বুধবার, ২৩ নভেম্বর, ২০১১

একটি করুন ছবি এবং ভারতের পা চাঠা কুকুররা টিফাইমুখ নিয়ে কি বলে সেই ক্যাঁচাল




কট্রর এক আওয়ামীলীগ ফেসবুক ফ্রেন্ডের স্ট্যাটাস বাংলাদেশের মানুষের জন্য আরও একটি সুখবর বয়ে আনলেন বঙ্গবন্ধু তনয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জনগণকে ক্ষমতায়নের মাধ্যমে উন্নয়নের গতি ত্বরান্বিত করে শান্তি প্রতিষ্ঠায় শেখ হাসিনার ‘শান্তির মডেল’ সর্বসম্মতভাবে গৃহীত হলো জাতিসংঘের সেকেন্ড কমিটিতে। ।স্ট্যাটাসে লাইক আর কমেন্টের সংখ্যা দেখে কিছু বলতে গিয়েও বলতে পারছিলাম না।কারণ উক্ত ফেসবুক ফ্রেন্ডের কাছে আমি ভোদাই পাবলিক।আমি যে ভোদাই সেটা আর একবার প্রমাণ করতে ইচ্ছা হচ্ছিলনা কিন্তু এরপর ও প্রশ্ন না করে পারলাম না জাতিসংঘের সেকেন্ড কমিটির চেয়ারম্যান কে ?
প্রশ্নের উওর না দিয়ে আমাকে রাজাকার বলে ফেসবুক থেকে ডিলেট করে দিয়েছে ।
যে খবরটি নিয়ে হইচই পড়ে যাবে আগামী কয়েকদিনের আওয়ামীপন্থী পত্রিকাগুলোতে সে খবরটি হচ্ছে শান্তি প্রতিষ্ঠায় শেখ হাসিনার ‘শান্তির মডেল’ সর্বসম্মতভাবে গৃহীত । এই সেকেন্ডারী কমিটির চেয়ারম্যান বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ড. একেএ মোমেন

এবার দেখুন এই সিদ্ধান্তের পক্ষে কিভাবে কাজ করা হয়েছেঃ

সিদ্ধান্তটি পাশ করতে ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং জি-৭৭ গ্রুপে প্রভাব রয়েছে এমন দু’জন কূটনীতিক নিয়োগ করা হয় বলে বার্তা সংস্থা এনাকে জানান রাষ্ট্রদূত ড. মোমেন। তিনি বলেন, কেউ যদি দ্বিমত পোষণ করতে চান তাহলে তাদেরকে নিবৃত্ত করাই ছিল এ দুজনের কাজ

কেউ বিরোধীতা করলেই তাদেরকে নিবৃও করার জন্য কূটনীতিক নিয়োগ সেকেন্ডারি কমিটির চেয়ারম্যান কে এইসব নিয়ে প‌্যাচাল না করে পোষ্টের শুরুতের ছবিটা বাংলানিউজ ২৪.কম এ দেখে যে প্রশ্নটা এসেছে সেটা হচ্ছে যে দেশের মায়েরা রাস্তায় শিশুকে দড়ি দিয়ে বেঁধে ভিক্ষা করে জীবন যাপন করছে ,যে দেশে প্রতিদিন গড়ে ১৫-২০জন খুন হয় , যে দেশে কাজের মেয়ে পুলিশ দ্বারা ধর্ষন হয়,নির্যাতিত হয়,যে দেশে রাষ্টদ্বার খুনী ক্ষমা প্রাপ্ত হয় সে দেশের নেত্রীর শান্তির মড়েল দিয়ে বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্টা করতে চাই তখন মনে হয় ৮০ বছর বয়সে এসেও কারো যৌবনবতী হয়ে খদ্দের ধরার খায়েসের মত ।

কার কি খায়েস কার কি আসে যায় কিন্তু টিপাইমুখ নিয়ে আমাদের পররাষ্টমন্ত্রনালয়েল খায়েস ব্যাখ্যা করেছে ।

টিপাইমুখ নিয়ে আন্তর্জাতিক আদালতে যাবে না ঢাকা : পররাষ্ট্রসচিব


কারণ ১.. ‘আমরা এগোচ্ছি। দ্বিপক্ষীয়ভাবেই সমাধান হবে বলে আমাদের বিশ্বাস।’

আমি ভোদাই পাবলিকের প্রশ্ন : দাদারাতো আইক্কা বাঁশ ঢুকাতে শুরু করে দিয়েছে পুরা ঢুকানো হলেই কি দ্বিপক্ষীয়ভাবে সমাধান শুরু হবে ?

কারণ২ -‘টিপাইমুখে প্রকল্প হচ্ছে এজন্য তো চুক্তি হয়নি। চুক্তি হয়েছে উন্নয়নকাজের

আমি ভোদাই পাবলিকের প্রতিক্রিয়া: এর আগে আওয়ামীলীগের শুয়োরের বাচ্চারাই বলেছিল টিফাইমুখ হলে আমাদের কোনো ক্ষতি হবে না ।আরো একধাপ এগিয়ে কিছু শুয়োরের বাচ্ছা হেলিকপ্টারে বসে ঘুরে এসে বলেছিল যে টিফাইমুখ নামের কিছুই হচ্ছে না হলেও আমাদের বরং লাভই হবে ।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

পৃষ্ঠাসমূহ