ঢাকা: দেশে প্রতি বছর নতুন টাকার চাহিদা ১৫ থেকে ১৬ মিলিয়ন পিস। কিন্তু টাকা ছাপানোর একমাত্র প্রতিষ্ঠান দ্য সিকিউরিটি প্রিন্টিং করপোরেশন বাংলাদেশ লিমিটেড (এসপিকেবিএল) এর উৎপাদন ক্ষমতা ১২ মিলিয়ন পিস। ফলে ঘাটতি থাকছে ৩ থেকে ৪ মিলিয়ন পিস নতুন টাকার। র্অথাৎ প্রতি বছরে গড়ে এর চাহিদা বাড়ছে ২০ থেকে ২৫ শতাংশ হারে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, দীর্ঘ প্রায় ত্রিশ বছরে বাড়েনি এর উৎপাদন ক্ষমতা। অথচ ৩০ বছরের পুরনো মেশিনে চলছে টাকা ছাপানোর কাজ। ফলে যেকোন সময় মেশিন বিকল হয়ে উৎপাদন আরো কমে যেতে পারে বা বন্ধ হতে পারে।
তাই জরুরি ভিত্তিতে নূন্যতম দুটি নতুন মেশিন কেনা দরকার। জানা গেছে, র্অথাভাবে নতুন মেশিন কিনতে পারছে না প্রতিষ্ঠানটি। নতুন মেশিন কেনাটা জরুরি বলে জানিয়েছে দ্য সিকিউরিটি প্রিন্টিং করপোরেশন বাংলাদেশ লিমিটেডের সূত্রগুলো। এজন্য দরকার প্রায় দেড় থেকে ২০০ কোটি টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক দাশগুপ্ত অসীম কুমার জানান, প্রতি বছর যে পরিমাণ নতুন টাকার চাহিদা- মেশিনের অভাবে সে পরিমাণ ছাপানো যাচ্ছে না।
বতর্মানে দুটি লাইনে টাকা ছাপানোর কাজ চলছে। এটিকে বাড়িয়ে তিনটি লাইন করা জরুরি। এ ব্যাপারে করণীয় এবং বাজেট নির্ধারণ করতে এ সপ্তাহেই সিকিউরিটি প্রিন্টিংকে আনুষ্ঠানিকভাবে চিঠি দেওয়া হবে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতির আকার বাড়ছে, প্রবৃদ্ধি বাড়ছে, টাকা পুরনো হয়ে যায়। নতুন টাকার চাহিদা তৈরি, জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণে প্রতি বছর নতুন টাকার চাহিদা বাড়ছে। কিন্তু বাড়েনি এর উৎপাদন ক্ষমতা।
দাশগুপ্ত বলেন, স্বাভাবিকভাবেই টাকা বিদেশ থেকে ছেপে আনা যাবে না। বিষয়টি নিয়ে সমালোচনা হবে। তাই আমাদের উৎপাদন ক্ষমতা বাড়ানোটা জরুরি।
সূত্র জানায়, দ্য সিকিউরিটি প্রিন্টিং-এর বর্তমানে ৬টি মেশিন আছে। এর দুটি অফসেট প্রিন্টিং মেশিন, দুটি ইন্টেগিলিও মেশিন এবং দুটি নম্বর মেশিন। এর একটি বাদে সবগুলো মেশিনই ১৯৮২ সালে কেনা। যখন দ্য সিকিউরিটি প্রিন্টিং করপোরেশন প্রকল্প ছিলো। যদিও আনুষ্ঠানিক ভাবে প্রকল্পের অধীনে টাকা ছাপানো শুরু হয় ১৯৮৮ সালে।
জানা গেছে, এসব মেশিনের আর্থিক মূল্যের পাশাপাশি গ্যারান্টি মেয়াদও নেই। ফলে সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানগুলো এগুলোর মেরামত করে দিতে চায়না। ছোট খাটো ক্রটির ক্ষেত্রে দেশের অভ্যন্তরে মেরামতের ব্যবস্থা করা হয়। যেকোন সময় কোন মেশিন বিকল হয়ে গেলে মেরামত করার সুযোগ নেই। ফলে টাকা ছাপানো বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
সূত্র জানায়, মেশিনগুলো যখন কেনা হয়েছিলো তখন এর মূল্য ছিলো প্রায় আট কোটি টাকা। বর্তমানে এসব মেশিনের দাম একশ কোটি টাকা করে। বিশ্বে শুধুমাত্র সুইজারল্যান্ড, অস্টেলিয়া এবং র্জামানেিত এসব মেশিন পাওয়া যায়।
সবচেয়ে বিখ্যাত হচ্ছে কেবিএ এবং নটাসেস এর মেশিন। মানের দিক থেকে এগুলো বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ব্যবহার করছে।
সূত্র আরো জানায়, বাংলাদেশের টাকার রং ঝাপসা হওয়ার কারণ হচ্ছে- ছাপানোর পর তা উজ্জল করতে যে মেশিনে ছাপ দিতে হয়, সে মেশিন নেই সিকিউরিটি প্রিন্টিং করপোরেশনের। সেটি কিনতে লাগবে প্রায় শতাধিক কোটি টাকা। টাকার অভাবে সেটিও কেনা যাচ্ছে না।
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, দীর্ঘ প্রায় ত্রিশ বছরে বাড়েনি এর উৎপাদন ক্ষমতা। অথচ ৩০ বছরের পুরনো মেশিনে চলছে টাকা ছাপানোর কাজ। ফলে যেকোন সময় মেশিন বিকল হয়ে উৎপাদন আরো কমে যেতে পারে বা বন্ধ হতে পারে।
তাই জরুরি ভিত্তিতে নূন্যতম দুটি নতুন মেশিন কেনা দরকার। জানা গেছে, র্অথাভাবে নতুন মেশিন কিনতে পারছে না প্রতিষ্ঠানটি। নতুন মেশিন কেনাটা জরুরি বলে জানিয়েছে দ্য সিকিউরিটি প্রিন্টিং করপোরেশন বাংলাদেশ লিমিটেডের সূত্রগুলো। এজন্য দরকার প্রায় দেড় থেকে ২০০ কোটি টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক দাশগুপ্ত অসীম কুমার জানান, প্রতি বছর যে পরিমাণ নতুন টাকার চাহিদা- মেশিনের অভাবে সে পরিমাণ ছাপানো যাচ্ছে না।
বতর্মানে দুটি লাইনে টাকা ছাপানোর কাজ চলছে। এটিকে বাড়িয়ে তিনটি লাইন করা জরুরি। এ ব্যাপারে করণীয় এবং বাজেট নির্ধারণ করতে এ সপ্তাহেই সিকিউরিটি প্রিন্টিংকে আনুষ্ঠানিকভাবে চিঠি দেওয়া হবে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতির আকার বাড়ছে, প্রবৃদ্ধি বাড়ছে, টাকা পুরনো হয়ে যায়। নতুন টাকার চাহিদা তৈরি, জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণে প্রতি বছর নতুন টাকার চাহিদা বাড়ছে। কিন্তু বাড়েনি এর উৎপাদন ক্ষমতা।
দাশগুপ্ত বলেন, স্বাভাবিকভাবেই টাকা বিদেশ থেকে ছেপে আনা যাবে না। বিষয়টি নিয়ে সমালোচনা হবে। তাই আমাদের উৎপাদন ক্ষমতা বাড়ানোটা জরুরি।
সূত্র জানায়, দ্য সিকিউরিটি প্রিন্টিং-এর বর্তমানে ৬টি মেশিন আছে। এর দুটি অফসেট প্রিন্টিং মেশিন, দুটি ইন্টেগিলিও মেশিন এবং দুটি নম্বর মেশিন। এর একটি বাদে সবগুলো মেশিনই ১৯৮২ সালে কেনা। যখন দ্য সিকিউরিটি প্রিন্টিং করপোরেশন প্রকল্প ছিলো। যদিও আনুষ্ঠানিক ভাবে প্রকল্পের অধীনে টাকা ছাপানো শুরু হয় ১৯৮৮ সালে।
জানা গেছে, এসব মেশিনের আর্থিক মূল্যের পাশাপাশি গ্যারান্টি মেয়াদও নেই। ফলে সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানগুলো এগুলোর মেরামত করে দিতে চায়না। ছোট খাটো ক্রটির ক্ষেত্রে দেশের অভ্যন্তরে মেরামতের ব্যবস্থা করা হয়। যেকোন সময় কোন মেশিন বিকল হয়ে গেলে মেরামত করার সুযোগ নেই। ফলে টাকা ছাপানো বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
সূত্র জানায়, মেশিনগুলো যখন কেনা হয়েছিলো তখন এর মূল্য ছিলো প্রায় আট কোটি টাকা। বর্তমানে এসব মেশিনের দাম একশ কোটি টাকা করে। বিশ্বে শুধুমাত্র সুইজারল্যান্ড, অস্টেলিয়া এবং র্জামানেিত এসব মেশিন পাওয়া যায়।
সবচেয়ে বিখ্যাত হচ্ছে কেবিএ এবং নটাসেস এর মেশিন। মানের দিক থেকে এগুলো বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ব্যবহার করছে।
সূত্র আরো জানায়, বাংলাদেশের টাকার রং ঝাপসা হওয়ার কারণ হচ্ছে- ছাপানোর পর তা উজ্জল করতে যে মেশিনে ছাপ দিতে হয়, সে মেশিন নেই সিকিউরিটি প্রিন্টিং করপোরেশনের। সেটি কিনতে লাগবে প্রায় শতাধিক কোটি টাকা। টাকার অভাবে সেটিও কেনা যাচ্ছে না।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন