বাংলা ব্লগিং আজ এক মাইলফলক পথ পার করে বর্তমানে বিস্ফোরন্ন্মুখ অবস্তায় নীরব ও স্বকীয় অবস্তানে পৌছে গেছে, এটাকে একটা সকল ব্লগার-বন্ধনের মিলন মেলা বলা যেতে পারে, একজন পরিস্কার মনের শিক্ষিত মানুষ স্বভাবতই তার বেশভুষা ও স্বভাব-চরিত্রের পাশাপাশি নিজেকে খুজে পাবে সর্বদা পরিশীলিত কোন পরিস্কার অবস্তায় আর তার পদচারনা ও হবে পরিস্কার পরিছন্ন জায়গায় যেখানে থাকবে তার নিজের স্বভাব চরিত্রের পাশাপাশি অন্যারা যারা পরিস্কার জায়গা, মননশীলতা ও বুদ্ধির বিচারে এগিয়ে আছে। বাংলা ব্লগের ঈষর্নীয় লক্ষ্য পুরণ অর্জিত হলে কিছু কিছু ক্ষেত্রে এখনও ব্লগ চর্চায় তদ্রুপ মানষিকতার যথেষ্ট পরিমানে অভাববোধ ও রুচিসম্পন্ন মানবিক অবস্তানের কমতি সামহোয়্যার ইন ব্লগে পাওয়া যায় যেখানে নিম্ন মানসিকতার কিছু ব্লগারের হাতে ব্লগের নারী ও মহিলা ব্লগাররা শালীনতার আবদ্ধে বন্দী তাই মাঝে মাঝে মনে হয় যারা যে কোন বিষয়কে হালকাভাবে নিয়ে তার বিশ্লেষনে ব্যাক্তিগতভাবে বিদ্রুপার্থক ও কটাক্ষ মন্তব্য উচ্চারনে দ্বিধাবোধ করে না। চাই আজ তেমনি কিছু ব্লগারের স্বরুপ উন্মোচন করার ইচ্ছা হয়, যে কেন দীর্ঘদিন ব্লগ চর্চা করার পরও কেবল মাত্র রুচিজ্ঞান ও বোধশক্তির অভাবে মা বোন ও মহিলাদের সাথে কি ভাবে আচরণ করতে হবে তা তারা ঘরে যেমন শিখে না তেমনি রাস্তাঘাটেও না এমনকি ব্লগিং করার ক্ষেত্রেও তারা পিছিয়ে আছে যে ঠিক যে উপলদ্ধিতে তারা ঘরে বউকে বোরকা পড়িয়ে রাখে আর নিজের চোখকে ছেড়ে দেয় তাবত মহিলা বা নারীদের দিকে কটাক্ষ দৃষ্টি দেওয়ার অভিপ্রায়ে আর অন্য দিকে তৃপ্ত থাকে বউকে বোরকা পড়িয়ে নিজে তাকে জ্ঞান-গরিমাপূর্ণ একজন স্বামী নিজের ঘরের জন্য আর ব্লগের জন্য একজন কুলিন ব্লগার নিজেকে জাহির করেন কেতা দুরস্ত রাইটার ও পাঠক হিসাবে। চলুন আর ও গভীরে যাওয়া যাক।
আজ নিত্য নতুন ব্লগারদের আর্শীবাদে প্রতিদিনই নতুন নতুন বাংলা ব্লগ প্রকাশ পাচ্ছে, আঁর পাচ্ছেও বিভিন্ন সৃজনশীল মানুষের হাতের স্পর্শ ফলে এ প্রক্রিয়া ক্রমে জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। ঠিক তদ্রুপ আরেকটি অবস্তায় পুরাতন কিছু ধজ্ঝাধারী ব্লগার যারা নিজেদেরকে বট গাছের ঝুরি মনে করে আর ব্লগে সবজান্তার টেন্ডার নিয়ে বসে আছে যে কোন বিষয়ে নারী বা মহিলা ব্লগারদের সাথে কি ধরনের আচরণ করতে হবে তা আর জানে না, তারা মনে করে না যুদ্ধক্ষেত্রে সে যেমন যোদ্ধা আরেক নারী ব্লগার ও একই সমান সমান যোদ্ধা আর এইরুপ মনে না করার কারনে সে পারেনা নারী ব্লগারদের সাথে সমযোতা করতে যেমন পারে না ঘরের বউ বা ঘরে মহিলাদের সবসময় ভাল আচরণ দিতে, আমি আশ্চর্য় হই, অনেক পুরানো ব্লগারদেরকেও তদ্রুপ অবস্তায় দেখে। আমার মনে হয় এখন সময় এইসব অসভ্য কিন্তু পুরান ও কিছু নতুন ব্লগারদের বিরতিহীণ যন্ত্রনা ও কু-রুচিপূর্ণ মন্তব্যের ব্যাপারে ব্লগার ভাইরা তথা ব্লগের মডারেটর এগিয়ে আসা। মহিলা বা নারী ব্লগার হিসাবে আমি যথেষ্ট কষ্টদায়ক বেদনা সহ্য করে আসছি সামুতে যা বলার অপেক্ষা রাখে না কিন্তু এখন সময় হয়েছে তাদের মুখোশ খুলে দেওয়ার, যা সত্যই বেদনাদায়ক। অতএব ভালো হয়ে যান এখনো সময় আছে।
যা বলছিলাম, যেখানে বাংলা ব্লগ প্রতিদিনই একটা বা দুইটা লিংক ডেভেলাপ করছে, ব্লগারদের মন-মানষিকতার উন্নতি লাভ করছে অবিরত ভাবে, চিন্তা চেতনা ও মননশীল পাঠকদের ও বাংলা ব্লগ আর্কষন করতে পারছে, পাচ্ছে জনপ্রিযতা, পাশাপাশি আবার কিছু সস্তা জনপ্রিয়তা বা বাহাদুরী মার্কা ব্লগারদের হাতে পড়ে বাংলা ব্লগের অবস্তা যে আরেকদিকে সঙ্গীন হতে চলেছে তেমনি এক নীরব অতিথি হিসাবে আগমন করলাম সামহোয়ার ইন ব্লগের ইংরেজী ভার্সনে, বলে রাখছি আগামীতে প্রতিটি মন্তব্য আমি প্রকাশ করবো নাম ঠিকানা সহ অতএব সাধু সাবধান, এতে কারো নিক বা ব্লগ করার অধিকার খর্ব হলে সে ব্যাপারে কোন দায় আমি নিতে যাবো না।
যা বলছিলাম ব্লগারগণ, আমার প্রথম দিন থেকে আমি সামু তে লক্ষ্য করে আসছি যে এখানে দুইটা ভার্সন একটা সামহোয়্যার ইন ব্লগ (বাঙলা) ভার্সন আরেকটা শেয়ার করার জন্য তার বাংলা ও ইংরেজী ভার্সন যা শুধুমাত্র শেয়ার করার ক্ষেত্রে ব্যাহার করে আসছিলাম। যাই হউক, মাঝে আমি আমার স্বামী ও সন্তান নিয়ে এই ব্লগেই প্রথম সাহায্য প্রার্থনা নিয়ে আসি। সকল ব্লগারগণ আমার স্বামীর চিকিৎসার ব্যাপারে (যারা যারা সাহায্য সহযোগীতা করেছে, তাদের আমি সব সময়ের জন্য কৃতজ্ঞতা জানিয়ে আসছিলাম এবং এখনো কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি, কিন্তু তখন থেকেই আমি লক্ষ্য করেছি আমার স্বামীর ব্যাপারে কোন কোন ব্লগার আমাকে ফ্রড বা নেগেটিভ মন্তব্য করে করে অন্যান্য ব্লগারদেরও মাঝে বিভ্রম তৈরী করার জন্য একটার পর একটা কুতসিত মন্তব্য দিয়েই যাচ্ছে যেখানে কোন রকম সাহায্য সহযোগীতা করা তো দূরে থাক বরং আমি মহিলা ব্লগার এইটাই একমাত্র সামুতে ব্লগিং করার অযোগ্যতা এমনভাবে তারা বিযয়টি নিয়েছিলো বলে আমার মনে হয়েছে।
আজ আমি একটা পোষ্ট দিয়েছি, শুধুমাত্র তথ্য নেওয়ার জন্য যে কারো কাছ থেকে যদি ইনফরমেশনটা পাওয়া যাই, কিন্তু ব্লগ প্রকাশের আধাঘন্টা ও যেতে পারেনি আমি একটার পর একটা অশালীন অরুচিকর মন্তব্য একের পর এক আসতে রইল এবং এক পর্যায়ে আমার স্বামীর নামেও লেখা দেখা যাচ্ছিল। এরা কেমন ব্লগার? আমি দেরী না করে ব্লগটি মুহুর্তে মুছে দিলাম, কেননা কতিপয় ব্লগার মোবাইলে যে ভাবে আমাকে হুমকি ধামকি দেওয়া শুরু করে দিল, অথচ বিযয়টি ছিন স্রেফ একজন ঐশ্বরিয়ার সর্বশেষ খবরটা জানতে চাওয়াটা আমার পাপ হয়েছিলো, আর যাই কোথায়? কুরুচিপূর্ণ ব্লগারদের সাথে শুরু হলো অসভ্য অশিক্ষিত ব্লগারগণের অ-প্রেম ও রচিহীণ মন্তব্য ও সেই সাথে মোবাইল ফোনে গালাগালি। কেন? আমি ঐশ্বরিয়ার একজন ফ্যান, হ্যা, আমার স্বামী অসুস্ত আর তার চিকিৎসা চলছে আমি জানি? হ্যা আমি জানি আমার স্বামীর চিকিৎসার বিযয়ে আমি সকল সামু ব্লগার ভাইদের কাছে, প্রথম আলো (হাসনা হেনা যেখানে ব্লগিং করে) ছাড়া আরো কয়েকটি ব্লগের ব্লগার ভাইদের সাহায্য আমি নিয়েছি, আমি তাদের কাছে কৃতজ্ঞ। কিন্তু আমি একটা ইনফরমেষন জানতে চেয়ে ব্লগারদের যেরুপ ব্যবহার পেয়েছি আমার মনে হয় এরাই সেই ব্লগার যারা আমার স্বামীর বিষয়ে আমাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছিলো, অন্যান্য ব্লগারদের ক্ষেপিয়ে তুলাটাই তাদের একমাত্র কাজ। এরা ব্লণিং করেনা এরা কমেন্ট করে। কুরুচিপূর্ণ কমেন্ট, ইন্ডিয়ার কথা বললে এরা হিন্দুবাদীতার দায়ে এমন করে ফাসিয়ে দেয় যে ব্লগার জীবন অস্তির হতে বাধ্য। পাকিদের কথা শুনলেও এরা এমনই করে। তাহলে এরা কি পাড়ে। এরা হলো বর্ণচোরা। এদের কোনো রং নেই। এরা মহিলাদের কেবল ভোগ্যপণ্যই মনে করে। এরা জানে না একজন মহিলার মধ্য দিয়ে এরা জগত দেখতে পেয়েছে। এরা জানেনা মা-বোন তথা নারী জাতিকে সন্মান।
এরা বিয়ের পর বৌ’কে পর পুরুষ দেখবে বলে বোরকার আড়ালে রাখতে সদা ব্যস্ত থাকে কিন্তু নিজের চোখকে করে না সীমিত। এরা মনে করে যে নারীটি তার বৌ, যাকে বোরকার মধ্যে রাখা হয়েছে আর নিজের চোখ স্বাধীনভাবে ঘুরছে বিভিন্ন দোকানে বা মার্কেটে মার্কেটে অথচ এরাই মহা-রেকুব আস্ত বলদ যখন বোরকা পড়া বউটি তার অর্বতমানে থাকে অন্য পুরুষে মগ্ন। এদের চিহ্নিত করার সময় হয়েছে, সকলে জেগে উঠুন এদের প্রতিহত করুন। সময় এক্ষুনি নতুবা কখনো নয়।
আজ নিত্য নতুন ব্লগারদের আর্শীবাদে প্রতিদিনই নতুন নতুন বাংলা ব্লগ প্রকাশ পাচ্ছে, আঁর পাচ্ছেও বিভিন্ন সৃজনশীল মানুষের হাতের স্পর্শ ফলে এ প্রক্রিয়া ক্রমে জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। ঠিক তদ্রুপ আরেকটি অবস্তায় পুরাতন কিছু ধজ্ঝাধারী ব্লগার যারা নিজেদেরকে বট গাছের ঝুরি মনে করে আর ব্লগে সবজান্তার টেন্ডার নিয়ে বসে আছে যে কোন বিষয়ে নারী বা মহিলা ব্লগারদের সাথে কি ধরনের আচরণ করতে হবে তা আর জানে না, তারা মনে করে না যুদ্ধক্ষেত্রে সে যেমন যোদ্ধা আরেক নারী ব্লগার ও একই সমান সমান যোদ্ধা আর এইরুপ মনে না করার কারনে সে পারেনা নারী ব্লগারদের সাথে সমযোতা করতে যেমন পারে না ঘরের বউ বা ঘরে মহিলাদের সবসময় ভাল আচরণ দিতে, আমি আশ্চর্য় হই, অনেক পুরানো ব্লগারদেরকেও তদ্রুপ অবস্তায় দেখে। আমার মনে হয় এখন সময় এইসব অসভ্য কিন্তু পুরান ও কিছু নতুন ব্লগারদের বিরতিহীণ যন্ত্রনা ও কু-রুচিপূর্ণ মন্তব্যের ব্যাপারে ব্লগার ভাইরা তথা ব্লগের মডারেটর এগিয়ে আসা। মহিলা বা নারী ব্লগার হিসাবে আমি যথেষ্ট কষ্টদায়ক বেদনা সহ্য করে আসছি সামুতে যা বলার অপেক্ষা রাখে না কিন্তু এখন সময় হয়েছে তাদের মুখোশ খুলে দেওয়ার, যা সত্যই বেদনাদায়ক। অতএব ভালো হয়ে যান এখনো সময় আছে।
যা বলছিলাম, যেখানে বাংলা ব্লগ প্রতিদিনই একটা বা দুইটা লিংক ডেভেলাপ করছে, ব্লগারদের মন-মানষিকতার উন্নতি লাভ করছে অবিরত ভাবে, চিন্তা চেতনা ও মননশীল পাঠকদের ও বাংলা ব্লগ আর্কষন করতে পারছে, পাচ্ছে জনপ্রিযতা, পাশাপাশি আবার কিছু সস্তা জনপ্রিয়তা বা বাহাদুরী মার্কা ব্লগারদের হাতে পড়ে বাংলা ব্লগের অবস্তা যে আরেকদিকে সঙ্গীন হতে চলেছে তেমনি এক নীরব অতিথি হিসাবে আগমন করলাম সামহোয়ার ইন ব্লগের ইংরেজী ভার্সনে, বলে রাখছি আগামীতে প্রতিটি মন্তব্য আমি প্রকাশ করবো নাম ঠিকানা সহ অতএব সাধু সাবধান, এতে কারো নিক বা ব্লগ করার অধিকার খর্ব হলে সে ব্যাপারে কোন দায় আমি নিতে যাবো না।
যা বলছিলাম ব্লগারগণ, আমার প্রথম দিন থেকে আমি সামু তে লক্ষ্য করে আসছি যে এখানে দুইটা ভার্সন একটা সামহোয়্যার ইন ব্লগ (বাঙলা) ভার্সন আরেকটা শেয়ার করার জন্য তার বাংলা ও ইংরেজী ভার্সন যা শুধুমাত্র শেয়ার করার ক্ষেত্রে ব্যাহার করে আসছিলাম। যাই হউক, মাঝে আমি আমার স্বামী ও সন্তান নিয়ে এই ব্লগেই প্রথম সাহায্য প্রার্থনা নিয়ে আসি। সকল ব্লগারগণ আমার স্বামীর চিকিৎসার ব্যাপারে (যারা যারা সাহায্য সহযোগীতা করেছে, তাদের আমি সব সময়ের জন্য কৃতজ্ঞতা জানিয়ে আসছিলাম এবং এখনো কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি, কিন্তু তখন থেকেই আমি লক্ষ্য করেছি আমার স্বামীর ব্যাপারে কোন কোন ব্লগার আমাকে ফ্রড বা নেগেটিভ মন্তব্য করে করে অন্যান্য ব্লগারদেরও মাঝে বিভ্রম তৈরী করার জন্য একটার পর একটা কুতসিত মন্তব্য দিয়েই যাচ্ছে যেখানে কোন রকম সাহায্য সহযোগীতা করা তো দূরে থাক বরং আমি মহিলা ব্লগার এইটাই একমাত্র সামুতে ব্লগিং করার অযোগ্যতা এমনভাবে তারা বিযয়টি নিয়েছিলো বলে আমার মনে হয়েছে।
আজ আমি একটা পোষ্ট দিয়েছি, শুধুমাত্র তথ্য নেওয়ার জন্য যে কারো কাছ থেকে যদি ইনফরমেশনটা পাওয়া যাই, কিন্তু ব্লগ প্রকাশের আধাঘন্টা ও যেতে পারেনি আমি একটার পর একটা অশালীন অরুচিকর মন্তব্য একের পর এক আসতে রইল এবং এক পর্যায়ে আমার স্বামীর নামেও লেখা দেখা যাচ্ছিল। এরা কেমন ব্লগার? আমি দেরী না করে ব্লগটি মুহুর্তে মুছে দিলাম, কেননা কতিপয় ব্লগার মোবাইলে যে ভাবে আমাকে হুমকি ধামকি দেওয়া শুরু করে দিল, অথচ বিযয়টি ছিন স্রেফ একজন ঐশ্বরিয়ার সর্বশেষ খবরটা জানতে চাওয়াটা আমার পাপ হয়েছিলো, আর যাই কোথায়? কুরুচিপূর্ণ ব্লগারদের সাথে শুরু হলো অসভ্য অশিক্ষিত ব্লগারগণের অ-প্রেম ও রচিহীণ মন্তব্য ও সেই সাথে মোবাইল ফোনে গালাগালি। কেন? আমি ঐশ্বরিয়ার একজন ফ্যান, হ্যা, আমার স্বামী অসুস্ত আর তার চিকিৎসা চলছে আমি জানি? হ্যা আমি জানি আমার স্বামীর চিকিৎসার বিযয়ে আমি সকল সামু ব্লগার ভাইদের কাছে, প্রথম আলো (হাসনা হেনা যেখানে ব্লগিং করে) ছাড়া আরো কয়েকটি ব্লগের ব্লগার ভাইদের সাহায্য আমি নিয়েছি, আমি তাদের কাছে কৃতজ্ঞ। কিন্তু আমি একটা ইনফরমেষন জানতে চেয়ে ব্লগারদের যেরুপ ব্যবহার পেয়েছি আমার মনে হয় এরাই সেই ব্লগার যারা আমার স্বামীর বিষয়ে আমাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছিলো, অন্যান্য ব্লগারদের ক্ষেপিয়ে তুলাটাই তাদের একমাত্র কাজ। এরা ব্লণিং করেনা এরা কমেন্ট করে। কুরুচিপূর্ণ কমেন্ট, ইন্ডিয়ার কথা বললে এরা হিন্দুবাদীতার দায়ে এমন করে ফাসিয়ে দেয় যে ব্লগার জীবন অস্তির হতে বাধ্য। পাকিদের কথা শুনলেও এরা এমনই করে। তাহলে এরা কি পাড়ে। এরা হলো বর্ণচোরা। এদের কোনো রং নেই। এরা মহিলাদের কেবল ভোগ্যপণ্যই মনে করে। এরা জানে না একজন মহিলার মধ্য দিয়ে এরা জগত দেখতে পেয়েছে। এরা জানেনা মা-বোন তথা নারী জাতিকে সন্মান।
এরা বিয়ের পর বৌ’কে পর পুরুষ দেখবে বলে বোরকার আড়ালে রাখতে সদা ব্যস্ত থাকে কিন্তু নিজের চোখকে করে না সীমিত। এরা মনে করে যে নারীটি তার বৌ, যাকে বোরকার মধ্যে রাখা হয়েছে আর নিজের চোখ স্বাধীনভাবে ঘুরছে বিভিন্ন দোকানে বা মার্কেটে মার্কেটে অথচ এরাই মহা-রেকুব আস্ত বলদ যখন বোরকা পড়া বউটি তার অর্বতমানে থাকে অন্য পুরুষে মগ্ন। এদের চিহ্নিত করার সময় হয়েছে, সকলে জেগে উঠুন এদের প্রতিহত করুন। সময় এক্ষুনি নতুবা কখনো নয়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন