নাদিয়া সুলতানা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। মাইক্রেবায়োলজি বিভাগে মাস্টার্সে পড়তেন। ঈদের ছুটিতে বেড়াতে গিয়েছিলেন কক্সবাজার। সঙ্গে বাবা, মা, ছোট বোন, শ্বশুর আর শাশুড়ি। ক্যাম্পাসে ঈদের ছুটি শেষ হলো, শেষ হলো সমুদ্রবিলাসও, কিন্তু ফেরা হলো না নাদিয়ার।
অ্যাম্বুলেন্সে চড়ে ঢাকায় ফিরলো নাদিয়া। ফিরলো সোজা ঢাকা মেডিকেল কলেজের লাশকাটা ঘরে। প্রাণশূন্য দেহে ফিরে এলো পরিবার, পরিজন, বিভাগের সহপাঠী আর শিক্ষকদের কাছে।
সড়ক দুর্ঘটনায় আর এভাবে কত প্রাণ যাবে? আর কত রক্ত ঝড়লে সড়ক দুর্ঘটনা বন্ধ হবে। আসুন সবাই সচেতন হই। ঘাতক কখনো বাস, ট্রাক কিংবা অন্যকোন যান হতে পারে না। কারণ এসব যানের একা চলার কোন ক্ষমতা নেই। ঘাতক তাহলে কে? এসব ঘাতকদের রুখতে হবে। একজন ইলিয়াশ কাঞ্চন নয়, নিরাপদ সড়ক চাই এখন এদেশের প্রতিটি মানুষের আন্দোলন।
অ্যাম্বুলেন্সে চড়ে ঢাকায় ফিরলো নাদিয়া। ফিরলো সোজা ঢাকা মেডিকেল কলেজের লাশকাটা ঘরে। প্রাণশূন্য দেহে ফিরে এলো পরিবার, পরিজন, বিভাগের সহপাঠী আর শিক্ষকদের কাছে।
সড়ক দুর্ঘটনায় আর এভাবে কত প্রাণ যাবে? আর কত রক্ত ঝড়লে সড়ক দুর্ঘটনা বন্ধ হবে। আসুন সবাই সচেতন হই। ঘাতক কখনো বাস, ট্রাক কিংবা অন্যকোন যান হতে পারে না। কারণ এসব যানের একা চলার কোন ক্ষমতা নেই। ঘাতক তাহলে কে? এসব ঘাতকদের রুখতে হবে। একজন ইলিয়াশ কাঞ্চন নয়, নিরাপদ সড়ক চাই এখন এদেশের প্রতিটি মানুষের আন্দোলন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন