মঙ্গলবার, ৯ এপ্রিল, ২০১৩

জামায়াত ও সালাহউদ্দিন কাদেরের টাকায় হেফাজতে ইসলামের লংমার্চ!

হেফাজতে ইসলামের লংমার্চ জামায়াতে ইসলামি ও সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর পরিবারের টাকায় হয়েছে বলে সামাজিক যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম টুইটারে অভিযোগ করা হয়েছে। এ সম্পর্কিত একটি লেখা ‘বাংলাদেশ অবজারভার ডট ওয়ার্ডপ্রেস ডটকম’ থেকে টুইটারের একাধিক অ্যাকাউন্টে শেয়ার দেওয়া হয়েছে। ওই লেখায় বলা হয়েছে, প্রথমে হেফাজতে ইসলাম তাদের এক কর্মীকে বাঁচাতে সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তোলার চেষ্টা করলেও পরে তারা টাকার কাছে বিক্রি হয়ে যায়। জামায়াত ও সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর পরিবার হেফাজতে ইসলামকে ৮০ থেকে ৮৫ কোটি টাকা দেয়। আর তাদের এই সমঝোতা, লেনদেন ও পরিকল্পনার জন্য বেশ কয়েকটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকের সিদ্ধান- অনুযায়ী, যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচানোর কৌশল হিসেবেই লংমার্চ দেয় হেফাজতে ইসলাম। একইসঙ্গে মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত আবদুল আলীমকে হত্যা, কারাগারে পাগলা ঘণ্টা বাজানো, মাদ্রাসার প্রায় ১০০ ছাত্রকে হত্যা এবং শাহবাগে হামলার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়। এ লেখাটি টুইটার থেকে সংগ্রহ করা হলেও সংশি¬ষ্ট কোনো সূত্র থেকে এ ধরনের তথ্য নিশ্চিত করা সম্ভব হয়নি।
লেখাটিতে বলা হয়, জামায়াতের ইমেজ যখন নানাভাবে ক্ষুণ্ন হয়ে যায়, তখন দলটি যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাতে একটি চ্যানেল খুঁজছিল। এরই মধ্যে গত ২২ ফেব্রুয়ারি হেফাজতে ইসলামের লন্ডন শাখার কর্মী ও ব্রিটিশ নাগরিক শেখ নূরে আলম হামিদী শাহবাগে অনৈতিক কাজ করায় (মেয়েদের আপত্তিকর স্থানের ছবি তোলা ও ভিডিও করায় এবং ছেলেদের সিগারেট খাওয়ার ছবি তোলায়) গ্রেপ্তার হন। বিষয়টি নিয়ে সরকারের ওপর ক্ষিপ্ত ছিল হেফাজত। এদিকে গত ২৮ ফেব্রুয়ারি দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর রায় শোনার পর থেকে সাকা চৌধুরীর ব্যাপারে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ে তার পরিবার। সাকার ব্যাপারে বিএনপি নেতাদের মুখ থেকে পজেটিভ কথা বলানোর চেষ্টা করে। বিএনপি থেকে সাকার সম্পর্কে স্ট্যাটমেন্ট বের করার জন্য সাকার ছেলে ফাইয়াজ ও হুম্মাম প্রাণপণ চেষ্টা চালান। এজন্য এম কে আনোয়ারকে ৪৫ লাখ টাকাও দেওয়া হয়। একইসঙ্গে আলতাফ হোসেনকেও টাকা দেওয়ার চেষ্টা করা হলেও তিনি তা নেননি। কিন্তু এ দুজন নেতা খালেদা জিয়ার কাছ থেকে সাকার ব্যাপারে পজেটিভ কিছু বের করতে ব্যর্থ হন। একই কারণে সাকার স্ত্রী ফারহাত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী সাফ ‘না’ বলে দেন।

এ অবস্থায় মার্চের প্রথম সপ্তাহে সাকার কাছের লোক মাওলানা আবদুর রহমান চৌধুরী সাকার বড় ছেলে ফাইয়াজ কাদেরের কাছে .....
বাকিটুকু পড়ুনঃ Click This Link


কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

পৃষ্ঠাসমূহ