সৌদি আরবে বসবাসরত প্রায় পাঁচ লাখ বাংলাদেশি অবশেষে কাজের ধরন বা আকামা পরিবর্তনের সুযোগ পাচ্ছেন! তিন বছর ধরে বন্ধ থাকা এই আকামা পরিবর্তনের সুযোগের জন্য কয়েক দফায় অনুরোধ ও আলোচনার পর এ বিষয়ে সৌদি কর্তৃপক্ষ সবুজ সংকেত দিয়েছে বলে জানিয়েছে রিয়াদের বাংলাদেশ দূতাবাস। এর পরিপ্রেক্ষিতেই আগামী সপ্তাহে সৌদি আবর সফরে যাচ্ছে প্রবাসীকল্যাণমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেনের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল।
মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, প্রতিনিধি দলের সফরে আকামা পরিবর্তন, সৌদি সরকার ঘোষিত নতুন শ্রমনীতি এবং সেখানে বসবাসরত বাংলাদেশিদের অন্যান্য সমস্যা ও সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করা হবে। প্রতিনিধি দলে থাকবেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব শেখ ওয়াহিদ-উজ-জামান, প্রবাসীকল্যাণ সচিব ড. জাফর আহমেদ খান, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং জনশক্তি প্রশিক্ষণ ও কর্মসংস্থান ব্যুরোর মহাপরিচালক। প্রবাসীকল্যাণ সচিব বলেছেন, বাংলাদেশি শ্রমিকদের সমস্যা লাঘবে দেশটির কাছ থেকে স্পষ্ট ঘোষণা চাইবেন তারা। একই সঙ্গে বেশিসংখ্যক বাংলাদেশির ভিসা দেওয়ার প্রস্তাবও করা হবে। রিয়াদের বাংলাদেশ দূতাবাসের তথ্যমতে, সৌদি আরবে বর্তমানে বাংলাদেশি শ্রমিকের সংখ্যা ২০ লাখের বেশি। কিন্তু সৌদি সরকারের হিসাবে প্রায় ১৬ লাখ বাংলাদেশি রয়েছেন। সৌদি সরকার ২০০৮ সাল থেকে বাংলাদেশি শ্রমিকদের ক্ষেত্রে আকামা (ওয়ার্ক পারমিট) স্থানান্তরে কড়াকড়ি আরোপ করে। সেখানকার আইনে কেউ বাংলাদেশ থেকে ওয়ার্ক পারমিট নিয়ে সৌদি আরবে গেলে তার কমপক্ষে দুই বছর ওই প্রতিষ্ঠানে কাজের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এর আগে তাদের কেউ আকামা পরিবর্তন করতে পারবে না। কিন্তু অনেকের চাকরির মেয়াদ দুই বছর পূর্ণ হওয়ার পর আবেদন করেও আকামা পরিবর্তন বা নবায়ন হয়নি।
মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, প্রতিনিধি দলের সফরে আকামা পরিবর্তন, সৌদি সরকার ঘোষিত নতুন শ্রমনীতি এবং সেখানে বসবাসরত বাংলাদেশিদের অন্যান্য সমস্যা ও সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করা হবে। প্রতিনিধি দলে থাকবেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব শেখ ওয়াহিদ-উজ-জামান, প্রবাসীকল্যাণ সচিব ড. জাফর আহমেদ খান, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং জনশক্তি প্রশিক্ষণ ও কর্মসংস্থান ব্যুরোর মহাপরিচালক। প্রবাসীকল্যাণ সচিব বলেছেন, বাংলাদেশি শ্রমিকদের সমস্যা লাঘবে দেশটির কাছ থেকে স্পষ্ট ঘোষণা চাইবেন তারা। একই সঙ্গে বেশিসংখ্যক বাংলাদেশির ভিসা দেওয়ার প্রস্তাবও করা হবে। রিয়াদের বাংলাদেশ দূতাবাসের তথ্যমতে, সৌদি আরবে বর্তমানে বাংলাদেশি শ্রমিকের সংখ্যা ২০ লাখের বেশি। কিন্তু সৌদি সরকারের হিসাবে প্রায় ১৬ লাখ বাংলাদেশি রয়েছেন। সৌদি সরকার ২০০৮ সাল থেকে বাংলাদেশি শ্রমিকদের ক্ষেত্রে আকামা (ওয়ার্ক পারমিট) স্থানান্তরে কড়াকড়ি আরোপ করে। সেখানকার আইনে কেউ বাংলাদেশ থেকে ওয়ার্ক পারমিট নিয়ে সৌদি আরবে গেলে তার কমপক্ষে দুই বছর ওই প্রতিষ্ঠানে কাজের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এর আগে তাদের কেউ আকামা পরিবর্তন করতে পারবে না। কিন্তু অনেকের চাকরির মেয়াদ দুই বছর পূর্ণ হওয়ার পর আবেদন করেও আকামা পরিবর্তন বা নবায়ন হয়নি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন