কাল শনিবার বাংলাদেশসহ এশিয়ার কয়েকটি দেশে পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ দেখা যাবে। বাংলাদেশে সন্ধ্যা ৫টা ৩৩ মিনিট ২৩ সেকেন্ডে চন্দ্রগ্রহণ শুরু হবে এবং শেষহবে রাত ১০টা ৩০ মিনিট ১১ সেকেন্ডে। জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের তথ্য মতে, আরেকটি পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ দেখতে বাংলাদেশীদেরকে আরও আট বছর অপেক্ষা করতে হবে।
কালকের এই পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ পর্যবেক্ষণের জন্যে বাংলাদেশ অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাবের সহযোগিতায় কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।
অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন মতে, বাংলাদেশে চন্দ্রগ্রহণ কালে প্রথম উপচ্ছায়া শুরু হবে সন্ধ্যা ৫টা ৩৩ মিনিট ২৩ সেকেন্ডে। আর প্রথম প্রচ্ছায়া শুরু হবে সন্ধ্যা ৬টা ৪৫ মিনিট ১৩ সেকেন্ডে।
অ্যাসিয়েশনের হিসাব মতে, পূর্ণ গ্রহণ শুরু হবে রাত ৮টা ৬মিনিট ২৬ সেকেন্ডে এবং তা শেষ হবে এবং পূর্ণ গ্রহণ শেষ হবে রাত ৮টা ৫৭ মিনিট ১৬ সেকেন্ডে। এছাড়া চন্দ্রগ্রহণের শেষ প্রচ্ছায়া শুরু হবে রাত ১০টা ১৮ মিনিট ৯ সেকেন্ডে এবং শেষ উপচ্ছায়া দেখা যাবে রাত ১০টা ৩০ মিনিট ১২ সেকেন্ডে।
আকাশ মেঘমুক্ত থাকা সাপেক্ষে পুরো চন্দ্রগ্রহণ টেলিস্কোপের সাহায্যে দেখাবে অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন।
এ উপলক্ষে অনুষ্ঠানে দেশের খ্যাতিমান বিজ্ঞানী, বিজ্ঞানকর্মী, প্রকৃতিবিদ, শিক্ষার্থী, মিডিয়াকর্মীসহ সমাজের বিভিন্ন অংশের মানুষ হাজির থাকবেন। তবে এই আয়োজন আগ্রহী সবার জন্যে উন্মুক্ত।
বিজ্ঞানীদের মতে, পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণের সময় ধীরে ধীরে চাঁদ পৃথিবীর ছায়ায় ঢাকা পড়ে।আকাশের দৃশ্যপট থেকে চাঁদের অদৃশ্য হয়ে যাওয়ার ঘটনাকে প্রাচীনকালের মানুষ প্রাকৃতিক বিপর্যয় মনে করতো। তাদের বিশ্বাস ছিল এটা শয়তান বা অপদেবতার কারসাজি।
প্রকৃতপক্ষে কক্ষপথ পরিক্রমায় সূর্য ও চাঁদের মাঝখানে একই সমতলে এবং একই সরল রেখায় পৃথিবীর অবস্থান নিলে এই গ্রহণ সংঘটিত হয়।কাল শনিবার বাংলাদেশসহ এশিয়ার কয়েকটি দেশে পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ দেখা যাবে। বাংলাদেশে সন্ধ্যা ৫টা ৩৩ মিনিট ২৩ সেকেন্ডে চন্দ্রগ্রহণ শুরু হবে এবং শেষহবে রাত ১০টা ৩০ মিনিট ১১ সেকেন্ডে। জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের তথ্য মতে, আরেকটি পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ দেখতে বাংলাদেশীদেরকে আরও আট বছর অপেক্ষা করতে হবে।
কালকের এই পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ পর্যবেক্ষণের জন্যে বাংলাদেশ অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাবের সহযোগিতায় কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।
অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন মতে, বাংলাদেশে চন্দ্রগ্রহণ কালে প্রথম উপচ্ছায়া শুরু হবে সন্ধ্যা ৫টা ৩৩ মিনিট ২৩ সেকেন্ডে। আর প্রথম প্রচ্ছায়া শুরু হবে সন্ধ্যা ৬টা ৪৫ মিনিট ১৩ সেকেন্ডে।
অ্যাসিয়েশনের হিসাব মতে, পূর্ণ গ্রহণ শুরু হবে রাত ৮টা ৬মিনিট ২৬ সেকেন্ডে এবং তা শেষ হবে এবং পূর্ণ গ্রহণ শেষ হবে রাত ৮টা ৫৭ মিনিট ১৬ সেকেন্ডে। এছাড়া চন্দ্রগ্রহণের শেষ প্রচ্ছায়া শুরু হবে রাত ১০টা ১৮ মিনিট ৯ সেকেন্ডে এবং শেষ উপচ্ছায়া দেখা যাবে রাত ১০টা ৩০ মিনিট ১২ সেকেন্ডে।
আকাশ মেঘমুক্ত থাকা সাপেক্ষে পুরো চন্দ্রগ্রহণ টেলিস্কোপের সাহায্যে দেখাবে অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন।
এ উপলক্ষে অনুষ্ঠানে দেশের খ্যাতিমান বিজ্ঞানী, বিজ্ঞানকর্মী, প্রকৃতিবিদ, শিক্ষার্থী, মিডিয়াকর্মীসহ সমাজের বিভিন্ন অংশের মানুষ হাজির থাকবেন। তবে এই আয়োজন আগ্রহী সবার জন্যে উন্মুক্ত।
বিজ্ঞানীদের মতে, পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণের সময় ধীরে ধীরে চাঁদ পৃথিবীর ছায়ায় ঢাকা পড়ে।আকাশের দৃশ্যপট থেকে চাঁদের অদৃশ্য হয়ে যাওয়ার ঘটনাকে প্রাচীনকালের মানুষ প্রাকৃতিক বিপর্যয় মনে করতো। তাদের বিশ্বাস ছিল এটা শয়তান বা অপদেবতার কারসাজি।
প্রকৃতপক্ষে কক্ষপথ পরিক্রমায় সূর্য ও চাঁদের মাঝখানে একই সমতলে এবং একই সরল রেখায় পৃথিবীর অবস্থান নিলে এই গ্রহণ সংঘটিত হয়।
তো আর কি , ভেবে রাখুন কার সংগে উপভোগ করছেন প্রকৃতির এই অপরুপতা.....
সকলের তরে সংগৃহিত....
কালকের এই পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ পর্যবেক্ষণের জন্যে বাংলাদেশ অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাবের সহযোগিতায় কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।
অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন মতে, বাংলাদেশে চন্দ্রগ্রহণ কালে প্রথম উপচ্ছায়া শুরু হবে সন্ধ্যা ৫টা ৩৩ মিনিট ২৩ সেকেন্ডে। আর প্রথম প্রচ্ছায়া শুরু হবে সন্ধ্যা ৬টা ৪৫ মিনিট ১৩ সেকেন্ডে।
অ্যাসিয়েশনের হিসাব মতে, পূর্ণ গ্রহণ শুরু হবে রাত ৮টা ৬মিনিট ২৬ সেকেন্ডে এবং তা শেষ হবে এবং পূর্ণ গ্রহণ শেষ হবে রাত ৮টা ৫৭ মিনিট ১৬ সেকেন্ডে। এছাড়া চন্দ্রগ্রহণের শেষ প্রচ্ছায়া শুরু হবে রাত ১০টা ১৮ মিনিট ৯ সেকেন্ডে এবং শেষ উপচ্ছায়া দেখা যাবে রাত ১০টা ৩০ মিনিট ১২ সেকেন্ডে।
আকাশ মেঘমুক্ত থাকা সাপেক্ষে পুরো চন্দ্রগ্রহণ টেলিস্কোপের সাহায্যে দেখাবে অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন।
এ উপলক্ষে অনুষ্ঠানে দেশের খ্যাতিমান বিজ্ঞানী, বিজ্ঞানকর্মী, প্রকৃতিবিদ, শিক্ষার্থী, মিডিয়াকর্মীসহ সমাজের বিভিন্ন অংশের মানুষ হাজির থাকবেন। তবে এই আয়োজন আগ্রহী সবার জন্যে উন্মুক্ত।
বিজ্ঞানীদের মতে, পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণের সময় ধীরে ধীরে চাঁদ পৃথিবীর ছায়ায় ঢাকা পড়ে।আকাশের দৃশ্যপট থেকে চাঁদের অদৃশ্য হয়ে যাওয়ার ঘটনাকে প্রাচীনকালের মানুষ প্রাকৃতিক বিপর্যয় মনে করতো। তাদের বিশ্বাস ছিল এটা শয়তান বা অপদেবতার কারসাজি।
প্রকৃতপক্ষে কক্ষপথ পরিক্রমায় সূর্য ও চাঁদের মাঝখানে একই সমতলে এবং একই সরল রেখায় পৃথিবীর অবস্থান নিলে এই গ্রহণ সংঘটিত হয়।কাল শনিবার বাংলাদেশসহ এশিয়ার কয়েকটি দেশে পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ দেখা যাবে। বাংলাদেশে সন্ধ্যা ৫টা ৩৩ মিনিট ২৩ সেকেন্ডে চন্দ্রগ্রহণ শুরু হবে এবং শেষহবে রাত ১০টা ৩০ মিনিট ১১ সেকেন্ডে। জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের তথ্য মতে, আরেকটি পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ দেখতে বাংলাদেশীদেরকে আরও আট বছর অপেক্ষা করতে হবে।
কালকের এই পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ পর্যবেক্ষণের জন্যে বাংলাদেশ অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাবের সহযোগিতায় কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।
অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন মতে, বাংলাদেশে চন্দ্রগ্রহণ কালে প্রথম উপচ্ছায়া শুরু হবে সন্ধ্যা ৫টা ৩৩ মিনিট ২৩ সেকেন্ডে। আর প্রথম প্রচ্ছায়া শুরু হবে সন্ধ্যা ৬টা ৪৫ মিনিট ১৩ সেকেন্ডে।
অ্যাসিয়েশনের হিসাব মতে, পূর্ণ গ্রহণ শুরু হবে রাত ৮টা ৬মিনিট ২৬ সেকেন্ডে এবং তা শেষ হবে এবং পূর্ণ গ্রহণ শেষ হবে রাত ৮টা ৫৭ মিনিট ১৬ সেকেন্ডে। এছাড়া চন্দ্রগ্রহণের শেষ প্রচ্ছায়া শুরু হবে রাত ১০টা ১৮ মিনিট ৯ সেকেন্ডে এবং শেষ উপচ্ছায়া দেখা যাবে রাত ১০টা ৩০ মিনিট ১২ সেকেন্ডে।
আকাশ মেঘমুক্ত থাকা সাপেক্ষে পুরো চন্দ্রগ্রহণ টেলিস্কোপের সাহায্যে দেখাবে অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন।
এ উপলক্ষে অনুষ্ঠানে দেশের খ্যাতিমান বিজ্ঞানী, বিজ্ঞানকর্মী, প্রকৃতিবিদ, শিক্ষার্থী, মিডিয়াকর্মীসহ সমাজের বিভিন্ন অংশের মানুষ হাজির থাকবেন। তবে এই আয়োজন আগ্রহী সবার জন্যে উন্মুক্ত।
বিজ্ঞানীদের মতে, পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণের সময় ধীরে ধীরে চাঁদ পৃথিবীর ছায়ায় ঢাকা পড়ে।আকাশের দৃশ্যপট থেকে চাঁদের অদৃশ্য হয়ে যাওয়ার ঘটনাকে প্রাচীনকালের মানুষ প্রাকৃতিক বিপর্যয় মনে করতো। তাদের বিশ্বাস ছিল এটা শয়তান বা অপদেবতার কারসাজি।
প্রকৃতপক্ষে কক্ষপথ পরিক্রমায় সূর্য ও চাঁদের মাঝখানে একই সমতলে এবং একই সরল রেখায় পৃথিবীর অবস্থান নিলে এই গ্রহণ সংঘটিত হয়।
তো আর কি , ভেবে রাখুন কার সংগে উপভোগ করছেন প্রকৃতির এই অপরুপতা.....
সকলের তরে সংগৃহিত....
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন