১.
বৃষ্টি থামুক জলে স্থলে বৃষ্টি থামুক পাতার
বুকের ভেতর বৃষ্টি যেমন জলাঙ্গী
উইয়ের ঢিবি ডুবুক ডুবুক কোমর জল
সুখ পাতানো হংসজ্যোতির ভ্রুভঙ্গি।
অপূর্ণ নীল রেল পাহাড়ের পরে
বৃষ্টি ফোটা থাকুক জমে ধাত্রীমাতার ঘরে।
বৃষ্টিপানে মত্ত গগন এক চুমুকে
তীর কাঞ্চন গন্ধমধু পড়ুক ঢলে
পশ্চিমে মেঘ ধুলো উপুড় পট
জীবন ব্যাপি চুয়ান্ন ঝড়-জলে।
মোমের বাতি তালুর আড়াল আগন্তুকে ধরে
বৃষ্টি ফোটা থাকুক জমে ধাত্রীমাতার ঘরে।
২.
হারিয়ে যেওনা ছোট্ট কলার ঝাড়
হারিয়ে যেওনা হৃদয়ের ছারখার
হারিয়ে যেওনা আগুনমনির ফুল
হারিয়ে পাওয়া পুরোনো জড়ুল--
হারিয়ে যেওনা উড়ু তিতলি আবার!
৩.
তুমি বন্ধ রাখো চোখ,শিয়রের কাছে রানীর মতন আমি
কপাল পেতে রাখি আমার হাত,তুমি স্বপ্নে দেখ স্বয়ং রঙীন তিল
তুমি তৃষ্ণায় থাকো পাঁচ পাপড়ির ফুল,শরৎ শেষের নীল
সমস্ত রাতকে ভাবো অনঙ্গ বাদামী।
৪.
তুমি দখল করে বসে আছো অতল
আমি স্থানু নির্নিমেষ!
তারপরেরটুকু শুধুই গল্প
রূপকথা!
শ্বাসরূদ্ধ অভিযান।
উড়ন্ত পালঙ্কে ময়ূরকন্ঠী নীল।
তুমি কি আঁধারী পরিব্রাজক?
তুমি কি অনন্ত যাযাবর!
৫.
তবুও ! অতীত বর্তমান শুরু হোক আমাকে নিয়ে। কখনো তোমার
কেউ ছিলনা কোথাও।
হাওয়া ছিলাম আমিই।
এখন রাত নামুক। তোমাকে কুয়াশা দেখাব। রাতের পাখিনী দেখাব।
কালো মাটি আর ছায়াচিত্র, মুখ বুজে যে জ্বলে--
আগুনমাছির আলো!
রাতের বেগুনী লজ্জাবতীর ফুল।ভীষন কামাতুরা!
তোমাকে দেখাব ছাপা অক্ষরে তারা
দু একটা তারার আকাশ!
৬.
কানামাছি জোড় ঝরো খরো বিকেলের দল।কথার খেলায় কে কবে হারিয়েছে তাকে। সবুজ
পাতার ধারে নিরামিষ ভোজি আমাকেও এনে দিল টক জলপাই। চোখ বাঁধা এ খেলায়
আমরাতো জয়ীই।
৭.
জলের তোড়ে সন্ধ্যেবেলা ভার
শ্বাসের সাথে নিতাম বুকে তোমার আবেগ!
এমন অনেক দিন আমিও এসেছি ফেলে পায়ের
পাতার ধুলো। আমিও খেলেছি ডুবে জলের খেলা।
জলের তলে কাহার বাস?
সুসং জনতা জানে নিধির শ্বাস অর্নব জলের কান্তি তে।
বৃষ্টি থামুক জলে স্থলে বৃষ্টি থামুক পাতার
বুকের ভেতর বৃষ্টি যেমন জলাঙ্গী
উইয়ের ঢিবি ডুবুক ডুবুক কোমর জল
সুখ পাতানো হংসজ্যোতির ভ্রুভঙ্গি।
অপূর্ণ নীল রেল পাহাড়ের পরে
বৃষ্টি ফোটা থাকুক জমে ধাত্রীমাতার ঘরে।
বৃষ্টিপানে মত্ত গগন এক চুমুকে
তীর কাঞ্চন গন্ধমধু পড়ুক ঢলে
পশ্চিমে মেঘ ধুলো উপুড় পট
জীবন ব্যাপি চুয়ান্ন ঝড়-জলে।
মোমের বাতি তালুর আড়াল আগন্তুকে ধরে
বৃষ্টি ফোটা থাকুক জমে ধাত্রীমাতার ঘরে।
২.
হারিয়ে যেওনা ছোট্ট কলার ঝাড়
হারিয়ে যেওনা হৃদয়ের ছারখার
হারিয়ে যেওনা আগুনমনির ফুল
হারিয়ে পাওয়া পুরোনো জড়ুল--
হারিয়ে যেওনা উড়ু তিতলি আবার!
৩.
তুমি বন্ধ রাখো চোখ,শিয়রের কাছে রানীর মতন আমি
কপাল পেতে রাখি আমার হাত,তুমি স্বপ্নে দেখ স্বয়ং রঙীন তিল
তুমি তৃষ্ণায় থাকো পাঁচ পাপড়ির ফুল,শরৎ শেষের নীল
সমস্ত রাতকে ভাবো অনঙ্গ বাদামী।
৪.
তুমি দখল করে বসে আছো অতল
আমি স্থানু নির্নিমেষ!
তারপরেরটুকু শুধুই গল্প
রূপকথা!
শ্বাসরূদ্ধ অভিযান।
উড়ন্ত পালঙ্কে ময়ূরকন্ঠী নীল।
তুমি কি আঁধারী পরিব্রাজক?
তুমি কি অনন্ত যাযাবর!
৫.
তবুও ! অতীত বর্তমান শুরু হোক আমাকে নিয়ে। কখনো তোমার
কেউ ছিলনা কোথাও।
হাওয়া ছিলাম আমিই।
এখন রাত নামুক। তোমাকে কুয়াশা দেখাব। রাতের পাখিনী দেখাব।
কালো মাটি আর ছায়াচিত্র, মুখ বুজে যে জ্বলে--
আগুনমাছির আলো!
রাতের বেগুনী লজ্জাবতীর ফুল।ভীষন কামাতুরা!
তোমাকে দেখাব ছাপা অক্ষরে তারা
দু একটা তারার আকাশ!
৬.
কানামাছি জোড় ঝরো খরো বিকেলের দল।কথার খেলায় কে কবে হারিয়েছে তাকে। সবুজ
পাতার ধারে নিরামিষ ভোজি আমাকেও এনে দিল টক জলপাই। চোখ বাঁধা এ খেলায়
আমরাতো জয়ীই।
৭.
জলের তোড়ে সন্ধ্যেবেলা ভার
শ্বাসের সাথে নিতাম বুকে তোমার আবেগ!
এমন অনেক দিন আমিও এসেছি ফেলে পায়ের
পাতার ধুলো। আমিও খেলেছি ডুবে জলের খেলা।
জলের তলে কাহার বাস?
সুসং জনতা জানে নিধির শ্বাস অর্নব জলের কান্তি তে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন