বৃহস্পতিবার, ১২ জানুয়ারী, ২০১২

হায়রে ভিসি... হায়রে প্রক্টর.... খুনীদের আশ্রয়-প্রশয় দিয়ে যাচ্ছিস আর পদ আকড়ে রাখার জন্য মরিয়া হয়ে গেছিস!!! তোরা মানুষ ? নাকি পশুর চেয়েও নিকৃষ্ট???

ভার্সিটির টিচার.......স্কুলে পড়ার সময়ও ওদেরকে ভিন্ন জগতের মানুষ ভাবতাম, সম্মানে মাথা নুয়াতাম অবলীলায়। তাদেরকে মহৎ আর জগতের শ্রেস্ঠ মানুষ ভাবতাম। মা-বাবার মুখে উনাদের কত যে গুন কীর্তন শুনেছি তা বলে শেষ করতে পারবো না। স্বপ্ন দেখতে শুরু করলাম একদিন না একদিন ভার্সিটির টিচার হতেই হবে......

কাল পরিক্রমায় একদিন স্কুল,কলেজ পেরিয়ে ভার্সিটিতে পা দিলাম। তারপর শোনলাম ভার্সিটির টিচাররা কতটা নীচ হতে পারে, জানলাম টিচাররা কত নোংরা হতে পারে, দেখলাম ক্ষমতার লোভে কতটা অন্ধ আর উন্মাদ হতে পারে তারা!!!

মহৎ, নির্ভীক,নির্লোভ, বিনয়ী, সৎ , জ্ঞানী....... শব্দগুলো ভার্সিটির টিচারদের সংগে একেবারেই বেমানান! বরং প্রাইমারী স্কুলের সেই গেয়ো অসাধারন শিক্ষকদের মাঝেই এই জিনিস গুলো দেখেছি। ভার্সিটি জীবনের শেষ বেলায় দেখেছি কিভাবে ভিসি/প্রক্টর/স্টুডেন্ট এডভাইসাররা কিভাবে দলীয় লেজুর বৃত্তি করে বেড়ায়। সেখানে শিক্ষা, গবেষনা,মনুষত্ব এসব শুধু মাত্র অভিধানের কয়েকটা বিচ্ছিন্ন শব্দ।

শত জুবায়ের লাশ হলেও তারা ক্ষমতা ছাড়বেনা বরং ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য প্রয়োজনে আর কয়েকটা লাশ ফেলে দেবে।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

পৃষ্ঠাসমূহ