অহেতুক প্রেমে পড়ে যাই,
আলাভোলা দিন শেষে
যখন অপয়া পাখির অভিশাপ শুনি,
ভুল ভেঙ্গে, ঘুম ভেঙ্গে, জীবন মরণ সব ভেঙ্গে
বানাই পাঁচ টাকার ঝালমুড়ি।
আমার হুলোবেড়ালের পশমে তখন
এক নির্বোধ আদর খেলা করে,
খেলারামের খেলা ফুরায় না।
সোঁদা মাটির জরায়ুতে
বন্ধ্যা বীজ অঙ্কুরোদগমের নেশায় ব্যস্ত হয়।
কিন্তু তার ঘুম কে ভাঙ্গাবে,সাধ্য কার?
তথাপি উত্থিত সৌধের ন্যায়
তার প্রাণপ্রাপ্তির উদ্যম।
অবশষে হৃদয় খুঁড়ে বোবা মানুষটা জাগলে
তাকে হত্যা করতে পারি না,
অবহেলাও করতে পারি না।
তাকে ধরে রাখি,বড় করি
দোআঁশ মাটিতে পাটচারার মত।
কেন জানি অহেতুক প্রেমে পড়ে যাই।
যৌবনের শরবতে পড়ে নতুন মিছরির দলা,
বুকের ভেতর উথাল পাতাল,
খাবি খাওয়া ঢেউ।
তারপর হঠাৎ একদিন
ঠুশঠাশ পাঁচ ছটা বুলেট,
একঝাঁক কইতরের পাখা ঝাপটানি,
ফলাফল বোবা মানুষটার মৃত্যু
আর ফিনকি দেয়া রক্তের মাখামাখি।
ভিতরে ভিতরে কুঁকড়ে যাই
অগ্নিদগ্ধ পশমী প্রাণীর মত।
স্বপ্নেরা পালায় সিয়েরা লিওন,
অহেতুক আর প্রেমে পড়া হয় না।
পড়ে থাকি মরার মত,
থ্যাতলানো কলার খোসার মত,
যেন ডাস্টবিনের নোংরা,বেসিনের পাইপ।
বালির বদ্বীপে জমে
চাপ চাপ রক্ত,বলি দেয়া পশুর শির।
কতকাল ভুগি তার হিসেব নেই,
কতকাল রতিবিহীন থাকি তার হিসেব নেই।
বিমারীর সাথে কি কেউ সম্ভোগে জড়ায়?
তারপর সেই পূতিদুর্গন্ধ থেকে,
গেছো ব্যাঙের গা থেকে
গজায় নতুন দুপাতা তেঁতুলের চারা।
লালা পড়া অথর্ব বোবাকে
নতুন দত্তক নেয়ার প্রস্তুতি।
আবার অহেতুক প্রেমে পড়ে যাই।
আলাভোলা দিন শেষে
যখন অপয়া পাখির অভিশাপ শুনি,
ভুল ভেঙ্গে, ঘুম ভেঙ্গে, জীবন মরণ সব ভেঙ্গে
বানাই পাঁচ টাকার ঝালমুড়ি।
আমার হুলোবেড়ালের পশমে তখন
এক নির্বোধ আদর খেলা করে,
খেলারামের খেলা ফুরায় না।
সোঁদা মাটির জরায়ুতে
বন্ধ্যা বীজ অঙ্কুরোদগমের নেশায় ব্যস্ত হয়।
কিন্তু তার ঘুম কে ভাঙ্গাবে,সাধ্য কার?
তথাপি উত্থিত সৌধের ন্যায়
তার প্রাণপ্রাপ্তির উদ্যম।
অবশষে হৃদয় খুঁড়ে বোবা মানুষটা জাগলে
তাকে হত্যা করতে পারি না,
অবহেলাও করতে পারি না।
তাকে ধরে রাখি,বড় করি
দোআঁশ মাটিতে পাটচারার মত।
কেন জানি অহেতুক প্রেমে পড়ে যাই।
যৌবনের শরবতে পড়ে নতুন মিছরির দলা,
বুকের ভেতর উথাল পাতাল,
খাবি খাওয়া ঢেউ।
তারপর হঠাৎ একদিন
ঠুশঠাশ পাঁচ ছটা বুলেট,
একঝাঁক কইতরের পাখা ঝাপটানি,
ফলাফল বোবা মানুষটার মৃত্যু
আর ফিনকি দেয়া রক্তের মাখামাখি।
ভিতরে ভিতরে কুঁকড়ে যাই
অগ্নিদগ্ধ পশমী প্রাণীর মত।
স্বপ্নেরা পালায় সিয়েরা লিওন,
অহেতুক আর প্রেমে পড়া হয় না।
পড়ে থাকি মরার মত,
থ্যাতলানো কলার খোসার মত,
যেন ডাস্টবিনের নোংরা,বেসিনের পাইপ।
বালির বদ্বীপে জমে
চাপ চাপ রক্ত,বলি দেয়া পশুর শির।
কতকাল ভুগি তার হিসেব নেই,
কতকাল রতিবিহীন থাকি তার হিসেব নেই।
বিমারীর সাথে কি কেউ সম্ভোগে জড়ায়?
তারপর সেই পূতিদুর্গন্ধ থেকে,
গেছো ব্যাঙের গা থেকে
গজায় নতুন দুপাতা তেঁতুলের চারা।
লালা পড়া অথর্ব বোবাকে
নতুন দত্তক নেয়ার প্রস্তুতি।
আবার অহেতুক প্রেমে পড়ে যাই।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন