শনিবার, ১৪ এপ্রিল, ২০১২

পহেলা বৈশাখ নিয়া অনেকেই ভুল ধারনা পোষন করেন, মনে করেন যে এটা হিন্দুদের ধর্মিও অনুষ্ঠান, আসলে এটা ঠিক না।

পহেলা বৈশাখ নিয়া অনেকেই ভুল ধারনা পোষন করেন,
মনে করেন যে এটা হিন্দুদের ধর্মিও অনুষ্ঠান, আসলে এটা ঠিক না।
কারন ধর্ম- কর্ম- জাত, এই ৩টা বিষয় পরষ্পর সম্পুর্ন আলাদা,
আমি ব্যাখা দিলাম না কারন সবাই এগুলর সংগা যানেন।

ধর্মিও উৎসব হল যে যে ধর্মের অনুশারি, সে অনুযায়ি কিছু আচার-আচরন বা রিতিনিতি পালন করা, এবং এটা আত্যবশ্যাক কর্তব্য।

কর্ম-রিজিকের মালিক আল্লাহ, তিনি আপনাকে কাজ করার শক্তি দিয়েছেন, তাই আমরা সবাই কম-বেসি কাজ করি। কর্পোরেট অফিস গুলতে কাজ করতে গেলে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দিতে হয়, যেমন – কোম্পানির বর্ষপুর্তি, কোনো প্রযেক্ট সাকসেস হলে পার্টি দেয়া, বাৎসরিক আয়-ব্যায়ের উপর স্টাফদের কমিশন দেয়ার দিন, বা বনভোজন। চাকুরি বাচাতে এগুলো আপনাকে করতে হতে পারে।
জাতী হিসেবে আমাদের কিছু উৎসব আছে, যেমন সাধিনতা দিবস, বিজয় দিবস, ভাষা দিবস, পহেলা বৈশাখ ইত্যাদি। 
এই ৩টা প্রকার উৎসব পরষ্পর সম্পুর্ন আলাদা, একটির সাথে আর একটির সাংঘোর্ষিক কোনো বিষয় আমি দেখিনা।

তবে বর্ষ বরন এর নামে মুর্তির পুযা বা ব্যবহার, আশ্লিল নৃত্য গান, সাকা-সিদুর ব্যবহার, ইত্যাদি করা মুসলিম নর-নারিদের জন্য সম্পুর্ন হারাম। 

আপনি যা করতে পারেন,
গত বছর যদি কোনো গুনাহ করে থাকেন, তাহলে আপনি আল্লাহর দরবারে হাত তুলে ক্ষমা চাইতে পারেন এবং ওয়াদা করতে পারেন নূতন বছর থেকে আর কোনো অন্যায় করবেন না। বৈশাখের ফল-মুল দিয়া ডালা সাজিয়ে নিজ/ভাই-বোনের শশুর বাড়ি পাঠাতে পারেন, মিষ্টি মুখ করতে পারেন, মুদি দোকানে বাকি খেলে, বাকি পরিষোধ করে নতূন খাতা খুলুন। ব্যাবসায়ি হলে পুরাতন আয়-ব্যায় হিসাব ঝেরেফেলে নতূন হিসাব সুরু করেন, (সহজ বাংলায় হালখাতা আরকি)। আর যেহেতু ফাউ ছুটি পাইছেন তাই পরিবার পরিজন নিয়ে এক দিন দুরে কোথাও পিকনিক/ঘূরে আসতে পারেন। =p~ =p~ 

মন্তব্য লিখার সময় কেউ বকা দিয়া নিজ বংশের পরিচয় দিবেন না

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

পৃষ্ঠাসমূহ