জেদ্দায় বাংলাদেশী হজ মিশন জানিয়েছে, এ পর্যন্ত যারা মারা গেছেন তাদের মধ্যে হৃদরোগ ও বার্ধক্যের কারণ ছাড়াও সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হয়ে কয়েকজন প্রাণ হারিয়েছেন। তাদের প্রায় সবাই ষাটোর্ধ্ব। ইন্তিকালের পর সবাইকে মক্কা ও মদিনায় দাফন করা হয়েছে। মৃত অন্য ব্যক্তিরা হলেন, নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলার রোকেয়া খানম (৬৮), যশোরের চৌগাছার মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম (৬১), বাগেরহাটের রামপালের মো. লোকমান হাকীম (৭১), নোয়াখালীর কবীরহাটের মোহাম্মদ বদরুদ্দুজা (৭২), নওগাঁর মহাদেবপুরের মো. কলিমুদ্দীন (৭৪), চট্টগ্রামের পতেঙ্গার জাফর আহমেদ (৬১), পাবনার আতাইকুলার মো. জামিন উদ্দিন প্রামাণিক (৬৬), চাঁপাই নবাবগঞ্জ, শিবগঞ্জের মো. মকবুল হোসাইন (৭৫), বগুড়ার সোনাতলার মো. কুরবান আলী প্রামাণিক (৮০), গাইবান্ধার পলাশবাড়ীর মো. হামিদুর রহমান (৫৮), নওগাঁর রাণীনগরের মো. মুজিবর সরদার (৭০) ও ইলিম ফকির (৭১), নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁওয়ের নাজমুন নাহার (৯২), কক্সবাজারের বানিয়াপাড়ার শাজাহান বেগম (৭০), রংপুরের গঙ্গাচরার মো. আবুল কালাম (৫০), গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীর মো. শাখাওয়াত হোসাইন (৬৪), জয়পুরহাটের জব্বার মণ্ডলপাড়ার মোহাম্মদ আবুল মোমেন (৭৭), চাঁপাই নবাবগঞ্জের ভোলাহাটের মো. গোলাম রব্বানী (৫৯), ব্রহ্মণবাড়িয়ার কসবা’র আফরোজা বেগম (৮৫), শেরপুরের শ্রীবর্দীর আবু হানিফা (৭০), বগুড়ার শিবগঞ্জের মো. আফসার আলী কাজী (৬৭)। আশকোনা হজ অফিস জানিয়েছে, সরকারি এবং বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় গত রোববার পর্যন্ত প্রায় ৭৫,৬০৯ হজযাত্রী সৌদি আরবে পৌঁছেছেন। এ বছর গাইডসহ ৯০,০০২ বাংলাদেশীর হজ পালনের কথা রয়েছে।
সোমবার, ৭ অক্টোবর, ২০১৩
হজে গিয়ে মৃত্যু ২৩ বাংলাদেশীর
জেদ্দায় বাংলাদেশী হজ মিশন জানিয়েছে, এ পর্যন্ত যারা মারা গেছেন তাদের মধ্যে হৃদরোগ ও বার্ধক্যের কারণ ছাড়াও সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হয়ে কয়েকজন প্রাণ হারিয়েছেন। তাদের প্রায় সবাই ষাটোর্ধ্ব। ইন্তিকালের পর সবাইকে মক্কা ও মদিনায় দাফন করা হয়েছে। মৃত অন্য ব্যক্তিরা হলেন, নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলার রোকেয়া খানম (৬৮), যশোরের চৌগাছার মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম (৬১), বাগেরহাটের রামপালের মো. লোকমান হাকীম (৭১), নোয়াখালীর কবীরহাটের মোহাম্মদ বদরুদ্দুজা (৭২), নওগাঁর মহাদেবপুরের মো. কলিমুদ্দীন (৭৪), চট্টগ্রামের পতেঙ্গার জাফর আহমেদ (৬১), পাবনার আতাইকুলার মো. জামিন উদ্দিন প্রামাণিক (৬৬), চাঁপাই নবাবগঞ্জ, শিবগঞ্জের মো. মকবুল হোসাইন (৭৫), বগুড়ার সোনাতলার মো. কুরবান আলী প্রামাণিক (৮০), গাইবান্ধার পলাশবাড়ীর মো. হামিদুর রহমান (৫৮), নওগাঁর রাণীনগরের মো. মুজিবর সরদার (৭০) ও ইলিম ফকির (৭১), নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁওয়ের নাজমুন নাহার (৯২), কক্সবাজারের বানিয়াপাড়ার শাজাহান বেগম (৭০), রংপুরের গঙ্গাচরার মো. আবুল কালাম (৫০), গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীর মো. শাখাওয়াত হোসাইন (৬৪), জয়পুরহাটের জব্বার মণ্ডলপাড়ার মোহাম্মদ আবুল মোমেন (৭৭), চাঁপাই নবাবগঞ্জের ভোলাহাটের মো. গোলাম রব্বানী (৫৯), ব্রহ্মণবাড়িয়ার কসবা’র আফরোজা বেগম (৮৫), শেরপুরের শ্রীবর্দীর আবু হানিফা (৭০), বগুড়ার শিবগঞ্জের মো. আফসার আলী কাজী (৬৭)। আশকোনা হজ অফিস জানিয়েছে, সরকারি এবং বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় গত রোববার পর্যন্ত প্রায় ৭৫,৬০৯ হজযাত্রী সৌদি আরবে পৌঁছেছেন। এ বছর গাইডসহ ৯০,০০২ বাংলাদেশীর হজ পালনের কথা রয়েছে।
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন