উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন এলাকায় সদস্য সংগ্রহের জন্য জোরেশোরে মাঠে নেমেছেন মহিলা জঙ্গি সদস্যরা। এ অঞ্চলে র্যাব ও পুলিশের অভিযান অব্যাহত থাকায় জঙ্গি সংগঠনের পুরুষ সদস্যরা তৎপরতা চালাতে না পারায় মহিলা সদস্যদের মাঠে নামানো হয়েছে বলে গোয়েন্দা সূত্রগুলো দাবি করছে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচাল, দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করা, সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার উদ্দেশে এ সদস্য সংগ্রহ অভিযান চলছে বলে গ্রেফতারকৃতরা জানিয়েছে। বিশেষ করে হিযবুত
তাওহীদ ও হিযবুত তাহরীরের মহিলা সদস্যরা তৎপরতা বাড়িয়েছে বলে সূত্রে প্রকাশ।
২০০৮ সালে জঙ্গি সংগঠনের মহিলা সদস্যরা অল্প পরিসরে সদস্য সংগ্রহ করে কার্যক্রম শুরু করে। বর্তমানে তাদের কাজের পরিধি বাড়িয়েছে এবং ক্রমশই তা বিস্তার লাভ করছে। এ অঞ্চলে গত বছর থেকে মহিলা সদস্যদের মাধ্যমে সংগঠনের কার্যক্রম পরিচালনা করছে হিযবুত তাহরীর ও হিযবুত তাওহীদ। র্যাব ও পুলিশের হাতে সিডি, লিফলেট, বই, বুকলেট বিভিন্ন উপকরণ সামগ্রীসহ মহিলা সদস্যরা গ্রেফতার হয়েছেন। মূলত একের পর এক দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা গ্রেফফতার হওয়ার পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য মাঠে নামানো হয়েছে মহিলা সদস্যদের। রাজশাহী, নওগাঁ, জয়পুরহাট, দিনাজপুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, গাইবান্ধা, বগুড়া, রংপুর এলাকায় তারা কার্যক্রম চালাচ্ছে বলে সূত্রটি জানায়। মূলত এরা বাড়ি বাড়ি, হাট-বাজারে গিয়ে সদস্য সংগ্রহ ও দাওয়াতি কার্যক্রম চালাচ্ছে। তবে আশঙ্কা করা হচ্ছে, বর্তমানের রাজনৈতিক অস্থিরতার সুযোগে এরা যে কোনো সময় নাশকতা চালাতে পারে।
র্যাব-৫ জানায়, রাজশাহীর রেলওয়ে কলোনি ক্যাম্পের একটি অপারেশন দল ৭ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় রাজশাহী জেলার পুঠিয়ার বানেশ্বর বাজার এলাকার কাপড় পট্টিতে হিযবুত তাওহীদের লিফলেট বিতরণকালে মহানগরীর বাজে কাজলার আজিজুল হকের মেয়ে ডলি খাতুন (২৮) ও জেলার চারঘাট উপজেলার শিবপুরের মনজুরের স্ত্রী সাধীনা বেগমকে (২৬) লিফলেট, বই, বুকলেট, সিডিসহ গ্রেফতার করে। এরা লিফলেট বিতরণ এবং সাধারণ মানুষদের ইসলাম সম্পর্কে ভুল ব্যাখ্যা দেওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছিল। গ্রেফতারকৃতরা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে কর্মী সংগ্রহের কথা স্বীকার করেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে র্যাব-৫ এর এক ক্যাম্প কমান্ডার বলেন, গ্রেফতারকৃত জঙ্গিদের কাছ থেকে যে তথ্য পাওয়া যাচ্ছে তাতে বোঝা যাচ্ছে, উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন এলাকায় নিজেদের সাংগঠনিকভাবে আরো শক্তিশালী করার জন্য মহিলা সদস্যদের মাধ্যমে সদস্য সংগ্রহের টার্গের নিয়ে মাঠে নেমেছে। বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করার সঙ্গে সঙ্গে তাদের কাছ থেকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া যাচ্ছে, যার ভিত্তিতে পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে। মহিলা বাহিনীর যেসব সদস্যের ব্যাপারে তথ্য পাওয়া গেছে, সেগুলো যাচাই-বাছাই করে তাদের গ্রেফতারের উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে
তাওহীদ ও হিযবুত তাহরীরের মহিলা সদস্যরা তৎপরতা বাড়িয়েছে বলে সূত্রে প্রকাশ।
২০০৮ সালে জঙ্গি সংগঠনের মহিলা সদস্যরা অল্প পরিসরে সদস্য সংগ্রহ করে কার্যক্রম শুরু করে। বর্তমানে তাদের কাজের পরিধি বাড়িয়েছে এবং ক্রমশই তা বিস্তার লাভ করছে। এ অঞ্চলে গত বছর থেকে মহিলা সদস্যদের মাধ্যমে সংগঠনের কার্যক্রম পরিচালনা করছে হিযবুত তাহরীর ও হিযবুত তাওহীদ। র্যাব ও পুলিশের হাতে সিডি, লিফলেট, বই, বুকলেট বিভিন্ন উপকরণ সামগ্রীসহ মহিলা সদস্যরা গ্রেফতার হয়েছেন। মূলত একের পর এক দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা গ্রেফফতার হওয়ার পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য মাঠে নামানো হয়েছে মহিলা সদস্যদের। রাজশাহী, নওগাঁ, জয়পুরহাট, দিনাজপুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, গাইবান্ধা, বগুড়া, রংপুর এলাকায় তারা কার্যক্রম চালাচ্ছে বলে সূত্রটি জানায়। মূলত এরা বাড়ি বাড়ি, হাট-বাজারে গিয়ে সদস্য সংগ্রহ ও দাওয়াতি কার্যক্রম চালাচ্ছে। তবে আশঙ্কা করা হচ্ছে, বর্তমানের রাজনৈতিক অস্থিরতার সুযোগে এরা যে কোনো সময় নাশকতা চালাতে পারে।
র্যাব-৫ জানায়, রাজশাহীর রেলওয়ে কলোনি ক্যাম্পের একটি অপারেশন দল ৭ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় রাজশাহী জেলার পুঠিয়ার বানেশ্বর বাজার এলাকার কাপড় পট্টিতে হিযবুত তাওহীদের লিফলেট বিতরণকালে মহানগরীর বাজে কাজলার আজিজুল হকের মেয়ে ডলি খাতুন (২৮) ও জেলার চারঘাট উপজেলার শিবপুরের মনজুরের স্ত্রী সাধীনা বেগমকে (২৬) লিফলেট, বই, বুকলেট, সিডিসহ গ্রেফতার করে। এরা লিফলেট বিতরণ এবং সাধারণ মানুষদের ইসলাম সম্পর্কে ভুল ব্যাখ্যা দেওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছিল। গ্রেফতারকৃতরা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে কর্মী সংগ্রহের কথা স্বীকার করেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে র্যাব-৫ এর এক ক্যাম্প কমান্ডার বলেন, গ্রেফতারকৃত জঙ্গিদের কাছ থেকে যে তথ্য পাওয়া যাচ্ছে তাতে বোঝা যাচ্ছে, উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন এলাকায় নিজেদের সাংগঠনিকভাবে আরো শক্তিশালী করার জন্য মহিলা সদস্যদের মাধ্যমে সদস্য সংগ্রহের টার্গের নিয়ে মাঠে নেমেছে। বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করার সঙ্গে সঙ্গে তাদের কাছ থেকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া যাচ্ছে, যার ভিত্তিতে পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে। মহিলা বাহিনীর যেসব সদস্যের ব্যাপারে তথ্য পাওয়া গেছে, সেগুলো যাচাই-বাছাই করে তাদের গ্রেফতারের উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন