সুরঞ্জিতের ব্যক্তিগত সহকারী ওমর ফারুকের ড্রাইভার , আজাম গাড়িটি চালাচ্ছিলেন , গাড়িতে ওমর ফারুক এবং আরো ২ জন কর্মকর্তা ছিলেন ......ড্রাইভার আজমকে ঘুষের ৫ লক্ষ টাকা দিতে অস্বীকার করার কারণে বিজিবির ৪ নাম্বার গেটের কাছে কাছে টাকা সহ ধরিয়ে দেওয়া হয় ...
বিশ্বস্ত সুত্রে জানা গেছে , ঘুষের টাকা নিয়ে কারটি সুধাসদনের দিকে যাচ্ছিলো ....রেলওয়ের রিক্রুটমেন্ট ব্যবসা শেষ হওয়ার পর ড্রাইভারকে রেলমন্ত্রী ৫ লক্ষ টাকা দিবেন বলে ওয়াদা করেছিলেন
যখন ড্রাইভার বুজলেন , তার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করা হচ্ছে , তখন বিজিবির লোকজনের কাছে তিনি টাকাগুলো দেখান
বিজিবির লোকজন গেট-৪ এ অনেকগুলো টাকা পেয়ে তারা কয়েকজন সিনিয়র অফিসারের কাছে ফোন করেন .....পরবর্তিতে বিজিবির ডাইরেক্টর জেনারেল আনোয়ার হোসাইনকে ও টাকা উদ্বারের কথা জানানো হয়
ইতিমধ্যে সুরঞ্জিতের ব্যক্তিগত সহকারী , ওমর ফারুককে ৪ নাম্বার গেটে কি ঘটছে তা জানাতে সুরঞ্জিতের কাছে ফোন করার সুযোগ দেওয়া হয় ..সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত লাইনকেটে তাড়াতাড়ি হাসিনা এবং শেখ সেলিমকে ফোন দেয় ... এই ঘটনা বিশাল পার্থক্য তৈরী করে ওই পরিস্থিতিকে...ডিফেন্স এডভাইজার তারিক আহমেদ সিদ্দিকী অনতিবিলম্বে ফোন করেন সেনাবহিনীর প্রধান মেজর জেনারেল আব্দুল মতিনকে
ডিফেন্স এডভাইজার তারিক আহমেদ সিদ্দিকী , প্রধানমন্ত্রীর উদ্বৃতি দিয়ে বলেন , অবিলম্বে সকল আটক ব্যক্তিকে উদ্বারকৃত টাকা শ ছেড়ে দেওয়ার জন্য ...তারেক আহমেদ সিদ্দিকী আরো বলেন এই ঘটনা যেনো ফাস না হয় সেনাবাহিনীর প্রধান , মেজর মুবিন কয়েকজন অফিসারকে ফোন করে বলেন , মিডিয়া যেনো এই ব্যাপারটি না জানে , এবং আটককৃত ব্যক্তিরা টাকা সহ যেন ছাড়া পেয়ে যায়
আশা করি দেশের মিডিয়া ও উটপাখির মত মাথা গুজে না থেকে আসল ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটন করবে
অনুবাদে ভুল থাকতে পারে .......সেই জন্য ক্ষমাপ্রার্থী
বিশ্বস্ত সুত্রে জানা গেছে , ঘুষের টাকা নিয়ে কারটি সুধাসদনের দিকে যাচ্ছিলো ....রেলওয়ের রিক্রুটমেন্ট ব্যবসা শেষ হওয়ার পর ড্রাইভারকে রেলমন্ত্রী ৫ লক্ষ টাকা দিবেন বলে ওয়াদা করেছিলেন
যখন ড্রাইভার বুজলেন , তার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করা হচ্ছে , তখন বিজিবির লোকজনের কাছে তিনি টাকাগুলো দেখান
বিজিবির লোকজন গেট-৪ এ অনেকগুলো টাকা পেয়ে তারা কয়েকজন সিনিয়র অফিসারের কাছে ফোন করেন .....পরবর্তিতে বিজিবির ডাইরেক্টর জেনারেল আনোয়ার হোসাইনকে ও টাকা উদ্বারের কথা জানানো হয়
ইতিমধ্যে সুরঞ্জিতের ব্যক্তিগত সহকারী , ওমর ফারুককে ৪ নাম্বার গেটে কি ঘটছে তা জানাতে সুরঞ্জিতের কাছে ফোন করার সুযোগ দেওয়া হয় ..সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত লাইনকেটে তাড়াতাড়ি হাসিনা এবং শেখ সেলিমকে ফোন দেয় ... এই ঘটনা বিশাল পার্থক্য তৈরী করে ওই পরিস্থিতিকে...ডিফেন্স এডভাইজার তারিক আহমেদ সিদ্দিকী অনতিবিলম্বে ফোন করেন সেনাবহিনীর প্রধান মেজর জেনারেল আব্দুল মতিনকে
ডিফেন্স এডভাইজার তারিক আহমেদ সিদ্দিকী , প্রধানমন্ত্রীর উদ্বৃতি দিয়ে বলেন , অবিলম্বে সকল আটক ব্যক্তিকে উদ্বারকৃত টাকা শ ছেড়ে দেওয়ার জন্য ...তারেক আহমেদ সিদ্দিকী আরো বলেন এই ঘটনা যেনো ফাস না হয় সেনাবাহিনীর প্রধান , মেজর মুবিন কয়েকজন অফিসারকে ফোন করে বলেন , মিডিয়া যেনো এই ব্যাপারটি না জানে , এবং আটককৃত ব্যক্তিরা টাকা সহ যেন ছাড়া পেয়ে যায়
আশা করি দেশের মিডিয়া ও উটপাখির মত মাথা গুজে না থেকে আসল ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটন করবে
অনুবাদে ভুল থাকতে পারে .......সেই জন্য ক্ষমাপ্রার্থী
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন