টাঙ্গাইলের দেলদুয়ারে চালককে খুন করে মোটর সাইকেল ছিনতাই করে নিয়ে গেছে দূর্বৃত্তরা। নিহত মুকুল মিয়া (২৬)এর বাড়ী মির্জাপুর উপজেলার খৈলসুন্দর গ্রামে। সে দীর্ঘ দিন যাবৎ ভাড়ায় চালিত মোটর সাইকেল চালিয়ে আসছিল ।
দেলদুয়ার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু বকর সিদ্দিক জানান, দেলদুয়ার উপজেলার দেলদুয়ার-পাকুল্লা সড়কের পাশে লৌহজং নদীর তীরে সুবর্ণতলী এলকায় সোমবার সকালে একটি লাশ দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেয়। পরে পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।
নিহত মুকুল মিয়ার চাচা আবুল হোসেন জানান, সে দীর্ঘ দিন যাবৎ ভাড়ায় মোটর সাইকেল চালাত। পরিবারের ধারণা, মোটর সাইকেল ছিনতাইয়ের উদ্দেশ্যেই দূবর্ৃৃত্তরা তাকে খুন করেছে।
টাঙ্গাইলের সহকারী পুলিশ সুপার মাহফুজুর রহমান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। এ ব্যাপারে তিনি বলেন, নিহতের গলায় ও মুখে ধারলো ছুড়ি দিয়ে আঘাত করার চিহ্ন রয়েছে। এ ব্যাপারে দেলদুয়ার থানায় একটি হত্যা মামলা হয়েছে। উদ্ধারকৃত লাশ টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
এদিকে, দেলদুয়ার সিনেমা হলের পাশ থেকে এক অজ্ঞাত নবজাতকের মৃতদেহ উদ্ধার করে থানা পুলিশ। ওসি জানান, এলাকাবাসী রোববার সকালে ঐ নবজাতকের মৃতদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দিলে পুলিশ গিয়ে তা উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। পুলিশের ধারনা মৃত শিশুটির পরিচয় গোপন করতে কে বা কারা ফেলে রাখে পালিয়ে গেছে।
দেলদুয়ার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু বকর সিদ্দিক জানান, দেলদুয়ার উপজেলার দেলদুয়ার-পাকুল্লা সড়কের পাশে লৌহজং নদীর তীরে সুবর্ণতলী এলকায় সোমবার সকালে একটি লাশ দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেয়। পরে পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।
নিহত মুকুল মিয়ার চাচা আবুল হোসেন জানান, সে দীর্ঘ দিন যাবৎ ভাড়ায় মোটর সাইকেল চালাত। পরিবারের ধারণা, মোটর সাইকেল ছিনতাইয়ের উদ্দেশ্যেই দূবর্ৃৃত্তরা তাকে খুন করেছে।
টাঙ্গাইলের সহকারী পুলিশ সুপার মাহফুজুর রহমান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। এ ব্যাপারে তিনি বলেন, নিহতের গলায় ও মুখে ধারলো ছুড়ি দিয়ে আঘাত করার চিহ্ন রয়েছে। এ ব্যাপারে দেলদুয়ার থানায় একটি হত্যা মামলা হয়েছে। উদ্ধারকৃত লাশ টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
এদিকে, দেলদুয়ার সিনেমা হলের পাশ থেকে এক অজ্ঞাত নবজাতকের মৃতদেহ উদ্ধার করে থানা পুলিশ। ওসি জানান, এলাকাবাসী রোববার সকালে ঐ নবজাতকের মৃতদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দিলে পুলিশ গিয়ে তা উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। পুলিশের ধারনা মৃত শিশুটির পরিচয় গোপন করতে কে বা কারা ফেলে রাখে পালিয়ে গেছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন