রোমানার অবৈধ সম্পর্কের ব্যাপারে সাইদ যদি নিশ্চিতই ছিল তবে ডিভোর্স দিলেই তো সব সমস্যার আপাত সমাধান হয়ে যেত...........
ইদানিং এই লজিকটা সম্ভাব্য সমাধান হিসাবে অনেকেই মনে করছেন।
বিষয়টা এবার রোমানার দিক থেকে দেখা যাক...........
যে বিবাহিত মহিলা পর পুরুষকে বিছানায় সঙ্গ দিতে চাইছেন তিনি কখনই চাইবেন না তার স্বামী এটা জানুক,কিন্তু প্রকৃতির স্বাভাবিক নিয়মে পরপুরুষে আসক্ত মহিলার আচরণে এটি প্রকাশ পেয়ে যায় এবং স্বামীও সন্দেহ করা শুরু করেন এবং একটা পর্যায়ে এসে অনাকাঙ্খিত ঘটনা ঘটে।
আর তাই পর-পুরুষ কে বিছানায় সঙ্গ দেয়ার আগে বিবাহিত রোমানা দের উচিত সাইদ দের কাছ থেকে ত্বালাক আদায় করে নেয়া,এতে রোমানা দের জন্য দুই দিক দিয়েই লাভ পরকীয়ার অপবাদ কপালে জুটলো না আবার পরপুরুষ কে বিয়ে করে বিছানায় নেয়ায় পাপও হলনা বরং স্বামীর খদমতের বদৌলতে পরকালে অশেষ নেকী হাসিলের অপার সম্ভাবনা।
ইদানিং এই লজিকটা সম্ভাব্য সমাধান হিসাবে অনেকেই মনে করছেন।
বিষয়টা এবার রোমানার দিক থেকে দেখা যাক...........
যে বিবাহিত মহিলা পর পুরুষকে বিছানায় সঙ্গ দিতে চাইছেন তিনি কখনই চাইবেন না তার স্বামী এটা জানুক,কিন্তু প্রকৃতির স্বাভাবিক নিয়মে পরপুরুষে আসক্ত মহিলার আচরণে এটি প্রকাশ পেয়ে যায় এবং স্বামীও সন্দেহ করা শুরু করেন এবং একটা পর্যায়ে এসে অনাকাঙ্খিত ঘটনা ঘটে।
আর তাই পর-পুরুষ কে বিছানায় সঙ্গ দেয়ার আগে বিবাহিত রোমানা দের উচিত সাইদ দের কাছ থেকে ত্বালাক আদায় করে নেয়া,এতে রোমানা দের জন্য দুই দিক দিয়েই লাভ পরকীয়ার অপবাদ কপালে জুটলো না আবার পরপুরুষ কে বিয়ে করে বিছানায় নেয়ায় পাপও হলনা বরং স্বামীর খদমতের বদৌলতে পরকালে অশেষ নেকী হাসিলের অপার সম্ভাবনা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন