সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের দুই দফায় দীর্ঘ কারাভোগের ঘটনা শুনে উভয়েই দুঃখ প্রকাশ করেন এবং বাংলাদেশ সরকারের এমন আচরণে উদ্বেগ জানান। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় তথ্য-প্রমাণ পেলে তারা মাহমুদুর রহমানের মুক্তি এবং পত্রিকা খুলে দিতে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের স্টেট ডিপার্টমেন্ট থেকে বাংলাদেশ সরকারকে চাপ প্রয়োগ করবেন বলে আশ্বাস দেন।
যুক্তরাষ্ট্রের হাউজ অব রিপ্রেজেন্টেটিভ ও কংগ্রেসম্যান ইভেট ডি ক্লার্ক বলেন, একজন পত্রিকার সম্পাদককে এভাবে বিনা বিচারে আটক রাখা মানবাধিকার লঙ্ঘন। সরকার এটি করতে পারে না। মিডিয়া বন্ধ রাখার সমালোচনা করে তিনি বলেন, আমি আশা করি – বাংলাদেশ সরকার অবিলম্বে সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে মুক্তি দেবে এবং পত্রিকা প্রকাশের সব বাধা দূর করবে। পত্রিকা বন্ধ এবং সম্পাদককে কারাবন্দি রাখার বিষয়ে সার্বিক তথ্য-প্রমাণ দিলে তিনি স্টেট ডিপার্টমেন্টের মাধ্যমে যথাযথ ব্যবস্থা নেবেন বলে আশ্বাস দেন।
আরেক কংগ্রেসম্যান হাকিম জেফ্রি আমার দেশ সম্পাদকের ওপর নির্যাতনের উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তিনি আশা প্রকাশ করেন- গণতন্ত্র, মুক্ত সাংবাদিকতা, মানবাধিকার ও আইনের শাসনের ওপর বিশ্বাস রেখে সরকার অবিলম্বে মাহমুদুর রহমানকে মুক্তি দেবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন