বিশ্বে প্রতি বছর লাখ লাখ মানুষ ধূমপান ছাড়তে চাইলেও শেষমেশ বেশির ভাগ মানুষই ব্যর্থ হয়। আর এর অন্যতম কারণ হলো মানসিক দৃঢ়তার অভাব। অনেক চেষ্টা করেও যখন ধূমপান ছাড়া সম্ভব হয় না, তখন এই মানসিক যন্ত্রণায় হতাশ হয়ে পড়ে অনেকে। যারা অনেক চেষ্টা করেও ধূমপান ছাড়তে পারছে না, তাদের জন্য এবার ১০টি পথ বের করেছেন বিশেষজ্ঞরা। এসব পথ অনুসরণ করলে আর মানসিক দৃঢ়তা থাকলেই হয়তো ধূমপান ত্যাগ করাটা খুব সহজ হয়ে যাবে ধূমপায়ীদের জন্য।
পরিবার ও বন্ধুদের সমর্থন: নিকোটিনে আসক্তি থেকে মুক্তি পেতে প্রথমেই পরিবার ও বন্ধুদের কাছ থেকে উত্সাহ প্রয়োজন। ‘হ্যাঁ তুমি পারবে’—পরিবারের এই বক্তব্য আপনার মধ্যে তৈরি করবে আত্মবিশ্বাস। তবে এ সময় আপনি তাঁদের সঙ্গে উত্তেজিত বা অযৌক্তিক আচরণ করতে পারেন। তাই তাঁদের আগে থেকেই বিষয়টি বলে রাখবেন, যাতে কেউ আপনাকে ভুল না বোঝে।
ব্যায়াম: এই আসক্তি থেকে নিজেকে ভুলিয়ে রাখার জন্য অন্যদিকে মনোযোগ দিন। আর এর একটি ভালো উপায় হলো নিয়মিত ব্যায়াম করা। নিয়মিত হাঁটাহাঁটি করুন বা চলে যান আপনার পাশের কোনো ব্যায়ামাগারে। মনে রাখবেন, ব্যায়ামই পারে আপনার মানসিক চাপ কমাতে আর ধূমপান ছাড়ার ফলে যেসব পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া তৈরি হয়, তার বিরুদ্ধে লড়তে। কিন্তু এ ক্ষেত্রে আপনি অবশ্যই শরীরচর্চাবিদের সাহায্য নিতে পারেন।
গভীর শ্বাস: সফলভাবে ধূমপান ছাড়ার রহস্যটা কিন্তু আপনার মধ্যেই লুকিয়ে আছে। এ বিষয়টি নির্ভর করছে আপনার দৃঢ়সংকল্প মনোভাব ও আত্মনিয়ন্ত্রণের ওপর। আর এর একটি উপায় হলো গভীরভাবে শ্বাস নেওয়া। মনকে শান্ত করতে এবং উত্তেজনাকর পরিস্থিতি থেকে বের হয়ে আসতে গভীরভাবে শ্বাস নেওয়ার পদ্ধতিকে অনেক বিশেষজ্ঞই শক্তিশালী ও গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন।
প্রচুর পানি পান: প্রচুর পরিমাণ পানি পান করার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। কেননা, পানি আপনার শরীরের নিকোটিন ও অন্যান্য রাসায়নিক পদার্থ বের করতে সহায়তা করে। এর পাশাপাশি এটি আপনার ওই সময়কার ধূমপান করার যে আকাঙ্ক্ষা, তা কমিয়ে দেবে অনেকটাই। আজকালকার দিনের অনেক চিকিত্সক ও শরীরচর্চাবিদ নিকোটিন গাম ব্যবহারের পরামর্শ দেন। এতে অনেক সহজে ধূমপানের ক্ষতিকর প্রভাব কাটিয়ে ওঠা যায়।
সরিয়ে ফেলুন ধূমপান-সংশ্লিষ্ট জিনিসপত্র: আপনার আশপাশে ধূমপান-সংশ্লিষ্ট ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা জিনিসপত্র যা আপনাকে আবারও ধূমপানে উত্সাহী করে তোলে, সেসব জিনিস সরিয়ে রাখুন। যেমন: লাইটার, ছাইদানি (অ্যাশট্রে), সিগারেটের পুরোনো প্যাকেট প্রভৃতি।
ডায়েরিতে লিখে ফেলুন: ধূমপান ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরপরই যত দ্রুত সম্ভব, তা আপনার ডায়েরি বা অন্য কোথাও লিখে রাখুন। এতে আপনি আপনার কাছেই লিখিতভাবে দায়বদ্ধ থাকবেন। আর এটি আপনাকে সব সময় আপনার প্রতিজ্ঞা সম্পর্কে মনে করিয়ে দেবে।
ইতিবাচক মনোভাব: সর্বশেষ যে বিষয়টি মনে রাখতে হবে, তা হলো আত্মনিয়ন্ত্রণ। প্রতিদিন নিজেকে আপনার দৃঢ়প্রত্যয় সম্পর্কে মনে করিয়ে দিন এবং আপনার প্রতিজ্ঞা রক্ষা করার যথেষ্ট সামর্থ্য আপনার মধ্যে রয়েছে বলে প্রলোভন দেখাতে থাকুন।
পরিবার ও বন্ধুদের সমর্থন: নিকোটিনে আসক্তি থেকে মুক্তি পেতে প্রথমেই পরিবার ও বন্ধুদের কাছ থেকে উত্সাহ প্রয়োজন। ‘হ্যাঁ তুমি পারবে’—পরিবারের এই বক্তব্য আপনার মধ্যে তৈরি করবে আত্মবিশ্বাস। তবে এ সময় আপনি তাঁদের সঙ্গে উত্তেজিত বা অযৌক্তিক আচরণ করতে পারেন। তাই তাঁদের আগে থেকেই বিষয়টি বলে রাখবেন, যাতে কেউ আপনাকে ভুল না বোঝে।
ব্যায়াম: এই আসক্তি থেকে নিজেকে ভুলিয়ে রাখার জন্য অন্যদিকে মনোযোগ দিন। আর এর একটি ভালো উপায় হলো নিয়মিত ব্যায়াম করা। নিয়মিত হাঁটাহাঁটি করুন বা চলে যান আপনার পাশের কোনো ব্যায়ামাগারে। মনে রাখবেন, ব্যায়ামই পারে আপনার মানসিক চাপ কমাতে আর ধূমপান ছাড়ার ফলে যেসব পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া তৈরি হয়, তার বিরুদ্ধে লড়তে। কিন্তু এ ক্ষেত্রে আপনি অবশ্যই শরীরচর্চাবিদের সাহায্য নিতে পারেন।
গভীর শ্বাস: সফলভাবে ধূমপান ছাড়ার রহস্যটা কিন্তু আপনার মধ্যেই লুকিয়ে আছে। এ বিষয়টি নির্ভর করছে আপনার দৃঢ়সংকল্প মনোভাব ও আত্মনিয়ন্ত্রণের ওপর। আর এর একটি উপায় হলো গভীরভাবে শ্বাস নেওয়া। মনকে শান্ত করতে এবং উত্তেজনাকর পরিস্থিতি থেকে বের হয়ে আসতে গভীরভাবে শ্বাস নেওয়ার পদ্ধতিকে অনেক বিশেষজ্ঞই শক্তিশালী ও গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন।
প্রচুর পানি পান: প্রচুর পরিমাণ পানি পান করার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। কেননা, পানি আপনার শরীরের নিকোটিন ও অন্যান্য রাসায়নিক পদার্থ বের করতে সহায়তা করে। এর পাশাপাশি এটি আপনার ওই সময়কার ধূমপান করার যে আকাঙ্ক্ষা, তা কমিয়ে দেবে অনেকটাই। আজকালকার দিনের অনেক চিকিত্সক ও শরীরচর্চাবিদ নিকোটিন গাম ব্যবহারের পরামর্শ দেন। এতে অনেক সহজে ধূমপানের ক্ষতিকর প্রভাব কাটিয়ে ওঠা যায়।
সরিয়ে ফেলুন ধূমপান-সংশ্লিষ্ট জিনিসপত্র: আপনার আশপাশে ধূমপান-সংশ্লিষ্ট ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা জিনিসপত্র যা আপনাকে আবারও ধূমপানে উত্সাহী করে তোলে, সেসব জিনিস সরিয়ে রাখুন। যেমন: লাইটার, ছাইদানি (অ্যাশট্রে), সিগারেটের পুরোনো প্যাকেট প্রভৃতি।
ডায়েরিতে লিখে ফেলুন: ধূমপান ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরপরই যত দ্রুত সম্ভব, তা আপনার ডায়েরি বা অন্য কোথাও লিখে রাখুন। এতে আপনি আপনার কাছেই লিখিতভাবে দায়বদ্ধ থাকবেন। আর এটি আপনাকে সব সময় আপনার প্রতিজ্ঞা সম্পর্কে মনে করিয়ে দেবে।
ইতিবাচক মনোভাব: সর্বশেষ যে বিষয়টি মনে রাখতে হবে, তা হলো আত্মনিয়ন্ত্রণ। প্রতিদিন নিজেকে আপনার দৃঢ়প্রত্যয় সম্পর্কে মনে করিয়ে দিন এবং আপনার প্রতিজ্ঞা রক্ষা করার যথেষ্ট সামর্থ্য আপনার মধ্যে রয়েছে বলে প্রলোভন দেখাতে থাকুন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন