মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর, ২০১৩

এক নজরে জিয়াউর রহমান এর কু-কীর্তি সমুহঃ (সংক্ষিপ্ত আকারে)


>১৯৭৫-এর ২৪শে অক্টোবরে সেনাপ্রধানকে পদচ্যুত করে উপসেনাপ্রধান থেকে সেনাপ্রধান।
>বঙ্গবন্ধু হত্যার মাত্র ৪ মাস পর ৭৫’এর ৩১শে ডিসেম্বর, ৭২’এর ঘাতক দালাল আইন বাতিল করে ১১ হাজার যুদ্ধাপরাধীর মুক্তি,যাদের মধ্যে ৭৫২জন দন্ডপ্রাপ্ত।
>জেল ও বঙ্গবন্ধু হত্যার সব তদন্ত বন্ধ করে দেয়া
>১৯৭৬-এর ২৯শে নভেম্বরে প্রধান সামরিক শাসক সায়েমের বিরুদ্ধে ক্যু করে নিজে প্রধান সামরিক প্রশাসক
>১৯৭৭এর ২১ শে এপ্রিলে আবার সায়েমকে সম্পূর্ণ কিকআউট করে রাষ্ট্রপ্রধান
>১৯৭৭ এ অবৈধ ঘোষিত ধর্মভিত্তিকরাজনীতির অনুমতি।
>১৯৭৭-এর ২২ এপ্রিলে ১৯৭২ এর শাসনতন্ত্রের ৩৮ অনুচ্ছেদের মূলপরিবর্তন এনে সংবিধানে সন্ত্রাস
>১৯৭৭-এর ৭ই মে তে খুনিদের ক'জনকে পদোন্নতি এবং পুনর্বহাল
>১৯৭৭-এর ‘হ্যাঁ-না’ ভোট
>১৯৭৮-এর ৫ই এপ্রিলে নাগরিকত্ব আইন সংশোধন করে ১৯৭১-এর ঘাতক দালালদের নাগরিকত্ব দানের জন্য মন্ত্রনালয়কে আদেশ
>১৯৭৯-এর ৫ই এপ্রিল ৫ম সংশোধনীকে আইনে প্রণীত করে জেল ওবঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারের দ্বাররুদ্ধ করতে বিষাক্ত ইনডেমনিটি অধ্যাদেশকে আইন
>নতুন নাগরিকত্ব আইনের আওতায় পাকিস্তানের পাসপোর্ট হাতে রাজাকার গোলাম কে দেশে প্রবেশের অনুমতি
>আব্বাসকে ৭৯তে জামাতের আমীর হতে দিয়ে ,দেশে মৌলবাদ এবং জামাতের স্বাধীনতা বিরোধী সকল কার্যকলাপকে সাংবিধানীক বৈধতা ,
>১৯৭২এর সংবিধানকে কেটে ছিরে নিজের ইচ্ছে মত সব কিছুকে জায়েজকরার নগ্ন প্রচেষ্টা।
এই সেই বিএনপি'র প্রতিষ্ঠাতা। প্রতিষ্ঠাতার অবস্থা যদি এমন হয়- সেখান থেকে ভালো কিই বা আশা করা যায়!!!

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

পৃষ্ঠাসমূহ