বৃহস্পতিবার, ১৯ জানুয়ারী, ২০১২

এই সেই দুই শুয়োর-ধর্মান্ধতাকে পুঁজি করে গণতান্ত্রিক সরকারকে উৎখাত করতে চাওয়া দুই বিএনপি জামাতী কানেকটেড জিহাদী


শেখ হাসিনার সরকারকে উৎখাতের ব্যর্থ সেনা অভ্যুত্থানে জড়িত দুই প্রধান ষড়যন্ত্রকারী প্রবাসী ব্যবসায়ী ইশরাক ও মেজর জিয়াউল। এই দুই কুলাঙ্গার, যারা অভ্যুত্থানের মাস্টার মাইন্ড। ষড়যন্ত্র ফাস হবার পর পলাইছে। গ্রেফতার করা হয়েছে এদের শরীক কুলাঙ্গার লে. কর্নেল এহসান (অব.) ও মেজর জাকিরকে (অব.) । আল্লায় বাঁচাইছে, একটুর লাইগা তারা খালেদা জিয়া আর যুদ্ধাপরাধীদের 'বিপ্লবের মহানায়ক' হইয়া গেছিল আর কী!! এদের আন্ডাবাচ্চা-আত্মীয়স্বজন কিছু পাওয়া গেলেও ধরুন। জেগে ওঠো বাংলাদেশ। যুদ্ধাপরাধীদের আস্তানা ভেঙ্গে দাও গুঁড়িয়ে দাও

বাংলাদেশ রুখে দাঁড়াও, আবার বাংলাদেশে সেনা অভ্যুত্থানের স্বপ্নদ্রষ্টাদের রুখে দাঁড়ান। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ভন্ডুল করতে গণতান্ত্রিক সরকার উৎখাতের সেনা অভ্যুত্থান অপচেষ্টা বানচাল করেছে দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনী।
১৩ ডিসেম্বর ষড়যন্ত্রকারীদের সে সেনা অভ্যুত্থান প্রচেষ্টা বানচাল হয়। এ দৃঃখেই কী ১৪, ১৬ ডিসেম্বর নীরব ছিলেন খালেদা জিয়া? এমনকি দলের বিজয় দিবসের আলোচনা সভাতেও যাননি! সে কারনেই কী তিনি রোডমার্চের চট্টগ্রামের জনসভায় তিনি সেনাবাহিনী নিয়ে উস্কানিমূলক বক্তব্য রাখেন? ডালমে কুছ কালা হ্যায়!! যাকগে বাংলাদেশকে আবার জিয়া-এরশাদ মার্কা পথে হাঁটা থেকে বিরত করায় সেনাবাহিনীকে ধন্যবাদ।শুকরিয়া। আশাকরি সরকার এখন যুদ্ধাপরাধীদের বিচার আরও তাড়াতাড়ি শেষ করার বিষয়ে মনোযোগ দেবে। ডু অর ডাই!!!

এখানে 
ওবাইদুল্লাহ আরও বলেন, `এবারে আরেকটি ১৫ আগস্টের ঘটনা ঘটাবে সেনাবাহিনীতে থাকা জামায়াতের হাজার হাজার সদস্য ও জামায়াত-শিবিরের মুজাহিদ ভাইয়েরা। তারা এখনো আপনার কীর্তিকলাপ নীরবে দেখছে। প্রধানমন্ত্রী এবারে আর আপনি বাঁচতে পারবেন না। সময় থাকতে জামায়াত নেতাদের মুক্তি দিয়ে বুদ্ধিমত্তার কাজ করুন

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

পৃষ্ঠাসমূহ