"মাথা ব্যাথা করলে মাথা কেটে ফেলেনা কেউ" এহেন খোড়া যুক্তি দিয়ে বাংলাদেশে প্রচলিত ছাত্র রাজনীতির পক্ষ নেন অনেকেই। তাদের মতে, নিষিদ্ধ নয় বরং সংস্কার করতে হবে প্রচলিত রাজনীতির। নিষিদ্ধ করা যাবেনা কারণ, অতীতে দেশের সংকটকালগুলোতে বিশেষ ভূমিকা রেখেছে এই ছাত্রসংগঠনগুলোই।
কিন্তু এটা ভেবে দেখা দরকার ক্ষমতাসীন দল কিংবা বিরোধী দল আদৌ এর সংস্কার করতে প্রস্তুত কিনা? প্রচলিত এই ধারার সংস্কার তারা কখনোই করবেনা কারণ সঠিক নিয়মে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গুলোতে যদি রাজনীতি হয় তাহলে ক্ষমতার যে অবৈধ ব্যবহার তারা করে আসছে তা অব্যহত রাখা সম্ভব হবেনা।
আজ ফেসবুকে বুয়েটের খবরটা জানতে পারলাম। আমি জানিনা অপরাধীদের শাস্তি হবে কিনা। হলেও তাতে যে ওই সন্ত্রাসীদের কিছু আসবে যাবে না তাও ভালো করেই জানি। নিজের অভিজ্ঞতা থেকেই জানি এরপর কর্তৃপক্ষ হয়তো বহিস্কার করবে কয়েকজনকে এবং দেড় দু সপ্তাহ পর বহিস্কৃত সবগুলোকে আবার হলে দেখা যাবে এবং কর্তৃপক্ষ কিছুই করবেনা। অন্তত গত এপ্রিলে ঢাবির মুহসীন হলে ছাত্রলীগের মধ্যে যে সংঘর্ষ হয় তার পরবর্তীতে এমনটাই হয়েছিল। অল্প কিছু লোকের লাভের জন্য যে রাজনীতি হয়, যা দ্বারা সাধারণ ছাত্ররা জিম্মি হয়ে পড়ে এবং সন্ত্রাসীদের দ্বারা ব্যবহৃত হয় তার উচ্ছেদ চাই।
ছাত্র রাজনীতি আজকে মাথাবাথা অবস্থাতে নেই। এটি ক্যান্সারের রূপ নিয়েছে। সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়ার আগে একে কেটে ফেলে দেয়াই উত্তম।
কিন্তু এটা ভেবে দেখা দরকার ক্ষমতাসীন দল কিংবা বিরোধী দল আদৌ এর সংস্কার করতে প্রস্তুত কিনা? প্রচলিত এই ধারার সংস্কার তারা কখনোই করবেনা কারণ সঠিক নিয়মে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গুলোতে যদি রাজনীতি হয় তাহলে ক্ষমতার যে অবৈধ ব্যবহার তারা করে আসছে তা অব্যহত রাখা সম্ভব হবেনা।
আজ ফেসবুকে বুয়েটের খবরটা জানতে পারলাম। আমি জানিনা অপরাধীদের শাস্তি হবে কিনা। হলেও তাতে যে ওই সন্ত্রাসীদের কিছু আসবে যাবে না তাও ভালো করেই জানি। নিজের অভিজ্ঞতা থেকেই জানি এরপর কর্তৃপক্ষ হয়তো বহিস্কার করবে কয়েকজনকে এবং দেড় দু সপ্তাহ পর বহিস্কৃত সবগুলোকে আবার হলে দেখা যাবে এবং কর্তৃপক্ষ কিছুই করবেনা। অন্তত গত এপ্রিলে ঢাবির মুহসীন হলে ছাত্রলীগের মধ্যে যে সংঘর্ষ হয় তার পরবর্তীতে এমনটাই হয়েছিল। অল্প কিছু লোকের লাভের জন্য যে রাজনীতি হয়, যা দ্বারা সাধারণ ছাত্ররা জিম্মি হয়ে পড়ে এবং সন্ত্রাসীদের দ্বারা ব্যবহৃত হয় তার উচ্ছেদ চাই।
ছাত্র রাজনীতি আজকে মাথাবাথা অবস্থাতে নেই। এটি ক্যান্সারের রূপ নিয়েছে। সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়ার আগে একে কেটে ফেলে দেয়াই উত্তম।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন