"একমাত্র সন্তানকে ঈদের পোশাক কিনে দিতে না পারার দুঃখ সইতে না পেরে ঈশ্বরদীতে বিষপানে আত্মহত্যা করেছে সালেহা বেগম (৩৫) নামের একজন মা। ঈদের পরদিন মঙ্গলবার সকালে ঈশ্বরদীর লক্ষীকুন্ডা ইউনিয়নের কামালপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। লক্ষীকুন্ডা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আনিসুল হক মোল্লা বাংলানিউজকে জানান, কামালপুর গ্রামের মৃত সুলতান মিয়ার মেয়ে সালেহা বেগমকে ফেলে রেখে সম্প্রতি তার স্বামী মিলন হোসেন আরেকজনকে বিয়ে করে অন্যত্র বসবাস শুরু করে। এরপর থেকে সালেহা তার বাবার বাড়িতে বসবাস করে। সোমবার ঈদ-উল-আজহার দিন সালেহার একমাত্র সন্তান সজিব (৮) ঈদে নতুন জামার বায়না ধরে। মা সালেহা বেগম ছেলেকে জামা কিনে দিতে না পারার দুঃখ সইতে না পেরে সবার অলক্ষ্যে ঈদের দিন সন্ধ্যায় ঘরে রাখা কীটনাশক পান করে। পুলিশ জানায় মুমূর্ষু অবস্থায় তাকে ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়ার পর মঙ্গলবার সকালে সে মারা যায়। সালেহার মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য পাবনা মর্গে পাঠানো হয়েছে বলে বাংলানিউজকে জানিয়েছে পুলিশ।"
নিউজটা পড়ে আমি অবাক হয়েছি। একেতো ছেলেকে ঈদের পোষাক দিতে পারলোই না তার উপর ছেলের কাছ থেকে মায়ের স্নেহকে কেড়ে নিল । এইটা আমি কোনভাবে মানতে পারছি না । সামান্য কাপড়ের বিনিময়ে মায়ের মতো মহামূল্যবান সম্পদ থেকে সন্তানকে বঞ্চিত করার কোন অধিকার কি কারো আছে ? আমি এ ধরণের মায়ের কার্যক্রমকে নিন্দা জানায় । আশা করি সকল মা এ ধরণের কার্যক্রম থেকে বিরত থাকবেন ।
নিউজটা পড়ে আমি অবাক হয়েছি। একেতো ছেলেকে ঈদের পোষাক দিতে পারলোই না তার উপর ছেলের কাছ থেকে মায়ের স্নেহকে কেড়ে নিল । এইটা আমি কোনভাবে মানতে পারছি না । সামান্য কাপড়ের বিনিময়ে মায়ের মতো মহামূল্যবান সম্পদ থেকে সন্তানকে বঞ্চিত করার কোন অধিকার কি কারো আছে ? আমি এ ধরণের মায়ের কার্যক্রমকে নিন্দা জানায় । আশা করি সকল মা এ ধরণের কার্যক্রম থেকে বিরত থাকবেন ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন