মহিউদ্দিন মাহী : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৯ ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে পাঠ্যবই উৎসবের উদ্বোধন করবেন। গতকাল পর্যন্ত মাধ্যমিক, দাখিল ও ইবতেদায়ি স্তরের ৯৯ শতাংশ নতুন বই দেশের সব উপজেলায় পৌঁছেছে। প্রাথমিক স্তরের ভারতে মুিদ্রত পৌনে ৩ কোটি বইয়ের ২৫ লাখ বই এখনও ভারতের পেট্রোবাংলা পার হয়ে বাংলাদেশের সীমান্তে রয়েছে।
তবে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মোতাহার হোসেন আমাদের সময়কে বলেন, এটা কোনও সমস্যা নয়। আমাদের কাছে অতিরিক্ত ৫ শতাংশ বই মজুদ থাকে। ১ জানয়ারি বই উৎসব পালনে কোনও সমস্যা হবে না। সব শিশুই নতুন বই হাতে নিয়ে বাড়ি যাবে।
জানা গেছে, এ বছর প্রথম শ্রেণী থেকে পঞ্চম শ্রেণীর ৮ কোটি ১ লাখ ৫৬ হাজার ১১৮ কপি পাঠ্যবই মুদ্রণে আন্তর্জাতিক টেন্ডারের কার্যাদেশ দেওয়া হয়। ৯৫টি প্যাকেজে ২৩টি মুদ্রণকারী প্রতিষ্ঠান প্রাথমিক স্তরের পাঠ্যবই মুদ্রণের কাজ করছে। এরমধ্যে ভারতের তিনটি প্রতিষ্ঠান ৩৩ প্যাকেজে প্রাথমিকের এক তৃতীয়াংশ মুদ্রণ করছে। প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছেÑ প্রিতাম্বরা, ভি কে উদ্যোগ এবং গোপসন। ভারতে মুদ্রিত প্রায় পৌনে ৩ কোটি বইয়ের মধ্যে এনসিটিবির আগাম সতর্কতার জন্য অধিকাংশ হয়েছে। বাকি ২৫ লাখ বই ভারতের পেট্রোবাংলা পার হয়ে বাংলাদেশের বর্ডারে পৌঁছেছে।
প্রাথমিকের বই এখনও সীমান্তে থাকার বিষয়ে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক মোস্তফা কামালউদ্দিন আমাদের সময়কে বলেন, আগামীকালের মধ্যে পথে থাকা বইগুলো সংশ্লিষ্ট উপজেলায় পাঠানো সম্ভব হবে। এছাড়া ২৯ ডিসেম্বরের আগেই সব বই উপজেলায় পৌঁছে যাবে, এ নিয়ে দুশ্চিন্তার কিছু নেই।
এনসিটিবি সূত্রে আরও জানা গেছে, মাধ্যমিকে মোট শিক্ষার্থী সংখ্যা ৮৫ লাখ ৮৫ হাজার ৯৬০ জন। মোট পাঠ্যপুস্তক ৮ কোটি ৫২ লাখ ৮৪ হাজার ৫৫৮ কপি। উপজেলায় পৌঁছেছে ৮ কোটি ৪৫ লাখ ৪ হাজার ৭৩৮ কপি। যা মোট বইয়ের ৯৯ দশমিক ৯ শতাংশ। দাখিল স্তরে মোট শিক্ষার্থী সংখ্যা ১৯ লাখ ৪২ হাজার ৬৪৭ জন। মোট বইসংখ্যা ১ কোটি ৬৬ লাখ ৭৭ হাজার ১৩২ কপি। উপজেলায় পৌঁছেছে ১ কোটি ৬৫ লাখ ১১ হাজার ৮২০ কপি। যা মোট বইয়ের ৯৯ দশমিক এক শতাংশ। ইবতেদায়ি স্তরে মোট শিক্ষার্থী ২৫ লাখ ৫৩ হাজার ২৫৯ জন। মোট বই ১ কোটি ৫৮ লাখ ১৩ হাজার ৭৬৪ কপি। আর উপজেলায় পৌঁছেছে ১ কোটি ৫৬ লাখ ৯১ হাজার ৬১২ কপি। যা মোট বইয়ের ৯৯ দশমিক ২৩ শতাংশ। প্রাথমিকের মোট বইয়ের মধ্যে ৯৭ শতাংশ বই উপজেলায় পৌঁছেছে।
-------------------------
মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন। তবে নতুন তথ্য আইন অনুসারে প্রতিবেশী দেশের বিপক্ষে কিছু বলা যাবে না। তাই আসেন সরকার মহাশয়কে আমরা ছেড়া জুতার মালা দেই.......
তবে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মোতাহার হোসেন আমাদের সময়কে বলেন, এটা কোনও সমস্যা নয়। আমাদের কাছে অতিরিক্ত ৫ শতাংশ বই মজুদ থাকে। ১ জানয়ারি বই উৎসব পালনে কোনও সমস্যা হবে না। সব শিশুই নতুন বই হাতে নিয়ে বাড়ি যাবে।
জানা গেছে, এ বছর প্রথম শ্রেণী থেকে পঞ্চম শ্রেণীর ৮ কোটি ১ লাখ ৫৬ হাজার ১১৮ কপি পাঠ্যবই মুদ্রণে আন্তর্জাতিক টেন্ডারের কার্যাদেশ দেওয়া হয়। ৯৫টি প্যাকেজে ২৩টি মুদ্রণকারী প্রতিষ্ঠান প্রাথমিক স্তরের পাঠ্যবই মুদ্রণের কাজ করছে। এরমধ্যে ভারতের তিনটি প্রতিষ্ঠান ৩৩ প্যাকেজে প্রাথমিকের এক তৃতীয়াংশ মুদ্রণ করছে। প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছেÑ প্রিতাম্বরা, ভি কে উদ্যোগ এবং গোপসন। ভারতে মুদ্রিত প্রায় পৌনে ৩ কোটি বইয়ের মধ্যে এনসিটিবির আগাম সতর্কতার জন্য অধিকাংশ হয়েছে। বাকি ২৫ লাখ বই ভারতের পেট্রোবাংলা পার হয়ে বাংলাদেশের বর্ডারে পৌঁছেছে।
প্রাথমিকের বই এখনও সীমান্তে থাকার বিষয়ে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক মোস্তফা কামালউদ্দিন আমাদের সময়কে বলেন, আগামীকালের মধ্যে পথে থাকা বইগুলো সংশ্লিষ্ট উপজেলায় পাঠানো সম্ভব হবে। এছাড়া ২৯ ডিসেম্বরের আগেই সব বই উপজেলায় পৌঁছে যাবে, এ নিয়ে দুশ্চিন্তার কিছু নেই।
এনসিটিবি সূত্রে আরও জানা গেছে, মাধ্যমিকে মোট শিক্ষার্থী সংখ্যা ৮৫ লাখ ৮৫ হাজার ৯৬০ জন। মোট পাঠ্যপুস্তক ৮ কোটি ৫২ লাখ ৮৪ হাজার ৫৫৮ কপি। উপজেলায় পৌঁছেছে ৮ কোটি ৪৫ লাখ ৪ হাজার ৭৩৮ কপি। যা মোট বইয়ের ৯৯ দশমিক ৯ শতাংশ। দাখিল স্তরে মোট শিক্ষার্থী সংখ্যা ১৯ লাখ ৪২ হাজার ৬৪৭ জন। মোট বইসংখ্যা ১ কোটি ৬৬ লাখ ৭৭ হাজার ১৩২ কপি। উপজেলায় পৌঁছেছে ১ কোটি ৬৫ লাখ ১১ হাজার ৮২০ কপি। যা মোট বইয়ের ৯৯ দশমিক এক শতাংশ। ইবতেদায়ি স্তরে মোট শিক্ষার্থী ২৫ লাখ ৫৩ হাজার ২৫৯ জন। মোট বই ১ কোটি ৫৮ লাখ ১৩ হাজার ৭৬৪ কপি। আর উপজেলায় পৌঁছেছে ১ কোটি ৫৬ লাখ ৯১ হাজার ৬১২ কপি। যা মোট বইয়ের ৯৯ দশমিক ২৩ শতাংশ। প্রাথমিকের মোট বইয়ের মধ্যে ৯৭ শতাংশ বই উপজেলায় পৌঁছেছে।
-------------------------
মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন। তবে নতুন তথ্য আইন অনুসারে প্রতিবেশী দেশের বিপক্ষে কিছু বলা যাবে না। তাই আসেন সরকার মহাশয়কে আমরা ছেড়া জুতার মালা দেই.......
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন