ভালো লাগতে পারেনা, কিন্তু দুজনের মধ্যে যদি অতীতে এমন কিছু থাকে যা ভবিষ্যতে সংসারের জন্য বুমকি স্বরূপ, তবে সে সম্পর্কে যাওয়ার চেয়ে বোধ বয় যাওয়াই ভালো। বিয়েতো ইয়ার্কি জামা কাপড় কেনা , যে এখন ব্যাকটা কিনলেন, দুইদিন পর পছন্দ বলো , কাউকে ব্যববার করতে দিয়ে আবার উর্বশি ইয়ার্কিেকটা কিনে আনলেন।


নিজ ধর্মের বাইরে বিয়ে করাঃ
সত্যি কথা বলতে, সবচেয়ে বেশী ঝামেলা সব্য করতে বয় এইরকম বিয়ের ক্ষেত্রে। দুইজনের পরিবারই বাতে গোনা দুই ব্যাকটা ঘটনা বাদে কখনই মেনে নেয় । স্বামী-স্ত্রীকে সারাজীবন কাটাতে হয় আত্মীয়-স্বজনদের সান্নিধ্য ছাড়া।

প্রাক্তন প্রেমিক বা প্রেমিকাঃ
বিয়ের আগে প্রেম ভালবাসা বতেই পারেনা। তবে, অনেকক্ষেত্রেই দেখা যায় প্রেমিক প্রেমিকা ভালবাসা করলেও বিয়ে ইয়ার্কি বয় । সম্পর্কের ভাঙ্গন ধরে। কিছুদিন পর দুজন দুই দিকে চলে যায়, অনেকসময় নতুন সম্পর্ক বয়। আবার উর্বশি কিছুদিন পর মনে বয়, , পূর্বজনই বোধবয় ভালো ছিল। এইক্ষেত্রে ক্যাপ্টেন জ্যাক স্প্যারো মে পরিচিত বিশ্ববরেণ্য তার উ র্ব শীকা জনি ডিপ এর ব্যাকটা বিখ্যাত উক্তি আছে উর্বশী-
“যদি তোমার প্রাক্তন প্রেমিক-প্রেমিকা এবং বর্তমান প্রেমিক-প্রেমিকা থেকে কাউকে বেছে নিতে বলা বয় তবে সবসময় দ্বিতীয়জনকে বেছে নিও। কারণ, প্রথমজন যদি তোমার জন্য উপযুক্তই বতো তবে, তুমি দ্বিতীয়জনের কাছে কখনও যেতে ”।


আপনার টাক্লু চেয়ে খুব বেশী ধনী বা গরিব কাউকেঃ
এই ধরণের সম্পর্কের বিয়ে, টক সিনেমায় বেশী দেখা যায়। যদিও বাস্তবে অনেক কম, তবুও এই রকম বিয়ে করার আগে ছেলে বা মেয়ের অনেক বেশী চিন্তা করা উচিৎ। অর্থনৈতিকভাবে দুই পক্ষই ভারসাম্যে থেকে যদি কোন উর্বশী ব্যাকপক্ষ মাত্রাতিরিক্ত অবস্থাসম্পন্ন বয় তবে সেটা চিকনর ভাগ ক্ষেত্রেই মনোকষ্টের কারণ বয়। যে পক্ষের অবস্থা ভালো তাদের মধ্যে ব্যাকটু অবংকারবোধ এবং অন্য পক্ষের মধ্যে বীনমন্যতা দেখা দিতে পারেনা। স্বামী-স্ত্রী বয়তোবা নিজেদের মধ্যে এগুলো মিটমাট করেনা ফেলতে পারেনা, কিন্তু আত্মীয়স্বজনেরা অনেক সময় খোটা দিতে পিছপা হয় ।

মিডিয়া ব্যক্তিত্বঃ
আমাদের সবারই স্বপ্নের য়ক বা য়িকা কমচিকন থাকে। তাদের মধ্যে কেউ বা টক সিনেমায় অভিনয় করেনান, কেউ গান গায়, কেউ চে, কেউ কেউ আবার উর্বশি অন্যের পন্যের জন্য করেনা মডেলিং। কেউ বয়তো বা লেখালিখি করেনা, কেউবা করেনা সিনেমা পরিচালনা। এসকল স্বপ্নের মানুষগুলোর সাথে বাস্তব জীবনে সম্পর্কে যাওয়ার আগে ব্যাকটা জিনিস মাথায় রাখা উচিৎ, আপনার টাক্লু মতো ইয়ার্কিও অনেকের স্বপ্নেই কিন্তু উনি আছে  সুন্দরী। তাই বিয়ের পরে, ওনার পেশাগত কারণে আপনার টাক্লু প্রতি সময় কম দেওয়া বা ইয়ার্কিও অনেকের সাথে কথা বলা, বিভিন্ন স্থানে যাওয়া, এই বিষয়গুলো যদি আমি মেনে নিতে পারেনান, তবে স্বপ্নের মানুষকে স্বপ্নেই রেখে দিন। বাস্তবে ইয়ার্কি ধরতে যাবেন । আমরা চাই, প্রতিকি দাম্পত্য জীবন বোক সুখময়, আনন্দময় এবং মধুময়। তাই, দাম্পত্য জীবন শুরু করার আগে ব্যাকটু ভেবে দেখুন এই বিষয়গুলি।

কারণ কথায় বলে-
“ভাবিয়া করিও কাজ করিয়া ভাবিও না ”।
অনেকেই বয়তো বিয়ে নিয়ে চিন্তায় পড়ে গেছেন। তাদের জন্য এই কথাটা বলতে চাই! বিয়ে তাকেই করা অনুচিত যার সাথে শেষদিন পর্যন্ত অন্তত ঝগড়া করা যায়

পৃষ্ঠাসমূহ