বান্দরবান জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে প্রভাব খাটিয়ে প্রায় এক কোটি টাকার কাজ হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
জেলা প্রকৌশল কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, বান্দরবানের বিভিন্ন দুর্গম এলাকায় পানীয়জল সরবরাহের জন্য জিএফএস নির্মাণে জেলা পরিষদের ৯৫ লাখ টাকার কাজের শিডিউল বিক্রির শেষ দিন ছিল আজ মঙ্গলবার। শিডিউল কিনতে সাধারণ ঠিকাদারেরা সকাল থেকেই জেলা পরিষদে যান। কিন্তু তাঁদের কাছে শিডিউল বিক্রি করা হয়নি।
বান্দরবান ঠিকাদার কল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক মশিউর রহমান অভিযোগ করেন, শিডিউল কিনতে গেলে জেলা পরিষদের প্রকৌশল কার্যালয় থেকে জানানো হয়, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শিডিউল বিক্রি করতে নিষেধ করেছেন। বিকেল সাড়ে চারটা পর্যন্ত অপেক্ষা করেও শিডিউল পাওয়া যায়নি।
এ ব্যাপারে কথা বলতে জেলা পরিষদের নির্বাহী প্রকৌশলী সাখাওয়াত হোসেনের সঙ্গে মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাঁকে পাওয়া যায়নি।
অভিযোগ অস্বীকার করে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ক্যশৈহ্লা মারমা বলেন, ‘দরপত্র আহ্বান করে প্রকৌশল শাখা। তাই শিডিউল বিক্রি করা না-করার দায়িত্বও তাদের। সেখানে চেয়ারম্যানের কিছু করার নেই। তবে নির্বাহী প্রকৌশলী কর্মস্থলে না থাকায় কিছু সমস্যা হতে পারে।’
এদিকে উপজেলা প্রকৌশলী কার্যালয় সূত্র জানায়, ২৫ লাখ টাকায় উপজেলা চেয়ারম্যানের কোয়ার্টার, হলরুম ও ডরমেটরি নির্মাণকাজের শিডিউল বিক্রির শেষ দিন ছিল আজ। শিডিউল কিনতে ঠিকাদারেরা সকাল থেকেই উপজেলা প্রকৌশলী কার্যালয়ে ভিড় করেন। কিন্তু তাঁদের কাছে শিডিউল বিক্রি করা হয়নি।
সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান দরপত্র আহ্বানের আগেই ওই কাজ করেছেন বলে জানা গেছে।
জানতে চাইলে উপজেলা প্রকৌশলী মোস্তফা মিনহাজ বলেন, জরুরিভিত্তিতে কাজটি করা দরকার ছিল। তাই উপজেলা চেয়ারম্যান আবদুল কুদ্দুস গত বছর কাজটি নিজের টাকায় করেছেন। এ জন্য শিডিউল বিক্রি করা হয়নি।
চেয়ারম্যান আবদুল কুদ্দুসের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি দরপত্র আহ্বানের আগে কাজ শেষ করার কথা স্বীকার করেছেন।
জেলা প্রকৌশল কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, বান্দরবানের বিভিন্ন দুর্গম এলাকায় পানীয়জল সরবরাহের জন্য জিএফএস নির্মাণে জেলা পরিষদের ৯৫ লাখ টাকার কাজের শিডিউল বিক্রির শেষ দিন ছিল আজ মঙ্গলবার। শিডিউল কিনতে সাধারণ ঠিকাদারেরা সকাল থেকেই জেলা পরিষদে যান। কিন্তু তাঁদের কাছে শিডিউল বিক্রি করা হয়নি।
বান্দরবান ঠিকাদার কল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক মশিউর রহমান অভিযোগ করেন, শিডিউল কিনতে গেলে জেলা পরিষদের প্রকৌশল কার্যালয় থেকে জানানো হয়, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শিডিউল বিক্রি করতে নিষেধ করেছেন। বিকেল সাড়ে চারটা পর্যন্ত অপেক্ষা করেও শিডিউল পাওয়া যায়নি।
এ ব্যাপারে কথা বলতে জেলা পরিষদের নির্বাহী প্রকৌশলী সাখাওয়াত হোসেনের সঙ্গে মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাঁকে পাওয়া যায়নি।
অভিযোগ অস্বীকার করে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ক্যশৈহ্লা মারমা বলেন, ‘দরপত্র আহ্বান করে প্রকৌশল শাখা। তাই শিডিউল বিক্রি করা না-করার দায়িত্বও তাদের। সেখানে চেয়ারম্যানের কিছু করার নেই। তবে নির্বাহী প্রকৌশলী কর্মস্থলে না থাকায় কিছু সমস্যা হতে পারে।’
এদিকে উপজেলা প্রকৌশলী কার্যালয় সূত্র জানায়, ২৫ লাখ টাকায় উপজেলা চেয়ারম্যানের কোয়ার্টার, হলরুম ও ডরমেটরি নির্মাণকাজের শিডিউল বিক্রির শেষ দিন ছিল আজ। শিডিউল কিনতে ঠিকাদারেরা সকাল থেকেই উপজেলা প্রকৌশলী কার্যালয়ে ভিড় করেন। কিন্তু তাঁদের কাছে শিডিউল বিক্রি করা হয়নি।
সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান দরপত্র আহ্বানের আগেই ওই কাজ করেছেন বলে জানা গেছে।
জানতে চাইলে উপজেলা প্রকৌশলী মোস্তফা মিনহাজ বলেন, জরুরিভিত্তিতে কাজটি করা দরকার ছিল। তাই উপজেলা চেয়ারম্যান আবদুল কুদ্দুস গত বছর কাজটি নিজের টাকায় করেছেন। এ জন্য শিডিউল বিক্রি করা হয়নি।
চেয়ারম্যান আবদুল কুদ্দুসের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি দরপত্র আহ্বানের আগে কাজ শেষ করার কথা স্বীকার করেছেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন