বাংলাদেশের সাবেক দুই সেনাপ্রধান। একজন লেঃ জেনারেল হাসান মশহুদ চৌধুরি, অপরজন জেনারেল মঈন উ আহমদ। একজন সৎ ও নিষ্ঠাবান, অবসরে যাওয়ার পর সিক্যুরিটি গার্ড সাপ্লাই কোম্পানিতে পুনরায় কর্মরত। আরেকজন চরম সৎ ও উচ্চদরের নিষ্ঠাবান, অবসরে যাওয়ার পর কোন কর্মে রত না হয়েই যুক্তরাষ্ট্রে রাজার হালে বসবাসরত।
লেঃ জেনারেল হাসান মশহুদ চৌধুরি সত্যিই নিষ্ঠাবান সেনা কর্মকর্তা ছিলেন। তিনি অবসরে যাওয়ার পর সংসার চালানোর জন্য আরেকটি পেশা বেছে নিতে বাধ্য হন। এ ছাড়া,জন্মভূমির প্রতি নিষ্ঠাবান ও দেশপ্রেমিক সেনানি হিসাবে তিনি দেশেই অবস্থান এবং দেশের মাটিতে মৃত্যুকে শ্রেয় বলে মনে করেছেন।
অন্যদিকে জেনারেল মঈন ই আহমদও চরম নিষ্ঠাবান ছিলেন। তবে তার নিষ্ঠা কার প্রতি ছিল, তা নিয়ে দুর্জনেরা সংশয় প্রকাশ করেন। তারা বলেন, জন্মভূমির প্রতি নয়, বরং একটি বৃহৎ প্রতিবেশি দেশের প্রতি নিষ্ঠাই তাকে আজ স্বর্গরাজ্যে বসবাস করার সুবর্ণ সুযোগ এনে দিয়েছে। সেই দেশটি জেনারেল মঈনকে 'অশ্ব কূটনীতি'র সাতপাঁকে বেঁধে ফেলে তাকে বলেছিল, ২০০৮ সালের নির্বাচনে আপনি আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় এনে দিয়ে যেতে পারলে বাকি জীবন আপনাকে রাজার হালে রাখবো আমরা। পৃথিবীর যে প্রান্তেই থাকতে চান, যত উন্নত জীবনযাপন করতে চান, আমরা তার ব্যবস্থা করে দেবো।
ইন্ডিয়া তার ক্ষুদ্র প্রতিবেশিদের পায়ের নীচে দাবিয়ে রাখার নীতি গ্রহণ করলেও এই নীতি বাস্তবায়নে সহায়তাকারীদের মাথায় তুলে রাখে। দেশটি জেনারেল মঈন উ আহমদকেও যুক্তরাষ্ট্রে পরিবার পরিজনসহ উন্নত জীবনযাপনের ব্যবস্থা করে দিয়েছে। ইন্ডিয়া তাকে আজীবন খাওয়ানো পরানোর দায়িত্ব নিলেও বিধাতার হিসাব হয়তো অন্যরকম। সেই 'আজীবন' বলতে আরো কুড়ি/ত্রিশটি বছর নয়, তিনি হয়তো আর কুড়ি/ত্রিশ দিনের মধ্যেই জেনারেলের জেনারেলগিরি খতমের ব্যবস্থা করতে যাচ্ছেন।
দুরারোগ্য ব্যাধি ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়েছেন 'মহানবী'কে চার চারবার স্বপ্নে(?) দর্শনকারী জেনারেল উ আহমদ। যুক্তরাষ্ট্রের একটি উন্নত হাসপাতালে তার বোন ম্যারো ট্র্যান্সপ্লান্ট হবে। খরচের পরিমাণ? ওরে বাবা! একজন সাবেক সেনাপ্রধানের পক্ষে তা কস্মিনকালের জন্যও বহন করা সম্ভব নয়। তাহলে সমস্যা কি? আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় রেখে যাওয়ার বদৌলতে কথা তো রেখেছে ইন্ডিয়া।
লেঃ জেনারেল হাসান মশহুদ চৌধুরি সত্যিই নিষ্ঠাবান সেনা কর্মকর্তা ছিলেন। তিনি অবসরে যাওয়ার পর সংসার চালানোর জন্য আরেকটি পেশা বেছে নিতে বাধ্য হন। এ ছাড়া,জন্মভূমির প্রতি নিষ্ঠাবান ও দেশপ্রেমিক সেনানি হিসাবে তিনি দেশেই অবস্থান এবং দেশের মাটিতে মৃত্যুকে শ্রেয় বলে মনে করেছেন।
অন্যদিকে জেনারেল মঈন ই আহমদও চরম নিষ্ঠাবান ছিলেন। তবে তার নিষ্ঠা কার প্রতি ছিল, তা নিয়ে দুর্জনেরা সংশয় প্রকাশ করেন। তারা বলেন, জন্মভূমির প্রতি নয়, বরং একটি বৃহৎ প্রতিবেশি দেশের প্রতি নিষ্ঠাই তাকে আজ স্বর্গরাজ্যে বসবাস করার সুবর্ণ সুযোগ এনে দিয়েছে। সেই দেশটি জেনারেল মঈনকে 'অশ্ব কূটনীতি'র সাতপাঁকে বেঁধে ফেলে তাকে বলেছিল, ২০০৮ সালের নির্বাচনে আপনি আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় এনে দিয়ে যেতে পারলে বাকি জীবন আপনাকে রাজার হালে রাখবো আমরা। পৃথিবীর যে প্রান্তেই থাকতে চান, যত উন্নত জীবনযাপন করতে চান, আমরা তার ব্যবস্থা করে দেবো।
ইন্ডিয়া তার ক্ষুদ্র প্রতিবেশিদের পায়ের নীচে দাবিয়ে রাখার নীতি গ্রহণ করলেও এই নীতি বাস্তবায়নে সহায়তাকারীদের মাথায় তুলে রাখে। দেশটি জেনারেল মঈন উ আহমদকেও যুক্তরাষ্ট্রে পরিবার পরিজনসহ উন্নত জীবনযাপনের ব্যবস্থা করে দিয়েছে। ইন্ডিয়া তাকে আজীবন খাওয়ানো পরানোর দায়িত্ব নিলেও বিধাতার হিসাব হয়তো অন্যরকম। সেই 'আজীবন' বলতে আরো কুড়ি/ত্রিশটি বছর নয়, তিনি হয়তো আর কুড়ি/ত্রিশ দিনের মধ্যেই জেনারেলের জেনারেলগিরি খতমের ব্যবস্থা করতে যাচ্ছেন।
দুরারোগ্য ব্যাধি ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়েছেন 'মহানবী'কে চার চারবার স্বপ্নে(?) দর্শনকারী জেনারেল উ আহমদ। যুক্তরাষ্ট্রের একটি উন্নত হাসপাতালে তার বোন ম্যারো ট্র্যান্সপ্লান্ট হবে। খরচের পরিমাণ? ওরে বাবা! একজন সাবেক সেনাপ্রধানের পক্ষে তা কস্মিনকালের জন্যও বহন করা সম্ভব নয়। তাহলে সমস্যা কি? আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় রেখে যাওয়ার বদৌলতে কথা তো রেখেছে ইন্ডিয়া।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন