জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মিজানুর রহমান বলেছেন, আমরা এমন একটি রাষ্ট্রে বসবাস করছি যে রাষ্ট্রের প্রধানরা কাঙ্গালের ধন চুরি করে। গতকাল মঙ্গলবার বেলা ১১টায় সিরডাপ মিলনায়তনে নাগরিক সংহতি আয়োজিত পার্বত্যাঞ্চলের অধিবাসীদের ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তিতে করণীয় বিষয়ক এক সংলাপে তিনি এ কথা বলেন।
পার্বত্য চট্টগ্রামের ভূমি দখল নিয়ে ড. মিজান বলেন, অন্যের অধিকার লঙ্ঘন করে সংসদ সদস্য বা রাজনৈতিক নেতারা রবার প্লান্ট বরাদ্দ নেবে এ রকম রাষ্ট্র আমরা চাইনি। যারা বরাদ্দ নিয়েছেন তাদের গার্মেন্টস বা অন্য ব্যবসা করার পরামর্শ দেন তিনি।
মানবাধিকার কমিশন চেয়ারম্যান বলেন, সংবিধানে তিন ধরনের মালিকানার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু গোষ্ঠী বা প্রথাগত মালিকানা বা অধিকারের কথা নেই। এটি থাকা উচিত ছিল। পৃথিবীর সব আইনে এ বিষয়টি আছে। পার্বত্য এলাকায় ভূমি মালিকানার ক্ষেত্রে এটি কার্যকর করা উচিত বলেও মনে করেন তিনি।
তিনি আরো বলেন, রাষ্ট্রের নিরাপত্তা অস্ত্র বা সেনাবাহিনী দিয়ে হয় না। সব নাগরিক যখন ভালোবেসে রাষ্ট্রকে নিজের মনে করে তখনই প্রকৃত নিরাপত্তা নিশ্চিত হয়। কারণ তখন রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য সবাই জীবন দিতে প্রস্তুত থাকেন।
গবেষক সৈয়দ আবুল মকসুদ বলেন, রাজনৈতিক সদিচ্ছা বা সম্মিলিত উদ্যোগ ছাড়া পার্বত্য এলাকার সমস্যার সমাধান সম্ভব নয়। ওই এলাকার সমস্যার সমাধান ‘শান্তি চুক্তি’ অনুযায়ী হলে ভালো হতো।
বর্তমান সরকারের সমালোচনা করে তিনি বলেন, তারা এর আগে ক্ষমতায় থাকার সময় সদিচ্ছা নিয়ে শান্তি চুক্তি করেছিল। কিন্তু এরপর আর তাদের সদিচ্ছার কোনো লক্ষণ দেখা যায়নি
পার্বত্য চট্টগ্রামের ভূমি দখল নিয়ে ড. মিজান বলেন, অন্যের অধিকার লঙ্ঘন করে সংসদ সদস্য বা রাজনৈতিক নেতারা রবার প্লান্ট বরাদ্দ নেবে এ রকম রাষ্ট্র আমরা চাইনি। যারা বরাদ্দ নিয়েছেন তাদের গার্মেন্টস বা অন্য ব্যবসা করার পরামর্শ দেন তিনি।
মানবাধিকার কমিশন চেয়ারম্যান বলেন, সংবিধানে তিন ধরনের মালিকানার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু গোষ্ঠী বা প্রথাগত মালিকানা বা অধিকারের কথা নেই। এটি থাকা উচিত ছিল। পৃথিবীর সব আইনে এ বিষয়টি আছে। পার্বত্য এলাকায় ভূমি মালিকানার ক্ষেত্রে এটি কার্যকর করা উচিত বলেও মনে করেন তিনি।
তিনি আরো বলেন, রাষ্ট্রের নিরাপত্তা অস্ত্র বা সেনাবাহিনী দিয়ে হয় না। সব নাগরিক যখন ভালোবেসে রাষ্ট্রকে নিজের মনে করে তখনই প্রকৃত নিরাপত্তা নিশ্চিত হয়। কারণ তখন রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য সবাই জীবন দিতে প্রস্তুত থাকেন।
গবেষক সৈয়দ আবুল মকসুদ বলেন, রাজনৈতিক সদিচ্ছা বা সম্মিলিত উদ্যোগ ছাড়া পার্বত্য এলাকার সমস্যার সমাধান সম্ভব নয়। ওই এলাকার সমস্যার সমাধান ‘শান্তি চুক্তি’ অনুযায়ী হলে ভালো হতো।
বর্তমান সরকারের সমালোচনা করে তিনি বলেন, তারা এর আগে ক্ষমতায় থাকার সময় সদিচ্ছা নিয়ে শান্তি চুক্তি করেছিল। কিন্তু এরপর আর তাদের সদিচ্ছার কোনো লক্ষণ দেখা যায়নি
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন