পবিত্র মাহে রবিউল আউয়াল ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে গত ২৪ ফেব্রুয়ারি সকালে জাতীয় প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল দ্বিতীয় শিশু-কিশোর ক্যালিগ্রাফি প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান। সাহিত্য সংস্কৃতি কেন্দ্র এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করে। প্রতিযোগিতায় অংশ নেয় শতাধিক শিশু-কিশোর। তারা মনের রঙের মতো রং-তুলি দিয়ে আঁকে শহীদ মিনার, ’৫২-এর মহান ভাষা আন্দোলনে উত্তাল ছাত্র সমাজের মিছিলের ছবি। যেখানে রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই দাবিতে ছাত্ররা মিছিল করছে, আর পাকিস্তানি পুলিশ নির্দয়ভাবে গুলি ছুড়ে তাদের বুক ঝাঁঝরা করে দিচ্ছে। আঁকাবাঁকা গেঁয়ো পথ। নদী ও গ্রামের সবুজ গাছপালা। আরবি, বাংলা, ইংরেজি বর্ণে লাল নীল সবুজ হলুদ হরেক রকম রঙে এক টুকরো কাগজে ফুটে ওঠে আল্লাহু আকবার, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহসহ পবিত্র কোরআনের বিভিন্ন আয়াত। তাদের কচি হাত দিয়ে অঙ্কিত হয় আরবি বাংলা হরফের শহীদ মিনার। যা বিচারকমণ্ডলীকেও অবাক করে দিয়েছে। রং-তুলি দিয়ে এই ছোট্ট শিশু-কিশোররা এত সুন্দর করে আঁকতে পারে, তা উপস্থিত সবাইকে মুগ্ধ করেছে।
ক-গ্রুপ শিশু শ্রেণী থেকে ৫ম শ্রেণী (বয়স অনূর্ধ্ব ১২) পর্যন্ত এবং খ-গ্রুপে ৬ষ্ঠ শ্রেণী থেকে ১০ম শ্রেণী (বয়স অনূর্ধ্ব ১৭) পর্যন্ত এই দুই ক্যাটাগরিতে প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। সকাল সাড়ে ৯টায় শুরু হয়ে পুরস্কার বিতরণীর মাধ্যমে শেষ হয় বেলা পৌনে ১টায়। মানারাত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ভিসি অধ্যাপক ড. আবদুর রবের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউটের সাবেক পরিচালক শিল্পী অধ্যাপক ড. সাত্তার। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি বিশিষ্ট শিল্পী চট্টগ্রাম আর্ট কলেজের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ সবিহ উল আলম, নয়াদিগন্তের শিল্প সম্পাদক হামিদুল ইসলাম ও শিল্পী শহীদুল্লাহ এফ বারী। স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রতিযোগিতার আহ্বায়ক শিল্পী ইব্রাহীম মণ্ডল। বক্তব্য রাখেন সাহিত্য সংস্কৃতি কেন্দ্রের সেক্রেটারি কবি আসাদ বিন হাফিজ। অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনায় ছিলেন কেন্দ্রের সহকারী সেক্রেটারি ও বাস্তবায়ন কমিটির সমন্বয়ক শরীফ বায়জীদ মাহমুদ।
প্রধান অতিথি অধ্যাপক ড. আবদুস সাত্তার বলেন, নবী করিম (সা.) ক্যালিগ্রাফি শিল্পীদের ভালোবাসতেন। তিনি এ শিল্পের পৃষ্ঠপোষকতা করেছেন। তিনি বলেন, শিশুরা সুন্দরের মধ্যে বসবাস করে। সুন্দরের চর্চা করে। ভবিষ্যতে তারা দেশকে সুন্দরের দিকে নিয়ে যাবে বলে আমি বিশ্বাস করি।
সভাপতির বক্তব্যে ড. আবদুর রব বলেন, মুসলমান শিল্পীরা ক্যালিগ্রাফি এবং আল্লাহর সৃষ্টি বিভিন্ন প্রাকৃতিক দৃশ্যের ছবি এঁকে তাদের শিল্প দক্ষতার প্রমাণ করেছেন। অশ্লীল ও নগ্ন এবং জীবের ছবি আঁকা ছাড়াও যে শিল্প চর্চা সম্ভব, তা আগামী প্রজন্মকে প্রমাণ করতে হবে। বক্তারা বলেন, ক্যালিগ্রাফি একটি সুন্দর শিল্প। যারা এ শিল্পের চর্চা করেন তারা সুন্দর মনের অধিকারী মানুষে পরিণত হন। আমাদের উচিত আগামী প্রজন্মকে সুন্দরের সাধকে পরিণত করতে এ শিল্পের চর্চা শিশু-কিশোরদের মাঝে ছড়িয়ে দেয়া।
শতাধিক শিশু-কিশোর এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে। বিচারকদের চূড়ান্ত রায়ে যারা বিজয়ী হয়েছে তারা হলো : ক গ্রুপ-প্রথম ফয়জুর রহমান আইডিয়াল ইনস্টিটিউটের দ্বিতীয় শ্রেণীর ছাত্রী নূর-ই জান্নাত হেরা, দ্বিতীয় পশ্চিম শান্তিবাগ ইসলামিয়া মাদরাসার ৪র্থ শ্রেণীর ছাত্র মাহমুদ হাসান মাশরুর, তৃতীয় মানারাত ইন্টারন্যাশনাল কলেজের ৫ম শ্রেণীর ছাত্রী সুমাইয়া ফাতিমা শরীফ। খ গ্রুপ : ১ম হয়েছে আইইএস স্কুলের ৯ম শ্রেণীর ছাত্র আবদুল কুদ্দুস, ২য় খিলগাঁও সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে ১০ম শ্রেণীর ছাত্র মোঃ হাসান বিন ইব্রাহীম এবং ৩য় তাহফিজুল কোরআন মাদরাসার ১০ম শ্রেণীর ছাত্র তারিকুল ইসলাম। বিজয়ীদের নগদ অর্থসহ আকর্ষণীয় পুরস্কার দেয়া হয়।
ক-গ্রুপ শিশু শ্রেণী থেকে ৫ম শ্রেণী (বয়স অনূর্ধ্ব ১২) পর্যন্ত এবং খ-গ্রুপে ৬ষ্ঠ শ্রেণী থেকে ১০ম শ্রেণী (বয়স অনূর্ধ্ব ১৭) পর্যন্ত এই দুই ক্যাটাগরিতে প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। সকাল সাড়ে ৯টায় শুরু হয়ে পুরস্কার বিতরণীর মাধ্যমে শেষ হয় বেলা পৌনে ১টায়। মানারাত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ভিসি অধ্যাপক ড. আবদুর রবের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউটের সাবেক পরিচালক শিল্পী অধ্যাপক ড. সাত্তার। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি বিশিষ্ট শিল্পী চট্টগ্রাম আর্ট কলেজের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ সবিহ উল আলম, নয়াদিগন্তের শিল্প সম্পাদক হামিদুল ইসলাম ও শিল্পী শহীদুল্লাহ এফ বারী। স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রতিযোগিতার আহ্বায়ক শিল্পী ইব্রাহীম মণ্ডল। বক্তব্য রাখেন সাহিত্য সংস্কৃতি কেন্দ্রের সেক্রেটারি কবি আসাদ বিন হাফিজ। অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনায় ছিলেন কেন্দ্রের সহকারী সেক্রেটারি ও বাস্তবায়ন কমিটির সমন্বয়ক শরীফ বায়জীদ মাহমুদ।
প্রধান অতিথি অধ্যাপক ড. আবদুস সাত্তার বলেন, নবী করিম (সা.) ক্যালিগ্রাফি শিল্পীদের ভালোবাসতেন। তিনি এ শিল্পের পৃষ্ঠপোষকতা করেছেন। তিনি বলেন, শিশুরা সুন্দরের মধ্যে বসবাস করে। সুন্দরের চর্চা করে। ভবিষ্যতে তারা দেশকে সুন্দরের দিকে নিয়ে যাবে বলে আমি বিশ্বাস করি।
সভাপতির বক্তব্যে ড. আবদুর রব বলেন, মুসলমান শিল্পীরা ক্যালিগ্রাফি এবং আল্লাহর সৃষ্টি বিভিন্ন প্রাকৃতিক দৃশ্যের ছবি এঁকে তাদের শিল্প দক্ষতার প্রমাণ করেছেন। অশ্লীল ও নগ্ন এবং জীবের ছবি আঁকা ছাড়াও যে শিল্প চর্চা সম্ভব, তা আগামী প্রজন্মকে প্রমাণ করতে হবে। বক্তারা বলেন, ক্যালিগ্রাফি একটি সুন্দর শিল্প। যারা এ শিল্পের চর্চা করেন তারা সুন্দর মনের অধিকারী মানুষে পরিণত হন। আমাদের উচিত আগামী প্রজন্মকে সুন্দরের সাধকে পরিণত করতে এ শিল্পের চর্চা শিশু-কিশোরদের মাঝে ছড়িয়ে দেয়া।
শতাধিক শিশু-কিশোর এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে। বিচারকদের চূড়ান্ত রায়ে যারা বিজয়ী হয়েছে তারা হলো : ক গ্রুপ-প্রথম ফয়জুর রহমান আইডিয়াল ইনস্টিটিউটের দ্বিতীয় শ্রেণীর ছাত্রী নূর-ই জান্নাত হেরা, দ্বিতীয় পশ্চিম শান্তিবাগ ইসলামিয়া মাদরাসার ৪র্থ শ্রেণীর ছাত্র মাহমুদ হাসান মাশরুর, তৃতীয় মানারাত ইন্টারন্যাশনাল কলেজের ৫ম শ্রেণীর ছাত্রী সুমাইয়া ফাতিমা শরীফ। খ গ্রুপ : ১ম হয়েছে আইইএস স্কুলের ৯ম শ্রেণীর ছাত্র আবদুল কুদ্দুস, ২য় খিলগাঁও সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে ১০ম শ্রেণীর ছাত্র মোঃ হাসান বিন ইব্রাহীম এবং ৩য় তাহফিজুল কোরআন মাদরাসার ১০ম শ্রেণীর ছাত্র তারিকুল ইসলাম। বিজয়ীদের নগদ অর্থসহ আকর্ষণীয় পুরস্কার দেয়া হয়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন