ফলিয়ামারী চরাঞ্চলের একটি গ্রাম। ২৪ পরিবারের এই গ্রামের মানুষ প্রতিনিয়ত
লড়াই করছে দরিদ্রতার সাথে। আমাদের শহরে ঈদ যখন রঙ্গিন হয়ে ওঠে প্রতিটি
মানুষের জীবন। তখন ঐ মানুষগুলোর জীবনে ঈদ মানে আর অন্য আট-দশটা দিনের মতই
অভাবের সাথে লড়াই। গত ২০ বছরে এই গ্রামে কোরবানীর ঈদে কোন কোরবানী হয়নি। ২০
বছর আগে পাশের গ্রামের সমাজের সাথে ছিল তাদের সমাজ, ঐ সমাজের দারিদ্রতার
জন্যই তাদেরকে বিচ্ছিন্ন করে দিযেছে। কোরবানীর ঈদের মাংস তাদের কাছে এখন
স্বপ্নের মত গল্প।
শুধু যে পাশের গ্রামের মানুষ তাদের বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে তা নয়। গোটা দেশটাই তাদের বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে। সারাদেশে লক্ষ লক্ষ পশু কোরবানী হয়। কিন্তু একট টুকরো মাংস সেই গ্রামে পৌছে না। আমরা রাজধানী লোকেরা একাধিক পশু কোরবানী দেই। সেই কোরবানীতে কি এক টুকরো মাংস পৌছতে পারে না ফলিয়ামারী গ্রামের মানুষের জন্য? আমরা কি পারিনা ঐ সকল গ্রামের মানুষের জন্য কোরবানীর ঈদে কিছু করতে?
কি পারি, কি পারি না তা নয়। এবার ঈদে মানুষগুলোর জন্য আমরা গত ২০ বছরের ঈদের স্মৃতি ভুলিয়ে দিতে চাই। আসুন ফলিয়ামারীর মানুষগুলোর সাথে আমরা আমাদের ঈদের আনন্দ ভাগ করে নেই।
শুধু যে পাশের গ্রামের মানুষ তাদের বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে তা নয়। গোটা দেশটাই তাদের বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে। সারাদেশে লক্ষ লক্ষ পশু কোরবানী হয়। কিন্তু একট টুকরো মাংস সেই গ্রামে পৌছে না। আমরা রাজধানী লোকেরা একাধিক পশু কোরবানী দেই। সেই কোরবানীতে কি এক টুকরো মাংস পৌছতে পারে না ফলিয়ামারী গ্রামের মানুষের জন্য? আমরা কি পারিনা ঐ সকল গ্রামের মানুষের জন্য কোরবানীর ঈদে কিছু করতে?
কি পারি, কি পারি না তা নয়। এবার ঈদে মানুষগুলোর জন্য আমরা গত ২০ বছরের ঈদের স্মৃতি ভুলিয়ে দিতে চাই। আসুন ফলিয়ামারীর মানুষগুলোর সাথে আমরা আমাদের ঈদের আনন্দ ভাগ করে নেই।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন