MUNSHIGANJ: Rescue ship ‘Hamza’ was called in for assisting ‘Rustam’ to conduct the salvage operation of sunken launch MV Shariatpur-1.
Confirming the matter, BIWTA Chairman told banglanews, “It seems that it is difficult for Rustam to rescue the sunken launch alone as it went under 70 feet of water. So, we called in Hamza.”
Hamza has already sailed for the spot from Barisal.
Earlier, at least 26 passengers died and over 200 went missing as a launch capsized in the Meghna River after a cargo boat hit it at Gazaria upazila in Munshiganj district early Tuesday.
Coastguard divers and police, in a joint-effort, recovered 26 bodies.
উদ্ধারকারী জাহাজ রুস্তম থেকে: কোস্টগার্ড, দমকলবাহিনী এবং পুলিশের যৌথ প্রচেষ্টায় মেঘনা নদী থেকে দুপুর ২টায় শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত অন্তত ২৮টি লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এর মধ্যে ১৯জন পুরুষ ও তিন নারী, এক কিশোরী ও ৫ শিশু।
এদের কারোই পরিচয় তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি।
ফায়ারসার্ভিসের ডুবুরিরা লাশগুলো উদ্ধার করেন।
এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত উদ্ধার করা লাশগুলোর মধ্যে ৬টি লাশ উত্তর চরমসুরা গ্রামে নদীপাড়ে নেওয়া হয়েছে। বাকি ১৪টি নদীর মাঝখানে একটি ট্রলারে রাখা হয়েছে।
কোস্টগার্ড ও ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দলের বরাত দিয়ে বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান ড. শামসুদ্দোহা খন্দকার লাশ উদ্ধারের সত্যতা নিশ্চিত করেন।
দুপুর সোয়া ১টায় তিনি সাংবাদিকদের জানান, ডুবে যাওয়া জাহাজ এমভি শরীয়তপুর-১ উদ্ধারের ইতোমধ্যে উদ্ধারকারী হামজা বরিশাল থেকে রওনা দিয়েছে।
ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধারকাজ তদারক করছেন মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আজিজুল আলম ও পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাহাবুদ্দিন খান।
উদ্ধারকারী জাহাজের চারদিকে অর্ধশতাধিক ট্রলার নিয়ে ভিড় করছেন নিখোঁজদের স্বজনরা।
লঞ্চটি প্রায় ৭০ ফুট পানির নীচে ডুবে রয়েছে বলে জানান বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান।
এর আগে সোমবার রাত ২টার দিকে প্রায় দু’শতাধিক যাত্রী নিয়ে এমভি শরীয়তপুর-১ লঞ্চটি মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া উপজেলার উত্তর চরমসুরা এলাকায় মেঘনা নদীতে ডুবে যায়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন