যখন দুই দেশের মানুষের জাতীয় সংগীত একজন মানুষের লেখা হয়, যখন আমরা দুই বাংলাকে এক করার স্বপ্নে বিভোর হই নিজেকে বাংলাদেশী পরিচয়ে পরিচিত না করে বাংঙলী পরিচয়ে পরিচিত করতেই বেশি স্বাচ্ছন্দ মনে করি। ঠিক তখনই সীমান্তের বুক চিড়ে একঝাক পাখি উড়িয়ে- একটা বা অগনিত বুলেট বা জলন্ত শিশা এসে কেড়ে নেয় আমাদের জীবন।
১।
২।
৩।
৪।
৫।
৬।
৭।
৮।
৯।
তার পরো ওরা সভ্য আমাদের চেয়ে। ফেলানীর লাশ যখন ঝুলে থাকে কাটা তারে।
আমরা নিছক বাঙাল তখন ওদের চোখে, আমার দেশের এভারেষ্ট জয়ীরা তখন নিছক পাহাড় আরোহন কারী হয়ে যায় ওদের চোখে, আমাদের ক্রিকেট টিম তেলাপোকা হয়ে যায়। সীমান্তে বাসকরী আমার এক বন্ধু বলেছিলো ভারতীয়রা নাকি আমাদের দিকে ফিরে প্রস্রাবও করেনা। আমরা তবুও ওদের সামেনে জ্বী হুজুর জ্বী জাহাপনা করি, কেন করি? তা জানিনা।উত্তরে অনেক কে বলতে শুনি-" ওরা আমাদের ১৯৭১ এ অনেক উপকার করেছে ওরা না হলে দেশ স্বাধীন হতোনা। কথিত আছে ভারতীয়রা দেশ ছেড়ে যাবার সময় বাংলাদেশী দের বদনাটা ও নাকি নিয়ে গিয়েছিলো।" তার পরো
শচীনকে আমাদের ভালো লাগে, মুন্নির বদনামিতে আমরা উদবেলিত হই সীলার কোমর দুলানিতে আমাদের লোম সহ বাকি সব খাড়া হয়ে যায়। ওড়া গলা টিপে হত্যা করে আমাদের নদী গুলোকে আমরা তাও শচিনের শততম সেন্চুরীর অপেক্ষা করি কবে আসবে সেই মাহেন্দ্র ক্ষন।
১।
২।
৩।
সিমান্তে কেউ মারা গেলে একদল ভাদা আওয়াজ উঠায় আকাম করলে তো মারবোই, আমি তখন অবাক হই বিনা বিচারে পাখির মতন গুলি করে মারলে সে আদিম বর্বর হয় না অথচ ঐ দলই যখন সৌদিতে বিচারের রায়ে কারো মৃত্যু দন্ড কার্জকর করা হয় তখন সৌদিকে আদিম বর্বর বলে গালি গালাজ করে, এরা একবারও ভেবে দেখেনা মিডেল ইষ্টে বাংলাদেশীদের কর্ম সংস্হান হারনোর পিছনে কাদের নীল নকসা চলে কারা আমাদের বাজার লুটে খাচ্ছে?
কারা ল্যাংটা করে পিটায় আমাদের?
ওরা আমাদের মায়ের চোখের পানির মুল্য বোঝেনা। এর পরো আমাদের কিছু ভাদারা আওয়াজ তোলে সারে জাহাসে আচ্ছা.........।
আমাদের এই দেশটা কি ধীরে ধীরে আমাদের জন্য একটা জেলখানা হয়ে যাচ্ছে?
মুখবন্ধঃ আমি জানিনা কিভাবে একজন মানুষের দেশ প্রেম থাকেনা? আমার কাছে দেশের প্রতি ভালোবাসা আমার ইমানের অংশ। ইসলামও তাই বলে। ভাদারা কি তা জানেনা?
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন