পাশাপাশি গড়ে উঠেছে মাদক ব্যবসায়ীদের আস্তানা। জাতীয় উদ্যোনে ভেতর প্রকাশ্যে বিক্রি হচ্ছে ইয়াবা, ফেন্সিডিল ও যৌন উত্তেজক। দিনদিন বেড়েই চলেছে ছিনতাইয়ের ঘটনা। বিকেল ৪টার পরে কোন পর্যটককে একা পেয়ে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে কেড়ে নিচ্ছে নগদ টাকা, মোবাইল ফোন, সোনার গহনাসহ মূল্যবান জিনিসপত্র।
স্থানীয়দের অভিযোগ প্রতিমাসে পুলিশকে মোটা অংকের মাসুহারা দিয়েই চলাচ্ছে দেহ ব্যবসা। পুলিশ ওই অসামাজিক কার্যকলাপের সাথে জড়িত থাকার কারণে এর বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নিচ্ছে না।
জাতীয় উদ্যানে বেড়াতে যাওয়া শামীম রহমান জানান, স্ত্রী ও ছোট ছেলে নিয়ে বেড়াতে এসেছি। ৪ নং গেট দিয়ে প্রবেশ করে পর্যটন টাওয়ারের উত্তর দিকে হেটে অনেকেই যাচ্ছে তাদের দেখা দেখি আমরাও একটু সামনে গিয়ে দেখি ওরকম অসামাজিক কার্যকলাপ চলছে। বর্তমানে এখানে ঘুরে বেড়ানোর মত পরিবেশ নষ্ট হয়ে গেছে।
আলম নামের এক যুবক বলেন, ভাই এখানে আসছেন কেন? তাড়াতাড়ি চলে যান। একটু পড়েই ছিনতাইকারীরা নামবে। সাথে যা আছে তা ছিনিয়ে নিবে। বাসায় ফেরার মত গাড়ী ভাড়াও থাকবে না।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন